Ajker Patrika
হোম > ছাপা সংস্করণ

পানিসংকটে পাট জাগ দিতে বিপাকে চাষি

মাদারীপুর প্রতিনিধি

পানিসংকটে পাট জাগ দিতে বিপাকে চাষি

পানির সংকটে বিপাকে মাদারীপুরের পাটচাষিরা। কাটা পাট জাগ দিতে পারছেন না তাঁরা। সেই পাট ফেলে রাখা হচ্ছে। ফলে খেতেই শুকিয়ে যাচ্ছে পাট। অনেকে বাধ্য হয়ে পাট বাড়ি আনছেন। সময়মতো পচাতে না পারলে আঁশের রং সোনালি থাকবে না বলে আশঙ্কা চাষিদের।

জানা গেছে, খালে, বিলে, ডোবায় পানি না থাকায় পাট পচানো নিয়ে শঙ্কায় রয়েছেন সদর উপজেলার ছিলারচর, কালিকাপুর, পাঁচখোলা, কুনিয়া, কেন্দুয়া, ঝাউদি, রাজৈর উপজেলার বদরপাশা, পাইকপাড়া, ইশিবপুর, দ্বারাদিয়া, কালকিনি উপজেলার এনায়েতনগর, পূর্ব এনায়েতনগর, সাহেবরামপুর, সিড়ি খান ও শিবচর উপজেলার সন্নাসীরচর, কাঠালবাড়ী, ভান্ডারীকান্দি, উমেদপুর, পাচ্চরসহ অন্তত ৪০টি ইউনিয়নের পাটচাষিরা। চাষিদের শঙ্কা, সময়মতো পাট কেটে পচাতে না পারলে রং নষ্ট হয়ে যাবে। ফলে ন্যায্যমূল্য হাতছাড়া হয়ে যাবে। এতে পরিশ্রমই বিফলে যাবে তাঁদের।

সরেজমিন দেখা গেছে, সদর উপজেলায় খালে-বিলে তেমন পানি নেই। খেতেও নেই পানি। ফলে শুকনো খেতে চাষিদের পাট কাটতে হচ্ছে। মাথায় করে সে পাট পচানোর জন্য নিয়ে আসছেন বাড়ির পুকুরে। পুকুরে পাট জাগ দিলে পানি দূষিত হবে জেনেও পচাতে দিচ্ছেন।

মাদারীপুর সদর উপজেলার চরগোবিন্দপুর গ্রামের চাষি আবু বকর কাজী বলেন, ‘বড় বিপদে আছি বাপু, দেড় কানি জমিনে পাট বুনছি, চকে পানি নাই, পাট জাগ দিতে পারতাছি না। সব পাট হুগনায় পইড়া গেছে।’

এ ব্যাপারে মাদারীপুরের কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক মোয়াজ্জেম হোসেন বলেন, ‘এ বছর জেলায় ৩৫ হাজার ২০৬ হেক্টর জমিতে পাট চাষাবাদ হয়। এরই মধ্যে প্রায় ৭৫ শতাংশ কাটা হয়ে গেছে। তবে পানির অভাবে পাট জাগ দিতে কিছুটা সমস্যা হচ্ছে।’

মহাসড়কে ডাকাতি, লক্ষ্য প্রবাসীরা

বিআরটি লেনে বেসরকারি বাস

হইহুল্লোড় থেমে গেল আর্তচিৎকারে

সন্দ্বীপ সুরক্ষা প্রকল্প: এক বছরেও শুরু হয়নি কাজ

ঢাকা সড়ক পরিবহন: প্রশ্নবিদ্ধ কমিটিতেই চলছে মালিক সমিতির কার্যক্রম

৪০ টাকা কেজিতে আলু বিক্রি করবে টিসিবি

৮ বছরে শিশুহত্যা হয়েছে ৪০০০

যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে প্রবৃদ্ধির শীর্ষে বাংলাদেশ, তবে বাজারে পিছিয়ে

দেশে ব্যবসায় ঘুষ–দুর্নীতিসহ ১৭ রকমের বাধা

বিদ্যালয়ের জমিতে ৩৯১টি দোকান, ভাড়া নেয় কলেজ