হোম > ছাপা সংস্করণ

দ্বিগুণ লোডশেডিং ঢাকায়, বাইরে আরও বেশি

নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

শীতকাল, রামপাল ও আদানির বিদ্যুৎ আসার আগে পর্যন্ত দেশে চলমান লোডশেডিং কমছে না। বিদ্যুৎ বিভাগের কর্মকর্তারা বলছেন, চলতি বছরের ডিসেম্বর থেকে আগামী বছরের ফেব্রুয়ারি নাগাদ রামপাল ও আদানির বিদ্যুৎ জাতীয় গ্রিডে যুক্ত হবে। শীত এসে গেলে বিদ্যুতের চাহিদা কমে যাবে, এরপর ডিসেম্বর থেকে লোডশেডিং সহনীয় পর্যায়ে আসবে। দুই বিদ্যুৎকেন্দ্র থেকে ২ হাজার ২৬০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ জাতীয় গ্রিডে যুক্ত হবে ডিসেম্বর থেকে আগামী বছরের ফেব্রুয়ারি মাসের দিকে।

বিদ্যুতের চাহিদা ও সরবরাহের মধ্যে ফারাক থাকায় গ্রামের মতো রাজধানী ঢাকা শহরেও বিদ্যুৎ পরিস্থিতি নাজুক হতে শুরু করেছে। সরবরাহ কম থাকায় ঢাকা শহরে বিদ্যুৎ সরবরাহের দায়িত্বে থাকা ডিপিডিসি ও ডেসকো লোডশেডিংয়ের সময়সূচি দুই ঘণ্টা থেকে বাড়িয়ে চার ঘণ্টা করেছে। তারপরও কর্মকর্তারা নিশ্চিত নন, তাঁরা নতুন সময়সূচি রক্ষা করতে পারবেন। চার ঘণ্টা লোডশেডিং হিসাব করার পরও বিদ্যুতের সরবরাহে ঘাটতি থাকছে। ডেসকো এলাকায় গতকাল বিদ্যুতের চাহিদা ছিল ৯৯২ মেগাওয়াট কিন্তু সরবরাহ দেওয়া হয়েছে ৮৬০ মেগাওয়াট।

ডেসকোর ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. কাওসার আমীর আলী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘চার ঘণ্টা লোডশেডিং করার পরও বাকি সময়ে যে বিদ্যুৎ সরবরাহ করতে পারব, তার নিশ্চয়তা নেই।’  ঢাকার আরেক অংশে বিদ্যুৎ বিতরণে দায়িত্বে থাকা ডিপিডিসিও লোডশেডিংয়ের সময়সূচি দুই ঘণ্টা থেকে বাড়িয়ে ৪ ঘণ্টা করেছে। ডিপিডিসির কর্মকর্তারা বলছেন, লোডশেডিংয়ের সময়সূচি মানা যাচ্ছে না।

ডিপিডিসি এলাকায় বিদ্যুতের চাহিদা আছে প্রায় ১ হাজার ৬০০ মেগাওয়াট। কিন্তু পিডিবি সরবরাহ করছে ৯০০ মেগাওয়াটের মতো। গ্রিড বিপর্যয়ের পর থেকে প্রতিদিন ৫০০ মেগাওয়াটের বেশি লোডশেডিং করতে হচ্ছে। পিজিসিবির তথ্যমতে, গতকাল সকালে বিদ্যুতের সর্বনিম্ন চাহিদা ছিল ৯ হাজার ৭১৯ মেগাওয়াট। সন্ধ্যায় সেই চাহিদা ১৪ হাজার ২০০ মেগাওয়াটে ঠেকে। লোডশেডিং করা হয় ১ হাজার ৪৪০ মেগাওয়াট। বিদ্যুৎ বিভাগের এক কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে আজকের পত্রিকাকে বলেন, পিজিসিবির ওয়েবসাইটে বিদ্যুৎ উৎপাদন ও লোডশেডিংয়ের যে তথ্য দেওয়া হয় তা মাঠের পরিস্থিতির সঙ্গে কোনো মিল নেই।

অচল ঘোড়াশাল বিদ্যুৎকেন্দ্রের ৫ নম্বর ইউনিট 
আজকের পত্রিকার নরসিংদী প্রতিনিধি জানিয়েছেন, ঘোড়াশাল বিদ্যুৎকেন্দ্রের ৫ নম্বর ইউনিট চালু হওয়ার দুই দিন পর ফের বন্ধ হয়ে গেছে। এই ৫ নম্বর ইউনিট থেকে ২১০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন করা হয়। বুধবার বেলা ২টা ৩০ মিনিটে ইউনিটটির বিয়ারিং নষ্ট হয়ে যাওয়ায় উৎপাদন বন্ধ হয়ে যায় বলে জানিয়েছেন ঘোড়াশাল তাপবিদ্যুৎকেন্দ্রের ভারপ্রাপ্ত প্রধান প্রকৌশলী আবু বক্কর ছিদ্দিক। বিয়ারিং পরিবর্তন করে পুনরায় ইউনিটটিতে বিদ্যুৎ উৎপাদন শুরু করতে সাত দিন সময় লাগবে।

বিআরটি লেনে বেসরকারি বাস

হইহুল্লোড় থেমে গেল আর্তচিৎকারে

সন্দ্বীপ সুরক্ষা প্রকল্প: এক বছরেও শুরু হয়নি কাজ

ঢাকা সড়ক পরিবহন: প্রশ্নবিদ্ধ কমিটিতেই চলছে মালিক সমিতির কার্যক্রম

৪০ টাকা কেজিতে আলু বিক্রি করবে টিসিবি

৮ বছরে শিশুহত্যা হয়েছে ৪০০০

যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে প্রবৃদ্ধির শীর্ষে বাংলাদেশ, তবে বাজারে পিছিয়ে

দেশে ব্যবসায় ঘুষ–দুর্নীতিসহ ১৭ রকমের বাধা

বিদ্যালয়ের জমিতে ৩৯১টি দোকান, ভাড়া নেয় কলেজ

সড়ক দুর্ঘটনায় ৬ প্রাণহানি

সেকশন