Ajker Patrika
হোম > নারী

না ফেরার দেশে সন্‌জীদা খাতুন

ফিচার ডেস্ক

না ফেরার দেশে সন্‌জীদা খাতুন
ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশের সংস্কৃতি ও সংগীতজগতের কিংবদন্তিতুল্য নাম সন্‌জীদা খাতুন। তিনি ছিলেন একাধারে একজন সংগীতশিল্পী, শিক্ষক, লেখক এবং ছায়ানটের সভাপতি। গতকাল ২৫ মার্চ, ৯২ বছর বয়সে তিনি চলে গেছেন না ফেরার দেশে। সন্‌জীদা খাতুন ২০২১ সালে ভারতের চতুর্থ সর্বোচ্চ বেসামরিক পুরস্কার ‘পদ্মশ্রী’তে ভূষিত হন।

জাতীয় অধ্যাপক ড. কাজী মোতাহার হোসেনের মেয়ে সন্‌জীদা খাতুন জন্মেছিলেন ১৯৩৩ সালের ৪ এপ্রিল। পাঁচ বছর বয়সে রবীন্দ্রসংগীত শেখা শুরু করেন তিনি। ১৯৫৫ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বাংলা সাহিত্যে স্নাতক এবং ১৯৫৭ সালে বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বাংলা ভাষায় এমএ পাস করেন তিনি। এরপর ইডেন মহিলা কলেজ এবং কারমাইকেল কলেজে শিক্ষকতা করেন। তারপর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে বাংলা সাহিত্য পড়ানোর জন্য যোগদান করেন তিনি। সারা দেশে রবীন্দ্রসংগীতের চর্চা, শিক্ষা ও বিকাশ নিয়ে কাজ করা ছায়ানট প্রতিষ্ঠা পেয়েছিল সন্‌জীদা খাতুনের হাত ধরে। তাঁর হাত ধরে বাংলা একাডেমির বারান্দায় এই প্রতিষ্ঠানের যাত্রা শুরু হয় ১৯৬৩ সালে।

সন্‌জীদা খাতুনের জীবনের বড় অংশজুড়ে আছে লেখালেখি। সেই জগতের বিশাল অংশজুড়ে ছিলেন রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। ব্যাপক পরিসরে জনমানসে রবীন্দ্রনাথকে পৌঁছে দেওয়ার কাজে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছেন তিনি। শুদ্ধ সংগীতচর্চার পাশাপাশি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী থাকা অবস্থায় বায়ান্নর ভাষা আন্দোলনে জড়িয়ে পড়েছিলেন সন্‌জীদা খাতুন। সহযোদ্ধাদের কাছে পরিচিত ছিলেন ‘মিনু আপা’ নামে।

সীমাহীন অপেক্ষায় বেলুচ নারীরা

ইফতারের জন্য ঘরে তৈরি খাবার বিক্রি করেন তাঁরা

এমজেএফের চেয়ারপারসন হলেন পারভীন মাহমুদ

নারী সুরক্ষায় অ্যাপ ও হেল্পলাইন: কখনো খোলা, কখনো বন্ধ

ডিপফেক ছবি তৈরি ও প্রচার এবং ভুয়া তথ্য ছড়িয়ে কাউকে হয়রানি করা আইনত অপরাধ

সব ঠিক থাকলে আজ ফিরছেন সুনিতা

নারীদের নিয়ে চিঠি সংকলন ‘তুমি যেমন’

নারী অধিকার নিয়ে বিখ্যাত ১০ নারীবাদী যা বলেছেন

শিশুর প্রতি যৌন সহিংসতা প্রতিরোধে তাৎক্ষণিক পদক্ষেপ নিতে হবে: ২৬ এনজিও

‘রাস্তা-ঘাটে যৌন হেনস্তার শিকার হচ্ছেন নারীরা, এটি সুস্থ সমাজের চিত্র নয়’