Ajker Patrika
হোম > ছাপা সংস্করণ

পর্যটকদের জন্য বিশেষ ছাড়

কক্সবাজার প্রতিনিধি

পর্যটকদের জন্য বিশেষ ছাড়

আজ ২৭ সেপ্টেম্বর বিশ্ব পর্যটন দিবস। দিবসটি উপলক্ষে পর্যটন শহর কক্সবাজারের সমুদ্রসৈকতে বসছে সাত দিনের পর্যটন মেলা। বিশ্বের দীর্ঘতম এ সমুদ্রসৈকতকে দেশে-বিদেশে তুলে ধরতে জেলা প্রশাসন ও সৈকত ব্যবস্থাপনা কমিটি এ মেলার আয়োজন করে।

আজ মঙ্গলবার থেকে শুরু হওয়া এ উৎসব চলবে ৩ অক্টোবর পর্যন্ত। সৈকতের লাবণী পয়েন্টে এ উৎসবে নানা আয়োজন রয়েছে। মেলা উপলক্ষে পর্যটকদের জন্য থাকছে থাকা-খাওয়ায় বিশেষ ছাড়। জেলা প্রশাসন শহরের হোটেল-মোটেল, গেস্টহাউস ও রিসোর্ট, রেস্তোরাঁ ও পর্যটন-সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে বিশেষ ছাড় ঘোষণা দিয়েছে। ২৪ সেপ্টেম্বর জেলা প্রশাসন ও সৈকত ব্যবস্থাপনা কমিটি বিশেষ ছাড় ঘোষণা করলেও ব্যবসায়ীরা সমন্বয়হীনতার অভিযোগ করছেন। তাঁদের দাবি, কোনো আলোচনা ছাড়াই এ ঘোষণা দেওয়া হয়েছে। এতে ঘোষিত বিশেষ ছাড় বাস্তবায়ন নিয়ে মতানৈক্য দেখা দিয়েছে।

মেলায় থাকছে চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতা, আগামীর প্রজন্মবিষয়ক রচনা প্রতিযোগিতা, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, কৌতুক, ফুটবল, ক্রিকেটসহ কক্সবাজারের নানান ঐতিহ্য নিয়ে নাটক। এ ছাড়া প্রতিদিন সন্ধ্যায় সৈকতে মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান পরিবেশন করবেন দেশের খ্যাতনামা শিল্পীরা। মেলায় বসছে ২৩০টি স্টল। এতে স্থানীয় নানা পণ্য, জনপ্রিয় আচার, শুঁটকি, পিঠাসহ থাকবে হরেক রকমের আয়োজন।

কক্সবাজারের অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ আবু সুফিয়ান বলেন, দেশি-বিদেশি পর্যটকদের বিশ্বের দীর্ঘতম সমুদ্রসৈকত তুলে ধরার জন্য এ মেলার আয়োজন করা হয়েছে। মেলা চলাকালীন আবাসিক হোটেলগুলোতে ২৫ থেকে ৭০ শতাংশ পর্যন্ত ছাড় দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে হোটেল-মোটেল মালিক সমিতি। পাশাপাশি রেস্তোরাঁগুলোতে দেওয়া হবে ২৫ ভাগ পর্যন্ত ছাড়। এ ছাড়া সৈকতের কিটকট (বিচ ছাতা), বিচ বাইক, ওয়াটার বাইক, প্যারা সাইক্লিং, ছবি তোলাসহ পর্যটন-সংশ্লিষ্ট অন্যান্য সেবায় বিভিন্ন অঙ্কের ছাড় রয়েছে।

তবে কক্সবাজারের রেস্তোরাঁ মালিক সমিতির সভাপতি নাইমুল হক চৌধুরী টুটুল বলেন, জেলা প্রশাসন যে ছাড়ের কথা বলছে, তা নিয়ে মালিকদের সঙ্গে কোনো আলাপ করা হয়নি।

নাইমুল হক চৌধুরী টুটুল বলেন, দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতিতে ৫০ শতাংশ পর্যন্ত ছাড় দেওয়া রেস্তোরাঁর মালিকদের পক্ষে সম্ভব নয়। তাঁরা খুব বেশি হলে ক্ষেত্রবিশেষ ১৫ শতাংশ পর্যন্ত সর্বোচ্চ ছাড় দিতে পারবেন।

কক্সবাজার হোটেল-মোটেল মালিক সমিতির সভাপতি আবুল কাশেম সিকদার বলেন, সমিতিভুক্ত প্রতিটি হোটেলে একটি কক্ষ ৮০০ টাকায় এক রাতের জন্য বুকিং দেওয়া হবে। অন্যান্য কক্ষ ৫০ থেকে ৬০ শতাংশ ছাড় দেওয়ার কথা বলা হয়েছে। 

বিআরটি লেনে বেসরকারি বাস

হইহুল্লোড় থেমে গেল আর্তচিৎকারে

সন্দ্বীপ সুরক্ষা প্রকল্প: এক বছরেও শুরু হয়নি কাজ

ঢাকা সড়ক পরিবহন: প্রশ্নবিদ্ধ কমিটিতেই চলছে মালিক সমিতির কার্যক্রম

৪০ টাকা কেজিতে আলু বিক্রি করবে টিসিবি

৮ বছরে শিশুহত্যা হয়েছে ৪০০০

যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে প্রবৃদ্ধির শীর্ষে বাংলাদেশ, তবে বাজারে পিছিয়ে

দেশে ব্যবসায় ঘুষ–দুর্নীতিসহ ১৭ রকমের বাধা

বিদ্যালয়ের জমিতে ৩৯১টি দোকান, ভাড়া নেয় কলেজ

সড়ক দুর্ঘটনায় ৬ প্রাণহানি