Ajker Patrika
হোম > ছাপা সংস্করণ

৩৬৬ কেন্দ্রে একযোগে টিকা

টাঙ্গাইল প্রতিনিধি

৩৬৬ কেন্দ্রে একযোগে টিকা

টাঙ্গাইলে আগামীকাল শনিবার ১ লাখ ৯ হাজার ৮০০ জনকে করোনাভাইরাসের টিকা দেওয়া হচ্ছে। দেশব্যাপী গণটিকা কার্যক্রমের অংশ হিসেবে টাঙ্গাইলেও এ টিকা দেওয়া হবে। এ কার্যক্রম বাস্তবায়নের জন্য সব প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছে জেলা স্বাস্থ্য বিভাগ ও জেলা প্রশাসন। ইতিমধ্যে জেলার ১২টি উপজেলায় টিকা পৌঁছে দেওয়া হয়েছে। এ কর্মসূচি বাস্তবায়নের জন্য জেলায় ২ হাজার ৫৬২ জন কর্মকর্তা, কর্মচারী ও স্বেচ্ছাসেবী কাজ করবেন বলে জানা গেছে।

জেলা স্বাস্থ্য বিভাগের তথ্যানুযায়ী, জেলার ১২টি উপজেলার ১১৪টি ইউনিয়ন ও ৩টি পৌরসভায় মোট ৩৬৬টি কেন্দ্রে ১ লাখ ৮ হাজার ৩০০ জনকে টিকা দেওয়া হবে। এর মধ্যে সদর উপজেলার ১২টি ইউনিয়নের ৩৬টি কেন্দ্রে ১০ হাজার ৮০০ জনকে, দেলদুয়ার উপজেলার ৮টি ইউনিয়নের ২৪টি কেন্দ্রে ৭ হাজার ২০০ জনকে, নাগরপুর উপজেলার ১২টি ইউনিয়নের ৩৬টি কেন্দ্রে ১০ হাজার ৮০০ জনকে, বাসাইল উপজেলার ৬টি ইউনিয়নের ১৮টি কেন্দ্রে ৫ হাজার ৪০০ জনকে, মির্জাপুর উপজেলার ১৩টি ইউনিয়নের ৩৯টি কেন্দ্রে ১১ হাজার ৭০০ জনকে, সখীপুরে ৬টি ইউনিয়নের ১৮টি কেন্দ্রে ৫ হাজার ৪০০ জনকে, ঘাটাইলে ১১টি ইউনিয়নের ৩৩টি কেন্দ্রে ৯ হাজার ৯০০ জনকে, গোপালপুরে ৭টি ইউনিয়নের ২১টি কেন্দ্রে ৬ হাজার ৩০০ জনকে, ভূঞাপুরে ৬টি ইউনিয়নের ১৮টি কেন্দ্রে ৫ হাজার ৪০০ জনকে, কালিহাতীতে ১৫টি ইউনিয়নের ৪৫টি কেন্দ্রে ১৩ হাজার ৫০০ জনকে, মধুপুরের ১১টি ইউনিয়নের ৩৩টি কেন্দ্রে ১১ হাজার ৭০০ জনকে, ধনবাড়িতে ৭টি ইউনিয়নের ২১টি কেন্দ্রে ৬ হাজার ৩০০ জনকে টিকা দেওয়া দেওয়ার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। যদিও জেলা স্বাস্থ্য বিভাগ ১ লাখ ৮৩ হাজার মানুষকে টিকার আওতায় আনতে চায় বলে জানিয়েছে।

জানা গেছে, ইতিমধ্যে প্রতিটি উপজেলায় টিকা পৌঁছে দিয়েছে স্বাস্থ্য বিভাগ। এ কাজ বাস্তবায়নে মোট ২ হাজার ৫৬২ জন দায়িত্ব পালন করবেন। এর মধ্যে টিকাদানকর্মী রয়েছেন ৭৩২ জন, স্বেচ্ছাসেবী রয়েছেন ১ হাজার ৯৮ জন ও সুপারভাইজার রয়েছেন ৩৬৬ জন।

এ কর্মসূচি বাস্তবায়নে জেলা প্রশাসককে সভাপতি ও সিভিল সার্জনকে সদস্যসচিব করে একটি কমিটি করা হয়েছে। এ কমিটি টিকা দেওয়ার পুরো বিষয়টি তদারকি করছে। এ ছাড়া উপজেলা পর্যায়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সভাপতি ও উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা সদস্যসচিব হিসেবে অপর একটি কমিটি রয়েছে। তাঁরাও নিজ নিজ উপজেলার টিকা কর্মসূচির কাজ তদারকি করবেন।

এ বিষয়ে সিভিল সার্জন আবুল ফজল সাহাবুদ্দিন বলেন, ‘স্বাস্থ্য দপ্তর থেকে প্রতিটি কেন্দ্রে ৩০০ জনকে টিকা দেওয়ার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করে দেওয়া হয়েছে। সে হিসাবে জেলায় ১ লাখ ৯ হাজার ৮০০ জনকে টিকা দেওয়ার কথা রয়েছে। তবে আমাদের জেলায় টিকা কর্মসূচি কিছুটা পিছিয়ে থাকায় এদিন আমরা প্রতিটি টিকাকেন্দ্র ৫০০ জনকে টিকা দেওয়ার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করে প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছি। এ হিসাব অনুযায়ী, ওই দিন আমরা আশা করছি ১ লাখ ৮৩ হাজার মানুষকে টিকা দিতে পারব।’

মহাসড়কে ডাকাতি, লক্ষ্য প্রবাসীরা

বিআরটি লেনে বেসরকারি বাস

হইহুল্লোড় থেমে গেল আর্তচিৎকারে

সন্দ্বীপ সুরক্ষা প্রকল্প: এক বছরেও শুরু হয়নি কাজ

ঢাকা সড়ক পরিবহন: প্রশ্নবিদ্ধ কমিটিতেই চলছে মালিক সমিতির কার্যক্রম

৪০ টাকা কেজিতে আলু বিক্রি করবে টিসিবি

৮ বছরে শিশুহত্যা হয়েছে ৪০০০

যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে প্রবৃদ্ধির শীর্ষে বাংলাদেশ, তবে বাজারে পিছিয়ে

দেশে ব্যবসায় ঘুষ–দুর্নীতিসহ ১৭ রকমের বাধা

বিদ্যালয়ের জমিতে ৩৯১টি দোকান, ভাড়া নেয় কলেজ