হোম > ছাপা সংস্করণ

এক শহীদ বুদ্ধিজীবীর স্ত্রীর আকুতি

ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রতিনিধি

শহীদ বুদ্ধিজীবী সৈয়দ হন আকবর হোসেন বকুল মিয়া। সরাইল সদরের আলীনগর গ্রামের সৈয়দ পরিবারে জন্ম নেন তিনি। মুক্তিযুদ্ধের ৫০ বছর পরও তাঁর পরিবার পায়নি যথাযথ মূল্যায়ন। দীর্ঘ ৫০ বছরে ৪ সন্তানকে নিয়ে কষ্টে দিন কাটছে তাঁর স্ত্রী নূরুল আক্তারের (৭২)। এখন তাঁর একটাই আকুতি—মৃত্যুর আগে একটিবার বঙ্গবন্ধুকন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে সাক্ষাৎ।

চলতি বছর মে মাসে শহীদ ১৯১ জন বুদ্ধিজীবীর গেজেট হয়েছে। সেখানে আকবর হোসেনের নাম স্থান পেয়েছে। এখন বছর ঘুরে ডিসেম্বর আসলেই স্বামী হারানোর বেদনায় কাতর হন তাঁর স্ত্রী।

অশ্রুসিক্ত হয়ে মহান মুক্তিযুদ্ধের বর্ণনা দিচ্ছিলেন আকবর হোসেন বকুল মিয়ার স্ত্রী নূরুল আক্তার। তিনি বলেন, ‘মৃত্যুর আগে একটু হালকা হতে চাই। সেদিন চোখের সামনে স্বামী ও দেবরকে লাইনে দাঁড় করিয়ে ব্রাশফায়ার করে নির্মমভাবে হত্যা করেছিল পাকিস্তানি বাহিনী। কীভাবে ৪ শিশুকে নিয়ে ১৮ হাজার দিন পার করেছি তা প্রধানমন্ত্রীর কাছে একটু জানাতে চাই। না হলে মরেও শান্তি পাব না।’

জানা গেছে, ১৯৭১ সালে ঢাকা থেকে পরিবারসহ গ্রামের বাড়িতে চলে আসেন তিনি। ১ ছেলে ও ২ কন্যাশিশু নিয়ে আতঙ্ক-উৎকণ্ঠায় দিন পার করেন স্ত্রী নূরুল। ৪ ডিসেম্বর স্ত্রী-স্বজনদের সামনে চোখ বেঁধে নিয়ে যান বকুলকে। পরের দিন ছোট ভাই আফজাল হোসেনকে আটক করা হয়। ৪ দিন পর কুরুলিয়ার খালপাড়ে পাওয়া যায় দুই ভাইয়ের লাশ। অনেক অনুরোধে ১০ ডিসেম্বর তাঁদের লাশ আনা হয়। এরপর আর্থিক সংকটে পড়ে যায় পরিবারটি। এভাবেই পার করেছেন ৫০টি বছর।

বিআরটি লেনে বেসরকারি বাস

হইহুল্লোড় থেমে গেল আর্তচিৎকারে

সন্দ্বীপ সুরক্ষা প্রকল্প: এক বছরেও শুরু হয়নি কাজ

ঢাকা সড়ক পরিবহন: প্রশ্নবিদ্ধ কমিটিতেই চলছে মালিক সমিতির কার্যক্রম

৪০ টাকা কেজিতে আলু বিক্রি করবে টিসিবি

৮ বছরে শিশুহত্যা হয়েছে ৪০০০

যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে প্রবৃদ্ধির শীর্ষে বাংলাদেশ, তবে বাজারে পিছিয়ে

দেশে ব্যবসায় ঘুষ–দুর্নীতিসহ ১৭ রকমের বাধা

বিদ্যালয়ের জমিতে ৩৯১টি দোকান, ভাড়া নেয় কলেজ

সড়ক দুর্ঘটনায় ৬ প্রাণহানি

সেকশন