হোম > ছাপা সংস্করণ

জুয়েলের পরিবারে চলছে মাতম

কোম্পানীগঞ্জ (নোয়াখালী) প্রতিনিধি

চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে বিএম কনটেইনার ডিপোতে অগ্নিকাণ্ডে নিহত ক্রেন অপারেটর মো. জুয়েলের গ্রামের বাড়িতে চলছে মাতম। তাঁর বৃদ্ধ মা ছকিনা খাতুন ছেলেকে হারিয়ে কিছুক্ষণ পরপর মূর্ছা যাচ্ছেন।

নিহত ক্রেন অপারেটর মো. জুয়েল নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার সিরাজপুর ইউনিয়নের শাহজাদপুর গ্রামের মৃত আবুল হাসেমের ছেলে।

জানা যায়, গত সোমবার সকালে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে জুয়েলের স্ত্রী সোনিয়া ৮ বছরের ছেলে হৃদয়কে নিয়ে ডিএনএ টেস্টের জন্য নমুনা দিয়ে এসেছেন। তবে এখনো নিহতের মরদেহ পাননি তাঁর পরিবারের লোকজন।

জুয়েলের ভাই মোশারফ বলেন, ২০১৭ সাল থেকে চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে বিএম কনটেইনার ডিপোতে ক্রেন অপারেটর হিসেবে কাজ করছেন জুয়েল। তিনি স্ত্রী ও ২ ছেলেমেয়েকে নিয়ে ডিপোর পাশেই ভাড়া বাসায় থাকতেন। অগ্নিকাণ্ডের পর তাঁর স্ত্রী সোনিয়া, ভাই মোশারফ ও সন্তানসহ দুর্ঘটনাস্থল, হাসপাতালের জরুরি বিভাগসহ সব স্থানে খোঁজ নেন।

কিন্তু জুয়েলের কোনো সন্ধান পাওয়া যায়নি। পরে তাঁরা নিশ্চিত হন, অজ্ঞাত নিহতদের মরদেহের মধ্যে জুয়েলের লাশও রয়েছে। এ জন্য মরদেহ শনাক্তের জন্য গতকাল সকালে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ডিএনএ টেস্টের জন্য ছেলের রক্তের নমুনা দিয়ে এসেছেন জুয়েলের স্ত্রী সোনিয়া।

জুয়েলের ভাই আরও জানান, চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল চত্বরে জুয়েলের স্ত্রী সোনিয়া তাঁর ভাই ও ছেলেমেয়েকে নিয়ে এখনো মরদেহের সন্ধানে হন্যে হয়ে ছুটছেন। তবে ডিএনএ নেওয়ার পর কর্তৃপক্ষ তাঁদের এক মাস পর খোঁজ নেওয়ার জন্য বলেছে।

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় শেষ সাক্ষীর জেরা চলছে

ঝাঁকে ঝাঁকে ইলিশ পাওয়ার আশায় সাগরে জেলেরা

ভারতের নিষেধাজ্ঞা: স্থলবন্দর থেকে ফেরত আসছে রপ্তানি পণ্য

নিলামে গৌতম বুদ্ধের রত্নসম্ভার

যুক্তরাষ্ট্র-চীনের সমালোচনা জাতিসংঘের উদ্বেগ

ভারতের হামলা, পাকিস্তানের প্রস্তুতি

মহাসড়কে ডাকাতি, লক্ষ্য প্রবাসীরা

বিআরটি লেনে বেসরকারি বাস

হইহুল্লোড় থেমে গেল আর্তচিৎকারে

সন্দ্বীপ সুরক্ষা প্রকল্প: এক বছরেও শুরু হয়নি কাজ