Ajker Patrika
হোম > ছাপা সংস্করণ

গজারিয়ায় আলুবীজ পচে যাওয়ার আশঙ্কা

গজারিয়া (মুন্সিগঞ্জ) প্রতিনিধি

গজারিয়ায় আলুবীজ পচে যাওয়ার আশঙ্কা

মুন্সিগঞ্জের গজারিয়ার বিভিন্ন ইউনিয়নে বৃষ্টির পানিতে তলিয়ে গেছে আলুখেত। চাষিরা বলছেন, গত দুই সপ্তাহের মধ্যে যাঁরা আলুবীজ রোপণ করেছিলেন তাঁরা বেশ ক্ষতির আশঙ্কায় রয়েছেন। পচে যেতে পারে তাঁদের খেতের আলুবীজ।

গজারিয়া উপজেলার করিম খাঁ, ইমামপুর, আঁধারমানিক, ষোলআনি, বাঘাইয়াকান্দি, দৌলতপুর ও কালীপুর, ভাটেরচর, টেঙ্গারচর, উত্তর শাহাপুর, বৈদ্যারগাঁও, ভবেরচর, বাউশিয়াসহ কয়েকটি গ্রামে বেশি ক্ষতি হয়েছে।

উপজেলার টেঙ্গারচর ইউনিয়নের আলু চাষি জামাল মিয়া জানান, তিনি ঋণ নিয়ে দুই একর জমিতে আলুর আবাদ করেছেন। পুরো খেত পানিতে তলিয়ে গেছে। এতে আলুবীজ পচে যেতে পারে।

কৃষকেরা জানান, বীজ অঙ্কুরোদ্‌গমের আগে টানা বৃষ্টি হওয়ায় বীজতলার বীজ ও চারার মূলে পচন ধরে যাবে। এতে প্রতি একর ফসলের ক্ষতি দাঁড়াবে ১০ হাজার টাকা থেকে ১ লাখ টাকা।

গজারিয়ায় কৃষি সম্প্রসারণ অফিস সূত্রে জানা গেছে, এবার উপজেলার আটটি ইউনিয়নে চলতি মৌসুমে আলুর আবাদ হয়েছে ১ হাজার ৪১০ হেক্টর ।

উপজেলার টেংগারচর ইউনিয়নের আলুচাষি মো. লুৎফর রহমান, মোহম্মদ হোসেন, শাহাআলী, মো. মীর্জা জানান, গত বছর তাঁদের কয়েক লাখ টাকা লোকসান হয়েছে। এবারও চারা নষ্ট হলে তাঁদের ক্ষতির মুখে পড়তে হবে।

উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা তৌফিক আহমেদ নুর বলেন, ‘টানা দুই দিনের বৃষ্টিতে রোপণ করা বেশ কিছু জমির বীজ নষ্ট হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। সপ্তাহ শেষে ক্ষতিগ্রস্তদের তালিকা তৈরি করার উদ্যোগ নেওয়া হবে।’ এ অবস্থায় খেত থেকে আলুবীজ না তুলে এমনিতেই রেখে দেওয়ার পরামর্শ দেন তিনি। তিনি বলেন, ‘আলুবীজ তুলেও কোনো লাভ হবে না। তুলে রেখে দিলেও পঁচে যাবে। বৃষ্টি কমার পর ছত্রাক ও ব্যাকটেরিয়ানাশক ব্যবহার করা যেতে পারে।’

মহাসড়কে ডাকাতি, লক্ষ্য প্রবাসীরা

বিআরটি লেনে বেসরকারি বাস

হইহুল্লোড় থেমে গেল আর্তচিৎকারে

সন্দ্বীপ সুরক্ষা প্রকল্প: এক বছরেও শুরু হয়নি কাজ

ঢাকা সড়ক পরিবহন: প্রশ্নবিদ্ধ কমিটিতেই চলছে মালিক সমিতির কার্যক্রম

৪০ টাকা কেজিতে আলু বিক্রি করবে টিসিবি

৮ বছরে শিশুহত্যা হয়েছে ৪০০০

যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে প্রবৃদ্ধির শীর্ষে বাংলাদেশ, তবে বাজারে পিছিয়ে

দেশে ব্যবসায় ঘুষ–দুর্নীতিসহ ১৭ রকমের বাধা

বিদ্যালয়ের জমিতে ৩৯১টি দোকান, ভাড়া নেয় কলেজ