Ajker Patrika
হোম > ছাপা সংস্করণ

সবজির গ্রাম পাঙ্গাশিয়া

মনজুর রহমান, লালমোহন, ভোলা

সবজির গ্রাম পাঙ্গাশিয়া

যত দূর চোখ যায়, দেখা মেলে শুধু সবুজ আর সবুজ খেত। এ সব খেতে উৎপাদিত সবজির মধ্যে রয়েছে মুলা, গাজর, শসা, বেগুন, পেঁয়াজ, শিম, ফেলন ডাল, মুগ ডাল, আলু, কুমড়া, চীনাবাদাম, টমেটো ও কাঁচা মরিচ। খেত পরিচর্যায় ব্যস্ত চাষিরা। এ চিত্র ভোলার লালমোহন উপজেলার পশ্চিম চর উমেদ ইউনিয়নের পাঙ্গাশিয়া গ্রামের।

জানা গেছে, উপজেলার পাঙ্গাশিয়া গ্রামের প্রায় ৭০ ভাগ মানুষ কৃষিকাজে নিয়োজিত। নিজের জমি বা অন্যের জমি বর্গা নিয়ে সবজির আবাদ করছেন চাষিরা। মাটি ও আবহাওয়া অনুকূল থাকায় ফলন বেশ ভালো। শীতকালীন সবজি আবাদ করে বেশ লাভবান হচ্ছেন চাষিরা। সবজি চাষ করে অনেকের ভাগ্য বদলেছে।

চলতি মৌসুমে ফলনে কোনো বিপর্যয় না থাকায় বাম্পার ফলন হবে বলে আশা চাষিদের। পাঙ্গাশিয়া গ্রামের কৃষক মো. শহিদুল ইসলাম বলেন, ‘২৬০ শতাংশ জমিতে শসা, টমেটো, আলু, বাঁধাকপি, রেখা, আলু ও মুলার চাষ করেছি। উৎপাদন খরচ বাদে প্রায় ৩ লাখ টাকা লাভ হতে পারে। গত বছর সবজি বিক্রি করে ২ লাখ টাকা লাভ হয়।’

কৃষক আওলাদ বেপারি বলেন, ‘১২ গন্ডা জমিতে আলু, মরিচ, বাদাম ও ক্ষীরা চাষ করেছি। খেতে ফসলের অবস্থা ভালো। ফলন ঠিকঠাক হলে ভালো লাভ হবে।’

কৃষক সালাউদ্দিন জানান, শীতকালীন সবজিতে কোনো পোকার আক্রমণ নেই। আবহাওয়া অনুকূলে, তাই ফলনে বিপর্যয় হবে না। বাম্পার ফলন হবে। কৃষকেরা খুশি।

এ ব্যাপারে লালমোহন উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা এ এফ এম সাহাবুদ্দিন বলেন, পশ্চিম চর উমেদ ইউনিয়নের পাঙ্গাশিয়া গ্রামে চলতি বছর সবজির ভালো ফলন হয়েছে। ৪৫ হেক্টর জমিতে সবজি আবাদ করেছেন ৪ হাজার কৃষক।

কৃষকদের বিভিন্ন সময়ে প্রশিক্ষণ, পরামর্শ ও উন্নত প্রযুক্তি ব্যবহারে উৎসাহ দেওয়া হচ্ছে উপজেলা কৃষি অফিসের পক্ষ থেকে। এখানকার সবজি বিভিন্ন জেলায় বিক্রি হয়।

মহাসড়কে ডাকাতি, লক্ষ্য প্রবাসীরা

বিআরটি লেনে বেসরকারি বাস

হইহুল্লোড় থেমে গেল আর্তচিৎকারে

সন্দ্বীপ সুরক্ষা প্রকল্প: এক বছরেও শুরু হয়নি কাজ

ঢাকা সড়ক পরিবহন: প্রশ্নবিদ্ধ কমিটিতেই চলছে মালিক সমিতির কার্যক্রম

৪০ টাকা কেজিতে আলু বিক্রি করবে টিসিবি

৮ বছরে শিশুহত্যা হয়েছে ৪০০০

যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে প্রবৃদ্ধির শীর্ষে বাংলাদেশ, তবে বাজারে পিছিয়ে

দেশে ব্যবসায় ঘুষ–দুর্নীতিসহ ১৭ রকমের বাধা

বিদ্যালয়ের জমিতে ৩৯১টি দোকান, ভাড়া নেয় কলেজ