হোম > ছাপা সংস্করণ

‘সুড়ঙ্গ’র অভিজ্ঞতা জানালেন নিশো ও তমা

বিনোদন প্রতিবেদন, ঢাকা

দীর্ঘ অপেক্ষার পর চলতি মাসের শুরুতে বড় পর্দার ক্যামেরার সামনে দাঁড়িয়েছেন আফরান নিশো। সিলেটের সুনামগঞ্জে ক্যামেরা ওপেন হয় নিশোর প্রথম সিনেমা ‘সুড়ঙ্গ’র। টানা ১০ দিনের শুটিংয়ের মধ্য দিয়ে শেষ হয় প্রথম লটের কাজ। কয়েক দিনের বিরতির পর দ্বিতীয় লটের শুটিং করতে গত মঙ্গলবার চট্টগ্রামে গেছেন নিশোসহ সুড়ঙ্গ সিনেমার পুরো দল।

এদিকে গতকাল বুধবার প্রকাশ পেয়েছে নিজের প্রথম সিনেমায় নিশোর লুক। মুহূর্তেই সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয় সে ছবি। লুক প্রকাশের পর থেকে নেটিজেনদের প্রশংসায় ভাসছেন নিশো।

২৩ বছরের অভিনয় ক্যারিয়ারে প্রথমবার বড় পর্দার শুটিংয়ের অভিজ্ঞতা জানিয়ে নিশো বলেন, ‘প্রথম লটে সুনামগঞ্জের দুর্গম এলাকায় ১০ দিন শুট করেছি। থাকা-খাওয়ার খুব কষ্ট ছিল। কষ্ট হলেও কাজের ভালো আউটপুটের জন্য পরিশ্রমটা করেছি। এটা আমার ক্যারিয়ারের প্রথম সিনেমা, এ এক অন্য রকম এক অনুভূতি। সবার অনেক পরিশ্রম হলেও ভিজ্যুয়ালি বা পারফরম্যান্সে দর্শক উপভোগ্য, রুচিশীল ও মার্জিত একটা সিনেমা দেখতে পাবেন, সে ব্যাপারে নিশ্চয়তা দিতে পারি।’

নিশো আরও বলেন, ‘আমি সব সময় চেষ্টা করি পরিচালকের চাওয়াটাকে প্রাধান্য দিতে। তাই পরিচালকের সঙ্গে দীর্ঘ আলোচনার মধ্য দিয়ে জেনে-বুঝে কাজটা করছি। এখনো দুই স্লট শুটিং বাকি। যে পরিমাণ পরিশ্রম সবাই মিলে করছি, তার প্রতিফলন দর্শক আমাদের সিনেমায় দেখতে পাবেন।’

রায়হান রাফীর পরিচালনায় এ সিনেমায় নিশোর সঙ্গে প্রথমবারের মতো জুটি বেঁধেছেন তমা মির্জা। শুটিংয়ের অভিজ্ঞতা জানিয়ে তিনি বলেন, ‘অনেক বছর পর আমি এ রকম কষ্ট করে শুটিং করছি। কষ্ট হলেও যতটুকু শুটিং করেছি, তাতে কোনো কম্প্রোমাইজ করিনি।’

নিশোর সঙ্গে কাজ করে কেমন লেগেছে জানতে চাইলে তমা বলেন, ‘নিশো ভাইয়ের সাথে এটা আমার প্রথম কাজ। তিনি আমাকে অনেক সহযোগিতা করেছেন। সহশিল্পী হিসেবে তাঁর তুলনা নেই। আমার কাজটাকে আরও সহজ করে দিয়েছেন তিনি।’

পরিচালক রায়হান রাফী বলেন, ‘সুড়ঙ্গ সিনেমার প্রথম স্লটে সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ ছিল লোকেশন। একদম ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তে অর্থাৎ রিমোট লোকেশনে শুট করেছি। সেখানে বছরের অর্ধেক সময় পানি থাকে আর বাকি সময় শুকনো। সেখানে সেট বানানো, শুট করা—পুরা ব্যাপারটাই ছিল কষ্টের। প্রায় ২০০ জনের একটি দল নিয়ে সেখানে কাজ করাটা আমার জন্য বিশাল এক চ্যালেঞ্জ ছিল। এখন আমরা দ্বিতীয় স্লটের শুটিং শুরু করছি। এবারের শুটটা আমাদের জন্য আরও কঠিন হবে।’

নির্মাতা জানিয়েছেন, চট্টগ্রামে শুটিং হবে ৭ থেকে ১০ দিন। এরপর ঢাকায় হবে সিনেমার শেষ অংশের শুটিং। আলফা আই ও চরকি প্রযোজিত সিনেমাটির গানের শুটিং দেশের বাইরে হওয়ার কথা।

বিআরটি লেনে বেসরকারি বাস

হইহুল্লোড় থেমে গেল আর্তচিৎকারে

সন্দ্বীপ সুরক্ষা প্রকল্প: এক বছরেও শুরু হয়নি কাজ

ঢাকা সড়ক পরিবহন: প্রশ্নবিদ্ধ কমিটিতেই চলছে মালিক সমিতির কার্যক্রম

৪০ টাকা কেজিতে আলু বিক্রি করবে টিসিবি

৮ বছরে শিশুহত্যা হয়েছে ৪০০০

যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে প্রবৃদ্ধির শীর্ষে বাংলাদেশ, তবে বাজারে পিছিয়ে

দেশে ব্যবসায় ঘুষ–দুর্নীতিসহ ১৭ রকমের বাধা

বিদ্যালয়ের জমিতে ৩৯১টি দোকান, ভাড়া নেয় কলেজ

সড়ক দুর্ঘটনায় ৬ প্রাণহানি

সেকশন