হোম > ছাপা সংস্করণ

মূল অভিযুক্তদের কাছেই তদন্ত প্রতিবেদন জমা

যশোর প্রতিনিধি

যশোর শিক্ষা বোর্ডের চেক জালিয়াতির মাধ্যমে সাত কোটি টাকা আত্মসাতের প্রমাণ পেয়েছে তদন্ত কমিটি।

তদন্ত প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, বোর্ডের চেয়ারম্যান ও সচিবসহ বেশ কয়েকজনের একটি চক্র এসব ঘটনার সঙ্গে জড়িত। যারা যোগসাজশে বিভিন্ন সময়ে টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন।

কমিটি গঠনের এক মাস ৭ দিন পর গত রোববার বিকেলে কমিটির প্রধান কলেজ পরিদর্শক কে এম রব্বানি ৫৮ পৃষ্ঠার এ প্রতিবেদন জমা দিয়েছেন।

এদিকে প্রতিবেদনে অভিযুক্ত বোর্ড সচিবের কাছেই জমা দেওয়া হয়েছে তদন্ত প্রতিবেদনটি। যা অপর অভিযুক্ত যশোর শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যানের কাছেও পৌঁছে দেওয়া হয়েছে।

তদন্ত কমিটির প্রধান কে এম রব্বানি বলেন, ‘আত্নসাতের ঘটনায় ভেনাস প্রিন্টিং অ্যান্ড প্যাকেজিংয়ের মালিক রাজারহাট এলাকার বাসিন্দা শরিফুল ইসলাম বাবু ও শেখহাটি জামরুলতলা এলাকার শাহীলাল স্টোরের মালিক সিদ্দিক আলী বিশ্বাসের ছেলে আশরাফুল আলম জড়িত রয়েছেন। আমরা জালিয়াতির প্রমাণ পেয়েছি। প্রতিবেদন শিক্ষা বোর্ডের সচিবের কাছে জমা দেওয়া হয়েছে। সেখানে ৩৬টি চেকের মাধ্যমে প্রায় সাত কোটি টাকা হাতিয়ে নেওয়ার তথ্য দেওয়া হয়েছে।’

কে এম রব্বানি বলেন, ‘প্রতিবেদনে আমরা কিছু সুপারিশ করেছি। বিশেষ করে সোনালী ব্যাংক কর্তৃপক্ষকে নিয়ে। সুপারিশগুলো গ্রহণ করা হলে ভবিষ্যতে এমন জালিয়াতির ঘটনা ঘটবে না।’

এর আগে গত ১৮ অক্টোবর দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) সমন্বিত যশোর কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক মাহফুজ ইকবাল এ বিষয়ে শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান অধ্যাপক মোল্লা আমীর হোসেন, সচিব অধ্যাপক এ এম এইচ আলী আর রেজা, হিসাব সহকারী আবদুস সালাম, ভেনাস প্রিন্টিং অ্যান্ড প্যাকেজিংয়ের মালিক শরিফুল ইসলাম বাবু ও শেখহাটি জামরুলতলা এলাকার শাহীলাল স্টোরের মালিক আশরাফুল আলমের নামে মামলা করেন।

বিআরটি লেনে বেসরকারি বাস

হইহুল্লোড় থেমে গেল আর্তচিৎকারে

সন্দ্বীপ সুরক্ষা প্রকল্প: এক বছরেও শুরু হয়নি কাজ

ঢাকা সড়ক পরিবহন: প্রশ্নবিদ্ধ কমিটিতেই চলছে মালিক সমিতির কার্যক্রম

৪০ টাকা কেজিতে আলু বিক্রি করবে টিসিবি

৮ বছরে শিশুহত্যা হয়েছে ৪০০০

যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে প্রবৃদ্ধির শীর্ষে বাংলাদেশ, তবে বাজারে পিছিয়ে

দেশে ব্যবসায় ঘুষ–দুর্নীতিসহ ১৭ রকমের বাধা

বিদ্যালয়ের জমিতে ৩৯১টি দোকান, ভাড়া নেয় কলেজ

সড়ক দুর্ঘটনায় ৬ প্রাণহানি

সেকশন