Ajker Patrika
হোম > ছাপা সংস্করণ

ইমন হত্যা মেনে নিতে পারছেন না সহপাঠীরা

দাউদকান্দি প্রতিনিধি

ইমন হত্যা মেনে নিতে পারছেন না সহপাঠীরা

দাউদকান্দির শিক্ষার্থী ইফতেখার হাসান ইমন (১৮) ছিলেন প্রাণবন্ত এক তরুণ। হঠাৎ কিশোর গ্যাংয়ের ছুরিকাঘাতে নিহত হন তিনি। এ হত্যা মেনে নিতে পারছেন না তাঁর সহপাঠী ও শিক্ষকেরা। তাঁরা বলছেন, প্রশাসন কিশোর গ্যাং প্রতিরোধে উদ্যোগ না নিলে এ ধরনের ঘটনা বারবার ঘটবে।

গতকাল সোমবার বিকেলে উপজেলার বরকোটা স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা কলেজের প্রধান ফটকের সামনে জড়িতদের দ্রুত বিচার দাবিতে মানববন্ধন ও শোক র‍্যালি করেছেন।

ইমন হত্যা মামলায় এখন পর্যন্ত পাঁচজন গ্রেপ্তার হয়ে কারাগারে রয়েছেন। এ ঘটনায় ইমনের চাচা জামাল হোসেন বাদী হয়ে ১২ জন নামীয় ও অজ্ঞাত আরও ১০ থেকে ১৫ জনকে আসামি করে দাউদকান্দি থানায় মামলা করেছিলেন।

মানববন্ধনে কলেজটির অধ্যক্ষ জসিম উদ্দিন আহম্মেদ, প্রভাষক জাকির হোসেন ভূঁইয়া, ত্রিবান্দম বিকাশ মিত্রসহ ইমনের সহপাঠী ও বিভিন্ন শ্রেণির শিক্ষার্থীরা অংশ নেন।

মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, ইফতেখার হাসান ইমন হত্যার জন্য দায়ী মালাখালা এলাকায় দীঘদিন ধরে বেড়ে উঠা কিশোর গ্যাং। তাদের গ্রেপ্তার করে কঠোর শাস্তির মুখোমুখি করতে হবে। নয়তো ভবিষ্যতে আরও বড় ধরনের ক্ষতি করবে তারা। এ ছাড়া বক্তারা কিশোর গ্যাং প্রতিরোধে কার্যকর পদক্ষেপ নিতে প্রশাসনের প্রতি আহ্বান জানান।

গত ২০ ডিসেম্বর সন্ধ্যা ৬টার দিকে দাউদকান্দি উপজেলার মোহাম্মদপুর ইউনিয়নের নাড়িকেলতলা গ্রামে কিশোর গ্যাংয়ের ছুরিকাঘাতে ইফতেখার হাসান ইমন নিহত হন। তিনি এ বছর বরকোটা স্কুল অ্যান্ড কলেজ থেকে মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এসএসসি) পরীক্ষা দিয়েছেন। কিশোর গ্যাংয়ের আধিপত্য বিস্তারের জেরে এ হত্যার ঘটনা ঘটেছে বলে ধারণা করা হচ্ছে।

মহাসড়কে ডাকাতি, লক্ষ্য প্রবাসীরা

বিআরটি লেনে বেসরকারি বাস

হইহুল্লোড় থেমে গেল আর্তচিৎকারে

সন্দ্বীপ সুরক্ষা প্রকল্প: এক বছরেও শুরু হয়নি কাজ

ঢাকা সড়ক পরিবহন: প্রশ্নবিদ্ধ কমিটিতেই চলছে মালিক সমিতির কার্যক্রম

৪০ টাকা কেজিতে আলু বিক্রি করবে টিসিবি

৮ বছরে শিশুহত্যা হয়েছে ৪০০০

যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে প্রবৃদ্ধির শীর্ষে বাংলাদেশ, তবে বাজারে পিছিয়ে

দেশে ব্যবসায় ঘুষ–দুর্নীতিসহ ১৭ রকমের বাধা

বিদ্যালয়ের জমিতে ৩৯১টি দোকান, ভাড়া নেয় কলেজ