হোম > ছাপা সংস্করণ

ফাইনালে ইন্টার না মিলান

সান সিরোতে রোমাঞ্চকর ও ঐতিহাসিক মুহূর্ত কম রচিত হয়নি। ইতালিয়ান ফুটবল নিয়ে ইতিহাস লিখতে বসলে ৮০ হাজার দর্শক ধারণক্ষমতার এই স্টেডিয়ামের কথা আসবে নিশ্চিতভাবেই। দুই দলের একই মাঠ বা এক স্টেডিয়ামে তিন ড্রেসিংরুম—ইউরোপের ফুটবলে এমন বিরল কিছু শুধু সান সিরোরই। 

আজ যখন ইতালিয়ান ফুটবলের এই দুই কুলীন ক্লাব লড়াইয়ে নামবে, মিলানবাসী স্বাভাবিকভাবে দুই ভাগ হয়ে যাবে। ভাইকে কাঁদিয়ে হাসতে চাইবে ভাই। আর যে-ই জিতুক না কেন, নিরপেক্ষরা খুশি হবেন ছয় বছর পর কোনো স্বদেশি ক্লাবকে চ্যাম্পিয়নস লিগের ফাইনালে দেখে।

২০০৭ সালের পর আর ফাইনালে খেলা হয়নি মিলানের। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ সাতবারের ইউরোপিয়ান চ্যাম্পিয়নরা শেষ শিরোপাটিও জিতেছে ১৬ বছর আগে। আজ সেই অপেক্ষার ইতি টানতে হলে অনন্য এক প্রত্যাবর্তনের গল্পই লিখতে হবে স্তেফানো পিওলির শিষ্যদের। দ্বিতীয় লেগে জিততে হবে অন্তত ৩-০ গোলে। প্রথম লেগে স্বাগতিক হয়েও সমর্থকদের সামনে ২-০ গোলে হেরেছে মিলান। 

ফাইনালে এক পা দিয়ে রাখা ইন্টারের জন্য কাজটা অবশ্য বেশ সহজ। ১-০ গোলে হারলেও ২০১০ সালের পর চ্যাম্পিয়নস লিগের ফাইনাল খেলবে তিনবারের চ্যাম্পিয়নরা। গত ম্যাচের আগপর্যন্ত ইউরোপ ক্লাব শ্রেষ্ঠত্বের লড়াইয়ে যে চার ম্যাচ মুখোমুখি হয়েছিল, তাতে তিন জয় ছিল মিলানের। বাকিটা ড্র। তবে গত সপ্তাহে সেই গেরো খুলেছে ইন্টার। চলতি বছরে সব প্রতিযোগিতা মিলিয়ে তিন ম্যাচের প্রতিটিতে নগরপ্রতিদ্বন্দ্বীদের কাছে জিতেছে নেরাজ্জুরিরা। হজম করেনি একটিও গোলও। 

সিমোনো ইনজাঘির শিষ্যরাও ঘরের সমর্থকদের সামনে মাঠে নামবে টানা ৭ জয়ে। তবে লিগে গত ম্যাচে হেরে আগামী মৌসুমের চ্যাম্পিয়নস লিগে খেলাটাও শঙ্কার মুখে মিলানের। ডার্বিতে হারলে হয়তো চাকরিটাও যেতে পারে রোজোনেরিদের কোচ পিওলির। তবে ইনজাঘির ভাবনায় এখন কেবল ফাইনালের স্বপ্ন। গতকাল সংবাদ সম্মলনে এই মিলান ডার্বির গুরুত্বটাও বুঝিয়ে দিলেন ইন্টার কোচ, ‘ইন্টারের ইতিহাসে এটিই হতে পারে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচ।’

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় শেষ সাক্ষীর জেরা চলছে

ঝাঁকে ঝাঁকে ইলিশ পাওয়ার আশায় সাগরে জেলেরা

ভারতের নিষেধাজ্ঞা: স্থলবন্দর থেকে ফেরত আসছে রপ্তানি পণ্য

নিলামে গৌতম বুদ্ধের রত্নসম্ভার

যুক্তরাষ্ট্র-চীনের সমালোচনা জাতিসংঘের উদ্বেগ

ভারতের হামলা, পাকিস্তানের প্রস্তুতি

মহাসড়কে ডাকাতি, লক্ষ্য প্রবাসীরা

বিআরটি লেনে বেসরকারি বাস

হইহুল্লোড় থেমে গেল আর্তচিৎকারে

সন্দ্বীপ সুরক্ষা প্রকল্প: এক বছরেও শুরু হয়নি কাজ