Ajker Patrika
হোম > ছাপা সংস্করণ

নিষিদ্ধ জালের বাজার

ডামুড্যা (শরীয়তপুর) প্রতিনিধি

নিষিদ্ধ জালের বাজার

মাছ ধরার নিষিদ্ধ চায়না জালে সয়লাব হয়ে গেছে শরীয়তপুরের ডামুড্যা উপজেলার বাজারগুলো। অবাধে চলছে পাইকারি ও খুচরা বেচাকেনা। এসব জালে সব ধরনের মাছ নিধন করা হচ্ছে। এভাবে চায়না জালে মাছ নিধন করা হলে দেশি মাছের প্রজাতি হারিয়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন বিশেষজ্ঞরা।

গতকাল বৃহস্পতিবার ছিল ডামুড্যা পৌরসভার সাপ্তাহিক হাট। হাটে দেখা যায়, অবাধে বেচাকেনা চলছে নিষিদ্ধ সব জাল। এসব জাল দিয়ে মা মাছ নিধন করলেও মৎস্য বিভাগসহ স্থানীয় প্রশাসনের নজরদারি নেই বলে অভিযোগ রয়েছে।

ফাঁদ তৈরির কারিগর হাফিজুর রহমান বলেন, ‘সরকার একদিকে বিশাল আয়োজনে জাতীয় মৎস্য সপ্তাহ পালন করছে। অন্যদিকে স্থানীয় প্রভাবশালীরা খাল-বিলে কারেন্ট জাল দিয়ে অবাধে মাছ শিকার করছেন। এদিকে প্রশাসনের কোনো নজরদারি নেই। ফলে কারিগরেরা বিপাকে পড়েছেন।’

কারেন্ট জাল বিক্রেতা আক্কাস আলী বলেন, ‘আগে বাঁশের তৈরি ফাঁদ বিক্রি করতাম। এখন কারেন্ট জালের চাহিদা বেশি। তাই জাল বিক্রি করি।’

পরিবেশবিদ গৌতম কুমার রায় আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘নিষিদ্ধ জালের প্রভাবে মাছসহ অন্য জলজ প্রাণী মারা যাওয়ায় জীববৈচিত্র্য হুমকির মুখে পড়ছে।’

উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা মাহবুব বলেন, ‘নিষিদ্ধ জালের বিষয়ে আমার কাছে বেশ কিছু অভিযোগ এসেছে। তবে মা ইলিশ রক্ষায় নদীতে অভিযান চলমান থাকায় আমরা এ বিষয়ে পদক্ষেপ নিতে পারছি না। এই অভিযান শেষ হলেই কারেন্ট জাল ধ্বংসের অভিযান পরিচালনা করব।’

মহাসড়কে ডাকাতি, লক্ষ্য প্রবাসীরা

বিআরটি লেনে বেসরকারি বাস

হইহুল্লোড় থেমে গেল আর্তচিৎকারে

সন্দ্বীপ সুরক্ষা প্রকল্প: এক বছরেও শুরু হয়নি কাজ

ঢাকা সড়ক পরিবহন: প্রশ্নবিদ্ধ কমিটিতেই চলছে মালিক সমিতির কার্যক্রম

৪০ টাকা কেজিতে আলু বিক্রি করবে টিসিবি

৮ বছরে শিশুহত্যা হয়েছে ৪০০০

যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে প্রবৃদ্ধির শীর্ষে বাংলাদেশ, তবে বাজারে পিছিয়ে

দেশে ব্যবসায় ঘুষ–দুর্নীতিসহ ১৭ রকমের বাধা

বিদ্যালয়ের জমিতে ৩৯১টি দোকান, ভাড়া নেয় কলেজ