Ajker Patrika
হোম > ছাপা সংস্করণ

পিঠা খেতে মানুষের ভিড়

সরাইল (ব্রাহ্মণবাড়িয়া) প্রতিনিধি

পিঠা খেতে মানুষের ভিড়

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সরাইল উপজেলার হাট-বাজারগুলোতে শীতের পিঠা বিক্রির ধুম পড়েছে। অস্থায়ী দোকান বসিয়ে এ সব পিঠা বিক্রি করা হয়। প্রতিদিন সকাল থেকে গভীর রাত পর্যন্ত চলে পিঠা বিক্রি। অল্প পুঁজিতে বেশি লাভ হওয়ায় পিঠা ব্যবসায় নেমেছেন অনেকে।

হরেক রকমের দেশীয় ভর্তাও থাকছে পিঠার দোকানে। ভর্তার মধ্যে আছে রসুন-মরিচবাটা, ধনেপাতা বাটা, শুঁটকি, কালোজিরা, সর্ষে ভর্তা ইত্যাদি।

সরেজমিনে দেখা গেছে, পিঠা তৈরি করছেন দোকানি। আর দল বেঁধে শিশু, কিশোরসহ সব শ্রেণির মানুষ শীতের পিঠা খেতে ভিড় করছেন। পিঠার মধ্যে রয়েছে ভাপা, চিতই, ঝাল, ডিম চিতই, সবজি পিঠা ইত্যাদি।

অরুয়াইল আবদুস সাত্তার ডিগ্রি কলেজের ইংরেজি বিভাগের বিভাগীয় প্রধান মো. এলাহী মিয়া বলেন, ‘সন্ধ্যার পর শীতের আমেজে দাঁড়িয়ে পিঠা খেতে দারুণ ভালো লাগে। চাকরির সুবাদে গ্রামে তেমন যাওয়া হয় না। তাই লোভনীয় পিঠা দেখলেই সেই ছেলেবেলার কথা মনে পড়ে যায়।’

জনতা ফার্মেসির স্বত্বাধিকারী জিল্লুর রহমান মিষ্ঠু বলেন, ‘আগেকার দিনের মতো আর সেই বাহারী পিঠার স্বাদ পাই না। আগের দিনে আত্মীয়স্বজন নিয়ে কত মজা করে বাড়িতে পিঠা খেতাম। এখন হাটবাজারে সকালে ও বিকেলে পিঠা তৈরি করে বিক্রি করা হয়। তাই আর কষ্ট করে বাড়িতে তৈরি করতে হয় না। বাজার থেকে কিনে খাওয়া হয়।’

পিঠা বিক্রেতা মো. হুমায়ুন বলেন, ‘প্রতিদিন সকালে আধা মণ চালের গুঁড়া দিয়ে পিঠা তৈরি করি। আর সন্ধ্যায় প্রায় ১৫ কেজি চালের গুঁড়া লাগে। ব্যবসাও ভালো হয়। প্রতিদিন আয় হয় প্রায় এক হাজার টাকা।’

অরুয়াইল কলেজ রোডের পিঠা বিক্রেতা শামছু মিয়া বলেন, ‘শীত এলেই প্রতি বছরে সকালে ও বিকেলে পিঠা বিক্রি করি। বেচাবিক্রি খুব ভালো। চাল ও জ্বালানি খরচ বাদে প্রতিদিন প্রায় এক থেকে দেড় হাজার টাকা লাভ হয়।’

মহাসড়কে ডাকাতি, লক্ষ্য প্রবাসীরা

বিআরটি লেনে বেসরকারি বাস

হইহুল্লোড় থেমে গেল আর্তচিৎকারে

সন্দ্বীপ সুরক্ষা প্রকল্প: এক বছরেও শুরু হয়নি কাজ

ঢাকা সড়ক পরিবহন: প্রশ্নবিদ্ধ কমিটিতেই চলছে মালিক সমিতির কার্যক্রম

৪০ টাকা কেজিতে আলু বিক্রি করবে টিসিবি

৮ বছরে শিশুহত্যা হয়েছে ৪০০০

যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে প্রবৃদ্ধির শীর্ষে বাংলাদেশ, তবে বাজারে পিছিয়ে

দেশে ব্যবসায় ঘুষ–দুর্নীতিসহ ১৭ রকমের বাধা

বিদ্যালয়ের জমিতে ৩৯১টি দোকান, ভাড়া নেয় কলেজ