হোম > ছাপা সংস্করণ

পলাশ ও অস্মিতার মাথায় সেরার মুকুট

বিনোদন ডেস্ক

শেষ হলো জি বাংলার সংগীতবিষয়ক রিয়েলিটি শো ‘সারেগামাপা’র এ বছরের পথচলা। গত রোববার সন্ধ্যায় প্রচারিত হলো প্রতিযোগিতার গ্র্যান্ড ফিনালে। ২১ প্রতিযোগীর মধ্যে চূড়ান্ত প্রতিযোগিতায় অংশ নিয়েছেন ৬জন প্রতিযোগী। তাঁদের মধ্যে যৌথভাবে সেরার মুকুট জয় করলেন পদ্মপলাশ হালদার ও অস্মিতা কর। দ্বিতীয় স্থানে অ্যালবার্ট কাবো, সোনিয়া আছেন তৃতীয় অবস্থানে।

সারেগামাপার এবারের আসরে বিচারকের আসনে ছিলেন শান্তনু মৈত্র, রিচা শর্মা ও শ্রীকান্ত আচার্য। গুরুর আসনে ছিলেন পণ্ডিত অজয় চক্রবর্তী। এ ছাড়া বিচারক হিসেবে বিভিন্ন পর্বে ইমন চক্রবর্তী, মনোময় ভট্টাচার্য, রাঘব চট্টোপাধ্যায়, রথিজিৎ ভট্টাচার্য ও জোজোকে দেখা গেছে। সঞ্চালনার দায়িত্বে ছিলেন আবির চট্টোপাধ্যায়। গ্র্যান্ড ফিনালের দিন বিশেষ অতিথি হিসেবে এসেছিলেন কুমার শানু ও সনু নিগম।

দক্ষিণ ২৪ পরগনার ছেলে পদ্মপলাশ হালদার ও রাজহাটের মেয়ে অস্মিতা করকে সেরা বলে রায় দেন বিচারকেরা। প্রতিযোগিতার প্রথম থেকেই কীর্তন গেয়ে দর্শক ও বিচারকদের মন জয় করেছেন পদ্মপলাশ। প্রায় প্রতিটি পর্বেই সেরা পারফরমার হয়েছিলেন তিনি। তবে পদ্মপলাশ চ্যাম্পিয়ন হওয়ায় খানিকটা বিতর্কও উঠেছে।

প্রতি সিজনের মতো এবারও উঠছে পক্ষপাতিত্বের অভিযোগ। দর্শকদের অনেকে সোশ্যাল মিডিয়ায় অভিযোগ করেছেন, অজয় চক্রবর্তীর ছাত্র হওয়ায় পদ্মপলাশকে চ্যাম্পিয়ন বানানো হয়েছে। প্রথম থেকেই পক্ষপাতিত্ব করা হয়েছে তাঁর সঙ্গে। কঠিন কোনো গান গাওয়ার চ্যালেঞ্জ দেওয়া হয়নি। বাজে গাইলেও কম নম্বর দিয়ে কখনো ডেঞ্জার জোনে পাঠানো হয়নি। দর্শকদের বেশির ভাগের সমর্থন ছিল অ্যালবার্ট কাবোর দিকে, ভিউয়ারস চয়েস পুরস্কারটি তাই তিনিই পেয়েছেন।

বিআরটি লেনে বেসরকারি বাস

হইহুল্লোড় থেমে গেল আর্তচিৎকারে

সন্দ্বীপ সুরক্ষা প্রকল্প: এক বছরেও শুরু হয়নি কাজ

ঢাকা সড়ক পরিবহন: প্রশ্নবিদ্ধ কমিটিতেই চলছে মালিক সমিতির কার্যক্রম

৪০ টাকা কেজিতে আলু বিক্রি করবে টিসিবি

৮ বছরে শিশুহত্যা হয়েছে ৪০০০

যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে প্রবৃদ্ধির শীর্ষে বাংলাদেশ, তবে বাজারে পিছিয়ে

দেশে ব্যবসায় ঘুষ–দুর্নীতিসহ ১৭ রকমের বাধা

বিদ্যালয়ের জমিতে ৩৯১টি দোকান, ভাড়া নেয় কলেজ

সড়ক দুর্ঘটনায় ৬ প্রাণহানি

সেকশন