ভিটামিন ডি এমন একটি ভিটামিন, যা আমাদের হাড় গঠনের জন্য প্রয়োজন। আমাদের শরীর ক্যালসিয়াম শোষণ করতে পারে ভিটামিন ডির উপস্থিতিতে। ভিটামিন ডি আমাদের শরীরের আরও কিছু গুরুত্বপূর্ণ কাজ করে। যেমন, রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বাড়ায়, জীবাণুর বিরুদ্ধে কাজ করে, স্নায়ু ও মাংসপেশির সুরক্ষা সাধন করে এবং মস্তিষ্কের কর্মক্ষমতা বাড়ায়।
ভিটামিন ডির উৎস
সূর্যালোকের উপস্থিতিতে আমাদের ত্বক ভিটামিন ডি উৎপন্ন করতে পারে। অর্থাৎ ভিটামিন ডির খুব ভালো উৎস সূর্যের আলো। যাঁরা সূর্যের আলোতে কম যান বা একেবারেই যান না, তাঁদের শরীরে ভিটামিন ডির ঘাটতি দেখা দিতে পারে। সূর্যের আলো ছাড়াও সামুদ্রিক মাছ ভিটামিন ডির উৎকৃষ্ট উৎসগুলোর মধ্য়ে একটি। এ ছাড়া ডিমের কুসুম, কলিজা, মাখন ও পনিরে ভিটামিন ডি পাওয়া যায়। এখন কিছু খাবার, যেমন দুধ, মাশরুম ও টক দইয়ে ভিটামিন ডি ফর্টিফাইড করা হচ্ছে।
ভিটামিন ডি ঘাটতির লক্ষণ
শিশুদের ক্ষেত্রে
প্রাপ্তবয়স্কদের ক্ষেত্রে
ঘাটতি প্রতিরোধে করণীয়
ঘাটতি ও রোগ
ভিটামিন ডির ঘাটতির সঙ্গে কিছু দীর্ঘমেয়াদি রোগের সম্পর্ক পাওয়া গেছে বিভিন্ন গবেষণায়। যেমন—ডায়াবেটিস, অ্যালার্জি, অ্যাজমা, রিওম্যাটয়েড আর্থ্রাইটিস ইত্যাদি।
এ ছাড়া শিশুদের রিকেটস ও প্রাপ্তবয়স্কদের অস্টিওপরোসিসের সঙ্গে ভিটামিন ডি ঘাটতির সম্পর্ক রয়েছে।
ভিটামিন ডি ঘাটতির চিকিৎসা
ডা. মো. মাজহারুল হক তানিম, হরমোন ও ডায়াবেটিস বিশেষজ্ঞ, ডা. সিরাজুল ইসলাম মেডিকেল কলেজ