Ajker Patrika
হোম > ছাপা সংস্করণ

কালো ধানের পরীক্ষামূলক চাষ

শাহীন রহমান, পাবনা

কালো ধানের পরীক্ষামূলক চাষ

সাতক্ষীরার পাটকেলঘাটা থানার সরুলিয়া ইউনিয়নের কৃষক আব্দুল জলিল এ বছর ৮ শতাংশ জমিতে পরীক্ষামূলক কালো ধান চাষ করেছেন। লাউস থেকে সংগৃহীত উন্নয়ন প্রচেষ্টার সহযোগিতায় তিনি এ ধান চাষ করছেন।

আব্দুল জলিল জানান, ধান রোপণের পর থেকে গাছে পাতা খুব ভালো দেখাচ্ছে। ফলন ভালো হবে আশা করা হচ্ছে। আমন চাষের মতো জমি তৈরি করে ধান রোপণ করতে হয়। রাসায়নিক সার লাগে না। জৈব সার ও পটাশ প্রয়োগ করলেই হয়।

অপরদিকে উপজেলার আটারই গ্রামের চাষি আবু সাঈদ বলেন, ‘আমিও পরীক্ষামূলক ১০ শতাংশ জমিতে কালো ধান চাষ করেছি। এ ধানের উচ্চতা আমন ধানের চেয়ে একটু বেশি। শুনেছি বিঘাপ্রতি ১০-১২ মণ ধান ফলে। এ বছর নতুন চাষ করেছি। ধান কাটার পর বলা যাবে ফলন কতটুকু হবে। এ ধানের ভাত অত্যন্ত সুস্বাদু। এ ধানকে অ্যান্টিবায়োটিক রাইস বলে। এতে গ্লাইসেমিক ইন্ডেক্স কম থাকায় ডায়াবেটিস রোগীরা এই ভাত খেতে পারেন।’

পল্লী কর্ম সহায়ক ফাউন্ডেশনের (পিকেএসএফ) কৃষি কর্মকর্তা মো. নয়ন হোসেন জানান, উন্নয়ন প্রচেষ্টার কৃষি ইউনিটের আওতায় কালো ধান চাষ করা হয়েছে। গত দুই বছরে উন্নয়ন প্রচেষ্টার বিভিন্ন কৃষক কালো ধান চাষ করেছেন। এ পর্যন্ত শুধু বীজ তৈরি করার জন্য চাষ করছে, কিন্তু আগামী বছর এই ধান আরও বিস্তৃতভাবে চাষ হবে।

এ ধানের বীজ উৎপাদন করে রংপুর, জয়পুরহাটে বিভিন্ন কৃষকের কাছে বিক্রি করে হয়েছে। এ ছাড়া সাতক্ষীরার শ্যামনগরে উপজেলা ও তালা কৃষি বিভাগের কাছেও বীজ দেওয়া হয়েছে। এ বীজ ৩০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হয়। আর চাল বিক্রি হয় ১৫০ থেকে ১৮০ টাকা কেজিপ্রতি। ধান গবেষণা ইনস্টিটিউট এ ধানের পুষ্টিগুণ ও ফলন বৃদ্ধি নিয়ে গবেষণা করছে।

তালা উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা হাজিরা বেগম জানান, বেসরকারি সহযোগিতায় পরীক্ষামূলক চাষ হতে পারে।

মহাসড়কে ডাকাতি, লক্ষ্য প্রবাসীরা

বিআরটি লেনে বেসরকারি বাস

হইহুল্লোড় থেমে গেল আর্তচিৎকারে

সন্দ্বীপ সুরক্ষা প্রকল্প: এক বছরেও শুরু হয়নি কাজ

ঢাকা সড়ক পরিবহন: প্রশ্নবিদ্ধ কমিটিতেই চলছে মালিক সমিতির কার্যক্রম

৪০ টাকা কেজিতে আলু বিক্রি করবে টিসিবি

৮ বছরে শিশুহত্যা হয়েছে ৪০০০

যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে প্রবৃদ্ধির শীর্ষে বাংলাদেশ, তবে বাজারে পিছিয়ে

দেশে ব্যবসায় ঘুষ–দুর্নীতিসহ ১৭ রকমের বাধা

বিদ্যালয়ের জমিতে ৩৯১টি দোকান, ভাড়া নেয় কলেজ