Ajker Patrika
হোম > ছাপা সংস্করণ

হীরার ‘ফুলের বাড়ি’

চুয়াডাঙ্গা প্রতিনিধি

হীরার ‘ফুলের বাড়ি’

নানা প্রজাতির ফুল দিয়ে বাড়ি সাজানোর ইচ্ছে অনেকেরই থাকে। কেউ পারেন, কেউ আবার চেষ্টাই করেন না। কিন্তু আনজুমান আরা হীরা স্বপ্ন দেখেছেন এবং সেটা বাস্তবায়নও করেছেন। নিজের বাড়িকে সাজিয়েছেন ফুলে ফুলে। তাঁর বাড়িটি এখন ‘ফুলের বাড়ি’ নামেই পরিচিত।

চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলার শংকরচন্দ্র ইউনিয়নের হানুরবাড়াদি গ্রামের মসজিদপাড়ার মুক্তারুজ্জামানের স্ত্রী আনজুমান আরা হীরা। ক্যাকটাস, সাইকাস, এ্যানিকা পাম্প, চায়না টগর, করবী, কাঠ গোলাপসহ বিভিন্ন ধরনের ফুলে সাজানো তাঁর বাড়ি। স্বামী–সন্তান সবাই তাঁর এ কাজে সহযোগিতা করেছেন।

গৃহবধূ হীরা বলেন, আমার মা সেলিনা আক্তার চায়না ও বড় ভাই প্রফেসর ফরিদ উদ্দিন তাঁদের বাড়িকে বিভিন্ন ফুল দিয়ে সাজিয়ে রেখেছেন। আমারও খুব ইচ্ছা ছিল নিজের বাড়িকে ফুলে ফুলে স্বপ্নের বাড়ির মতো করে সাজানোর। ২০১৮ সালে বাড়িতে ফুলের গাছ লাগাতে শুরু করি। সময় পেলেই বিভিন্ন নার্সারিতে যাই। বাড়ির সকল কাজ শেষ করে বাড়তি যে সময়টুকু পাই ফুল গাছের পরিচর্যা করি। এলাকার অনেকে আমার ফুলের বাগান দেখতে আসেন।

মুক্তারুজ্জামান বলেন, আমার স্ত্রীর খুব ইচ্ছা ছিল একটি ফুলের বাড়ি বানাবে। ফুল বাড়ির মাঝখানে তাঁর বাড়ি হবে। তার চার পাশে ফুলের গাছ থাকবে। যখনই সময় পান ফুলের পরিচর্যা করেন স্ত্রী। এলাকাবাসী বলেন, আমাদের সবারই উচিত প্রতিটা বাড়িকেই এমন করে সাজানো।

হীরার এ উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়ে চুয়াডাঙ্গা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক ড. আব্দুল মাজেদ বলেন, শুনেছি চুয়াডাঙ্গার হানুরবাড়াদি গ্রামে একটি ফুলের বাড়ি আছে। আমরা তাঁদের স্বাগত জানাই। তাঁদের সার্বিকভাবে সহযোগিতা করব এবং এটাকে আরও উন্নত করার জন্য আমরা সার্বক্ষণিক ওই পরিবারের পাশে থাকব। প্রয়োজনে সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দেব।

মহাসড়কে ডাকাতি, লক্ষ্য প্রবাসীরা

বিআরটি লেনে বেসরকারি বাস

হইহুল্লোড় থেমে গেল আর্তচিৎকারে

সন্দ্বীপ সুরক্ষা প্রকল্প: এক বছরেও শুরু হয়নি কাজ

ঢাকা সড়ক পরিবহন: প্রশ্নবিদ্ধ কমিটিতেই চলছে মালিক সমিতির কার্যক্রম

৪০ টাকা কেজিতে আলু বিক্রি করবে টিসিবি

৮ বছরে শিশুহত্যা হয়েছে ৪০০০

যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে প্রবৃদ্ধির শীর্ষে বাংলাদেশ, তবে বাজারে পিছিয়ে

দেশে ব্যবসায় ঘুষ–দুর্নীতিসহ ১৭ রকমের বাধা

বিদ্যালয়ের জমিতে ৩৯১টি দোকান, ভাড়া নেয় কলেজ