Ajker Patrika
হোম > ছাপা সংস্করণ

চার দিনে ৭ হামলা, আহত ২৬

কামরুজ্জামান রাজু, কেশবপুর

চার দিনে ৭ হামলা, আহত ২৬

যশোরের কেশবপুরে পঞ্চম ধাপের ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) নির্বাচন ঘিরে টানা সংঘর্ষ ও হামলা–ভাঙচুরে উত্তপ্ত হয়ে উঠেছে ভোটের মাঠ।

গত চার দিনে বিভিন্ন ইউপিতে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীর কর্ম–সমর্থকদের মধ্যে সাতটি সহিংসতার ঘটনা ঘটেছে। এসব ঘটনায় ২৬ জন আহত হয়েছেন।

সর্বশেষ গত মঙ্গলবার দিবাগত রাতেও ত্রিমোহিনী ইউপির গোপালপুরে স্বতন্ত্র চেয়ার প্রার্থীর নির্বাচনী কার্যালয় ভাঙচুর ও হাতবোমা বিস্ফোরণ করা হয়।

এ ঘটনার প্রতিবাদে এবং অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের দাবিতে গতকাল বুধবার বিকেলে ত্রিমোহিনী বাজারে কয়েক হাজার নারী-পুরুষ মানববন্ধন করেন।

এর আগে সোমবার দিবাগত রাতে উপজেলার মজিদপুর ও কেশবপুর সদর ইউপির স্বতন্ত্র চেয়ারম্যান প্রার্থীদের প্রচার মাইক ভাঙচুর এবং চার কর্মীকে মারধরের ঘটনায় এলাকায় উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। এসব ঘটনা উল্লেখ করে রিটার্নিং কর্মকর্তার কাছে লিখিত অভিযোগ করা হয়েছে।

এলাকাবাসী সূত্রে জানা গেছে, সোমবার রাতে কেশবপুর সদর ইউপির স্বতন্ত্র প্রার্থী আলাউদ্দিনের মোটরসাইকেল প্রতীকের প্রচার মাইক ভাঙচুর করা হয়। এ সময় তাঁর দুই কর্মী হাবিবুর রহমান ও বাহাদুরকে মারধর করে প্রতিপক্ষ। তাঁদের হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।

একই দিনে মজিদপুর ইউপিতে স্বতন্ত্র প্রার্থী হুমায়ূন কবীর পলাশের আনারস প্রতীকের প্রচার মাইক ভাঙচুর করেন মাহমুদুল রশীদ ও আজহারুল ইসলাম নামের দুজন কর্মীকে মারধর করা হয়। তাঁদেরও হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। এ ঘটনার পরপরই পৌরসভা সংলগ্ন ওই দুটি ইউপিতে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীর কর্মীদের মধ্যে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। ঘটনা উল্লেখ করে ওই দুজন প্রার্থী উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তার কাছে লিখিত অভিযোগ করেছেন।

আগের দিন রোববার রাতে উপজেলার মঙ্গলকোট ইউপিতে নৌকা প্রতীকের প্রার্থী আব্দুল কাদের বিশ্বাস এবং আনারস প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী বর্তমান চেয়ারম্যান মনোয়ার হোসেনের কর্মীদের মধ্যে কন্দর্পপুর এলাকায় সংঘর্ষ হয়। সংঘর্ষে উভয় প্রার্থীর পাঁচজন কর্মী মারাত্মকভাবে আহত হন।

শনিবার রাতে ত্রিমোহিনী ইউপিতে নৌকা প্রতীকের প্রার্থী শেখ ওয়াহিদুজ্জামান ও আনারস প্রতীকের স্বতন্ত্র চেয়ারম্যান প্রার্থী বর্তমান চেয়ারম্যান এস এম আনিছুর রহমানের কর্মীদের মধ্যে সংঘর্ষে ১০ জন আহত হন। আহতদের ৬ জন হাসাপাতালে ভর্তি হন।

এর আগে পাঁজিয়া ইউপিতে স্বতন্ত্র চেয়ারম্যান প্রার্থী মকবুল হোসেন মুকুলের প্রচার মাইক ভাঙচুর করাসহ ৩ জন কর্মীকে মারধর করে প্রতিপক্ষ। এ ছাড়া সাতবাড়িয়া ইউপিতে স্বতন্ত্র চেয়ারম্যাপন প্রার্থী উত্তম ঘোষের নির্বাচনী কার্যালয় ভাঙচুরের ঘটনা ঘটে।

উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা বজলুর রশীদ বলেন, হামলা ও ভাঙচুরের কয়েকটি লিখিত অভিযোগ তদন্তের জন্য থানায় পাঠানো হয়েছে।

মহাসড়কে ডাকাতি, লক্ষ্য প্রবাসীরা

বিআরটি লেনে বেসরকারি বাস

হইহুল্লোড় থেমে গেল আর্তচিৎকারে

সন্দ্বীপ সুরক্ষা প্রকল্প: এক বছরেও শুরু হয়নি কাজ

ঢাকা সড়ক পরিবহন: প্রশ্নবিদ্ধ কমিটিতেই চলছে মালিক সমিতির কার্যক্রম

৪০ টাকা কেজিতে আলু বিক্রি করবে টিসিবি

৮ বছরে শিশুহত্যা হয়েছে ৪০০০

যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে প্রবৃদ্ধির শীর্ষে বাংলাদেশ, তবে বাজারে পিছিয়ে

দেশে ব্যবসায় ঘুষ–দুর্নীতিসহ ১৭ রকমের বাধা

বিদ্যালয়ের জমিতে ৩৯১টি দোকান, ভাড়া নেয় কলেজ