হোম > ছাপা সংস্করণ

প্রতীক পেয়ে প্রচারে নেমেছেন প্রার্থীরা

কক্সবাজার ও মিরসরাই (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি

দ্বিতীয় ধাপের ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) নির্বাচনের জন্য কক্সবাজারের উখিয়া, রামু ও সদর উপজেলার ২১ ইউপিতে গত বুধবার প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। এর পরপরই প্রচারে মাঠে নামেন প্রার্থীরা। গ্রামগঞ্জে শোডাউন করেন তাঁরা। টাঙিয়েছেন পোস্টার।

জেলা নির্বাচন অফিস সূত্রে জানা গেছে, দ্বিতীয় ধাপে রামু উপজেলার ১১, সদরের পাঁচ ও উখিয়ার পাঁচ ইউপিতে আগামী ১১ নভেম্বর নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এসব ইউপিতে চেয়ারম্যান, সংরক্ষিত নারী সদস্য ও সাধারণ সদস্য পদে এক হাজার ৩২৩ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছিলেন। এর মধ্যে গত মঙ্গলবার মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের শেষদিনে ৭৩ জন প্রার্থী নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়িয়েছেন।

গত বুধবার প্রতিদ্বন্দ্বিতায় অংশ নেওয়া এক হাজার ২৪৯ জন প্রার্থীকে স্ব স্ব রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয় থেকে প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হয়।

জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি রেজাউল করিম বলেন, দলের বাইরে যারা নির্বাচনে অংশ নিচ্ছেন তাঁদের বিরুদ্ধে আজ-কালের মধ্যে সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা এস এম শাহাদাত হোসেন বলেন, প্রার্থীদের মধ্যে প্রতীক বরাদ্দের মধ্য দিয়ে নির্বাচনী প্রচার শুরু হয়েছে। সব প্রার্থীকে আচরণবিধি মেনে প্রচারে অংশ নিতে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।

এদিকে গত বুধবার মিরসরাই উপজেলার ১৬টি ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে ৯ জন চেয়ারম্যান, ৪৮৯ জন সাধারণ ও ১১৮ জন সংরক্ষিত নারী সদস্যের মধ্যে প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার সকাল থেকে প্রচারে নেমেছেন প্রার্থীরা।

প্রার্থীরা ওয়ার্ডে ওয়ার্ডে গিয়ে ভোটপ্রার্থনা করছেন। বিভিন্ন সড়কের মুখে শোভা পাচ্ছে পোস্টার, ব্যানার ও ফেস্টুন। নিজ প্রতীকে ভোট দেওয়ার জন্য ভোটারদের বিভিন্ন উন্নয়নের প্রতিশ্রুতি দিচ্ছেন প্রার্থীরা।

মিরসরাই সদর ইউনিয়ন পরিষদের নৌকা প্রতীকের চেয়ারম্যান প্রার্থী মো. শামছুল আলম দিদার বলেন, ‘আমি ছাত্রজীবন থেকে আওয়ামী লীগের কর্মী হয়ে কাজ করেছি। সমাজের উন্নয়নে দল আমাকে নৌকা প্রতীকে মনোনয়ন দিয়েছে। আমি নির্বাচিত হলে মিরসরাই সদর ইউনিয়নকে একটি মডেল ইউনিয়নে রূপান্তর করব।’

খইয়াছড়া ইউপিতে চেয়ারম্যান পদে বিদ্রোহী প্রার্থী জাহেদ ইকবাল চৌধুরী বলেন, ‘এখানে আমার বাবা তিনবার এবং আমি দুবার চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছি। ইউনিয়নের প্রত্যেক ওয়ার্ডে উন্নয়নকাজ করেছি। সুষ্ঠু পরিবেশে স্বচ্ছ নির্বাচন হলে আমি বিপুল ভোটে জয়লাভ করব।’

উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা ও রিটার্নিং কর্মকর্তা মো. ফারুক হোছাইন বলেন, উপজেলার ১৬টি ইউনিয়ন পরিষদে ৯ জন চেয়ারম্যান প্রার্থী, ৬০৭ জন সাধারণ ও সংরক্ষিত নারী সদস্য প্রার্থীর মধ্যে প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। ৩টি ইউপিতে চেয়ারম্যান পদে নির্বাচনসহ ১৬টি ইউপিতে সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। ভোটাররা যাতে কেন্দ্রে নির্ভয়ে ভোট দিতে পারেন, সেজন্য সব প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে।

মহাসড়কে ডাকাতি, লক্ষ্য প্রবাসীরা

বিআরটি লেনে বেসরকারি বাস

হইহুল্লোড় থেমে গেল আর্তচিৎকারে

সন্দ্বীপ সুরক্ষা প্রকল্প: এক বছরেও শুরু হয়নি কাজ

ঢাকা সড়ক পরিবহন: প্রশ্নবিদ্ধ কমিটিতেই চলছে মালিক সমিতির কার্যক্রম

৪০ টাকা কেজিতে আলু বিক্রি করবে টিসিবি

৮ বছরে শিশুহত্যা হয়েছে ৪০০০

যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে প্রবৃদ্ধির শীর্ষে বাংলাদেশ, তবে বাজারে পিছিয়ে

দেশে ব্যবসায় ঘুষ–দুর্নীতিসহ ১৭ রকমের বাধা

বিদ্যালয়ের জমিতে ৩৯১টি দোকান, ভাড়া নেয় কলেজ