Ajker Patrika
হোম > ছাপা সংস্করণ

মেদভেদেভের একে জোকোর হলো না ২১

মেদভেদেভের একে জোকোর হলো না ২১

ফ্ল্যাশিং মিডোসে পুরুষ এককের ফাইনালে রোববার রাতে প্রথম সেটের পর দ্বিতীয় সেটে তখনো ৬-৪ গেমে পিছিয়ে নোভাক জোকোভিচ। তখনো হয়তো আশা হারাননি জোকোভিচভক্তরা। এভাবে পিছিয়ে পড়ে ঘুরে দাঁড়ানোর অসংখ্য উদাহরণ আছে জোকোভিচের। এমনকি এবারের ইউএস ওপেনেও একাধিকবার পিছিয়ে থেকে ঘুরে দাঁড়িয়ে জিতেছেন সার্বিয়ান শীর্ষ বাছাই।

পরশু জোকোভিচ নিজেও হয়তো ভাবছিলেন ঘুরে দাঁড়ানোর কথা। তবে রাশিয়ান তারকা দানিল মেদভেদেভ অন্য কিছুই ভেবে এসেছিলেন। এবার জোকোভিচকে ফেরার কোনো সুযোগই দেননি। সরাসরি ৬-৪, ৬-৪, ৬-৪ গেমে উড়িয়ে ম্যাচ নিজের করে নেন মেদভেদেভ।

দ্বিতীয় বাছাই মেদভেদেভের এটিই প্রথম গ্র্যান্ড স্লাম জয়। মেদভেদেভের এই জয়ে একাধিক মাইলফলক গড়ার স্বপ্ন ভেঙে গেছে জোকোভিচের। এবারের ফাইনাল জিতলে রজার ফেদেরার-রাফায়েল নাদালকে টপকে গ্র্যান্ড স্লাম জয়ে সবার ওপরে উঠতেন জোকোভিচ। ইতিহাসের ষষ্ঠ খেলোয়াড় হিসেবে ‘ক্যালেন্ডার ইয়ার গ্র্যান্ড স্লাম’ জয়ের কীর্তিও গড়তেন। এই হারে দুটো মাইলফলকই অধরা থেকে গেল জোকোভিচের।

জোকোভিচের মাইলফলক পূরণ না হলেও মেদভেদেভ অবশ্য বিবাহবার্ষিকীর উপহার হিসেবে শিরোপাটা স্ত্রীর হাতে তুলে দিতে পেরেছেন। দুর্দান্ত শিরোপা জিতে মেদভেদেভ বলেছেন, ‘টুর্নামেন্ট খেলার সময় তাকে উপহার দেওয়া নিয়ে ভাবিনি। যখন ফাইনালে উঠি, তখন ভেবেছিলাম; যদি হারি, তার জন্য একটি ভালো উপহার কিনতে হবে। আমার আসলে উপহার খোঁজার মতো সময় ছিল না। আমাকে ম্যাচটা জিততে হতো।’

হারিয়েও কঠিন প্রতিপক্ষ জোকোভিচকে নিয়ে মেদভেদেভের শ্রদ্ধা কমছে না, ‘আমি নোভাক ও তার সমর্থকদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করছি। আমরা সবাই জানি, এখন তোমার কেমন লাগছে। আগে কখনো বলিনি, তুমি ইতিহাসের সেরা খেলোয়াড়।’

কাছাকাছি গিয়েও শিরোপা জিততে না পারার হতাশায় পুড়ছেন জোকোভিচ। আটকাতে পারেননি কান্নাও।

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় শেষ সাক্ষীর জেরা চলছে

ঝাঁকে ঝাঁকে ইলিশ পাওয়ার আশায় সাগরে জেলেরা

ভারতের নিষেধাজ্ঞা: স্থলবন্দর থেকে ফেরত আসছে রপ্তানি পণ্য

নিলামে গৌতম বুদ্ধের রত্নসম্ভার

যুক্তরাষ্ট্র-চীনের সমালোচনা জাতিসংঘের উদ্বেগ

ভারতের হামলা, পাকিস্তানের প্রস্তুতি

মহাসড়কে ডাকাতি, লক্ষ্য প্রবাসীরা

বিআরটি লেনে বেসরকারি বাস

হইহুল্লোড় থেমে গেল আর্তচিৎকারে

সন্দ্বীপ সুরক্ষা প্রকল্প: এক বছরেও শুরু হয়নি কাজ