দিনাজপুরের বীরগঞ্জে সুমি আক্তার (২১) নামে এক গৃহবধূর মরদেহ গত সোমবার রাত ১১টায় উদ্ধার করেছে পুলিশ। ওই গৃহবধূ উপজেলার মরিচা ইউনিয়নের ২ নম্বর ওয়ার্ডের খড়িকাদাম এলাকার বাসিন্দা ফিরোজের স্ত্রী ও এক সন্তানের জননী। তবে সুমি আক্তারের পরিবারের দাবি, তাঁকে হত্যা করা হয়েছে।
সুমির বড় ভাই আব্দুর রহিম জানান, ‘বিয়ের পর ভাশুর ও শাশুড়ি তাঁর ওপর অত্যাচার করত। ৭ / ৮ মাস আগেও মরিচা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান বিচার করেছেন। নতুন বাড়ি বানানো শুরু করলে অত্যাচার আরও বেড়ে যায়।’
বীরগঞ্জ হাসপাতালের কর্মরত চিকিৎসক তানভির তালুকদার বলেন, হাসপাতালে আনার আগেই গৃহবধূর মারা যান। তাঁর হাতে ঝলসানোর দাগ পাওয়া গেছে।
বীরগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মতিন প্রধান বলেন, এসআই মাহাফুজ ঘটনাস্থলে গিয়ে মৃতের সুরতহাল করে ময়নাতদন্তের জন্য দিনাজপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। ময়নাতদন্তে প্রকৃত ঘটনা বেরিয়ে আসবে।