Ajker Patrika
হোম > ছাপা সংস্করণ

শীত এলে বাড়ে পিঠার কদর

তেঁতুলিয়া (পঞ্চগড়) প্রতিনিধি

শীত এলে বাড়ে পিঠার কদর

শীত এলেই পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়া উপজেলার বিভিন্ন হাটবাজার ও ফুটপাতে গড়ে ওঠে রকমারি পিঠার দোকান। কেউ সকালে, আবার কেউ বিকেলে, কেউবা সন্ধ্যায় দোকান বসিয়ে পিঠা বিক্রি করেন। আর এতে যা লাভ হয় তা দিয়েই চলে পিঠা বিক্রেতাদের সংসার।

গতকাল শনিবার উপজেলার বিভিন্ন হাটবাজারে দেখা গেছে, দোকানিরা পিঠা তৈরিতে ব্যস্ত সময় পার করছেন। তা ছাড়া বিভিন্ন এলাকা থেকে অনেকে বন্ধুবান্ধব নিয়ে শীতের পিঠার স্বাদ নিতে এসব দোকানে ভিড় করছেন।

এসব দোকানে ভাপা, তেল পিঠা, নারিকেল পিঠা, দুধপিঠা, নকশি পিঠা, চিতইসহ বিভিন্ন শীতকালীন পিঠা বিক্রি হয়। তবে গ্রাম্য বাজারে ভাপা, চিতই ও তেলপিঠা বেশি বিক্রি হয়। এসব পিঠা ৫ থেকে ১০ টাকা পর্যন্ত বিক্রি হয়।

গড়ে ওঠা এসব পিঠার দোকান বেশির ভাগই নিম্ন আয়ের মানুষ বসান। ৪ মাস পিঠার দোকান এবং বছরের বাকি ৮ মাস তাঁরা অন্য কাজ করেন।

এ বিষয়ে উপজেলার ভজনপুর এলাকার পিঠার দোকানি সাগর ইসলাম বলেন, ‘প্রতিবছর শীত মৌসুমে পিঠার দোকান বসিয়ে বিভিন্ন ধরনের পিঠা তৈরি করে বিক্রি করি। আগে চাল ও তেলের দাম কম ছিল, তাই লাভ ভালো হলেও এ বছর তেল ও চালের দাম বেশি হওয়ায় লাভ কম হচ্ছে। তবে আগের দামেই পিঠা বিক্রি করি। আর এতে যা আয় হয় তা দিয়ে আমার সংসার চলে।’

একই কথা বলেন ভজনপুরের আরেক পিঠা বিক্রেতা আবু বক্কর ছিদ্দিক। তিনি বলেন, ‘আমি শীতকাল আসলেও পিঠার দোকান বসাই। শীত চলে গেলে অন্য কাজ করি। নিজ হাতে পিঠা তৈরি করি। এসব দোকানের পিঠায় আমরা ভেজাল কিছুই মেশাই না।’

পিঠা ক্রেতা আলম হোসেন শুভ বলেন, একসময় শীতকাল আসলেই নতুন ধানের চালের তৈরি পিঠা আমরা খেতাম। কিন্তু কালের বিবর্তনে আমাদের বাঙালির এই ঐতিহ্য হারিয়ে যাচ্ছে।

মহাসড়কে ডাকাতি, লক্ষ্য প্রবাসীরা

বিআরটি লেনে বেসরকারি বাস

হইহুল্লোড় থেমে গেল আর্তচিৎকারে

সন্দ্বীপ সুরক্ষা প্রকল্প: এক বছরেও শুরু হয়নি কাজ

ঢাকা সড়ক পরিবহন: প্রশ্নবিদ্ধ কমিটিতেই চলছে মালিক সমিতির কার্যক্রম

৪০ টাকা কেজিতে আলু বিক্রি করবে টিসিবি

৮ বছরে শিশুহত্যা হয়েছে ৪০০০

যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে প্রবৃদ্ধির শীর্ষে বাংলাদেশ, তবে বাজারে পিছিয়ে

দেশে ব্যবসায় ঘুষ–দুর্নীতিসহ ১৭ রকমের বাধা

বিদ্যালয়ের জমিতে ৩৯১টি দোকান, ভাড়া নেয় কলেজ