হোম > ছাপা সংস্করণ

গাজরচাষিদের মাথায় হাত

সিঙ্গাইর (মানিকগঞ্জ) প্রতিনিধি

মানিকগঞ্জের সিঙ্গাইর উপজেলা গাজর চাষের জন্য নামকরা। প্রতি বছর বিশেষ করে শীতকালে উপজেলার অনেক কৃষক গাজর চাষ করেন। তবে এ বছর গাজরের ফলন কম হওয়ার পাশাপাশি দামও কম পাচ্ছেন তাঁরা। অন্যদিকে, চড়া দামে বীজ কিনে গাজর চাষ করেছেন তাঁরা।

জানা গেছে, উপজেলার কিটিংচর, দশআনি, ছয় আনি, ভাকুম, লক্ষ্মীপুর, কানাই নগর, বানিয়াড়া, কাংশা, খড়ার চর, দুর্গাপুর, আজিমপুরসহ বিভিন্ন গ্রামের চাষিরা গাজর চাষ করেছেন। বীজের দাম বেশি হওয়ায় বেড়েছে উৎপাদন খরচ। আবহাওয়া অনুকূলে না থাকায় ফলনও হয়েছে কম। আবার বাজারে কমেছে গাজরের দাম। এতে লাভবান না হয়ে ক্ষতির মুখে পড়ছে গাজর চাষিরা।

উপজেলা কৃষি অফিস সূত্রে জানা গেছে, উপজেলায় এ বছর প্রায় ১০ হাজার হেক্টর জমিতে গাজর চাষ হয়েছে। প্রতি বিঘা গাজর খেতে চাষিদের ক্ষতি হয়েছে প্রায় ১৫ থেকে ২০ হাজার টাকা।

উপজেলার জয়মণ্টপ ইউনিয়নের রাজগাটা গ্রামের গাজর চাষি মো. মগর আলী বলেন, ‘৩০ হাজার টাকা খরচ করে এক বিঘা জমিতে গাজর চাষ করেছি। পাইকারি ব্যবসায়ীরা গাজরখেতের দাম বলেন ৫ হাজার টাকা। পরে বিক্রি না করে গবাদিপশুকে খাওয়াচ্ছি।’

একই ইউনিয়নের খান বানিয়াড়া গ্রামের আবুল হোসেন বলেন, ‘১ কেজি গাজরের বীজ এবার ১৮ হাজার টাকায় কিনেছি। আবহাওয়া অনুকূলে না থাকায় ফলনও হয়েছে কম। গাজর খেত বিক্রি করব, কিন্তু পাইকার পাচ্ছি না।’

সিঙ্গাইর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা টিপু সুলতান সপন বলেন, ‘অনাকাঙ্ক্ষিত বৃষ্টির কারণে এ বছর গাজরের ফলন তেমন ভালো হয়নি। এ ছাড়া বাজারে গাজরের দামও কম।’ গাজর চাষিদের সরকারিভাবে সহযোগিতার আশ্বাস দেন এই কৃষি কর্মকর্তা।

বিআরটি লেনে বেসরকারি বাস

হইহুল্লোড় থেমে গেল আর্তচিৎকারে

সন্দ্বীপ সুরক্ষা প্রকল্প: এক বছরেও শুরু হয়নি কাজ

ঢাকা সড়ক পরিবহন: প্রশ্নবিদ্ধ কমিটিতেই চলছে মালিক সমিতির কার্যক্রম

৪০ টাকা কেজিতে আলু বিক্রি করবে টিসিবি

৮ বছরে শিশুহত্যা হয়েছে ৪০০০

যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে প্রবৃদ্ধির শীর্ষে বাংলাদেশ, তবে বাজারে পিছিয়ে

দেশে ব্যবসায় ঘুষ–দুর্নীতিসহ ১৭ রকমের বাধা

বিদ্যালয়ের জমিতে ৩৯১টি দোকান, ভাড়া নেয় কলেজ

সড়ক দুর্ঘটনায় ৬ প্রাণহানি

সেকশন