হোম > ছাপা সংস্করণ

একগুচ্ছ দাবি যশোরবাসীর

জাহিদ হাসান, যশোর

যশোরে ২৪ নভেম্বর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আগমন উপলক্ষে একগুচ্ছ দাবিতে সোচ্চার নাগরিক সমাজ। মানববন্ধন, স্মারকলিপি পেশ ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে লিখে প্রধানমন্ত্রীর দৃষ্টি আকর্ষণের চেষ্টা করছেন সচেতন যশোরবাসী।

২৪ নভেম্বর যশোর শামস উল হুদা স্টেডিয়ামের জনসভায় ভাষণ দেবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। জানা যায়, ১৯৭২ সালের ২৬ ডিসেম্বর যশোর স্টেডিয়ামে জনসভায় ভাষণ দিয়েছিলেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। সেই একই মাঠে ২৪ নভেম্বর যশোর জেলা আওয়ামী লীগ আয়োজিত জনসভায় ভাষণ দেবেন বঙ্গবন্ধুকন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

প্রধানমন্ত্রীর যশোর আগমন উপলক্ষে বিভিন্ন দাবিতে সরব হয়েছেন নাগরিক সমাজ। দাবিগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো—যশোর মেডিকেল কলেজে পাঁচ শ শয্যার হাসপাতাল, মহাকবি মাইকেল মধুসূদন দত্তের জন্মভূমিতে সংস্কৃতি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা, ভবদহ জলাবদ্ধতার স্থায়ী সমাধান, যশোর বিমানবন্দর আন্তর্জাতিকীকরণ, যশোরে মুক্তিযুদ্ধ স্মৃতি জাদুঘর স্থাপন, যশোরে সংস্কৃতি ভবন স্থাপন, যশোর স্টেডিয়ামের আধুনিকায়ন, যশোর বিভাগ ও যশোর সিটি করপোরেশন ঘোষণা।

ইতিমধ্যে যশোর মেডিকেল কলেজে পাঁচ শ শয্যার হাসপাতাল, মহাকবি মাইকেল মধুসূদন দত্তের জন্মভূমিতে সংস্কৃতি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা, ভবদহ জলাবদ্ধতার স্থায়ী সমাধানের দাবিতে পৃথকভাবে জেলা প্রশাসকের মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রীর কাছে স্মারকলিপি দিয়েছেন নাগরিক সমাজ।

এ বিষয়ে মাইকেল মধুসূদন সংস্কৃতি বিশ্ববিদ্যালয় বাস্তবায়ন কমিটির আহ্বায়ক অ্যাডভোকেট আবু বকর সিদ্দীক বলেন, ‘মহাকবি মাইকেল মধুসূদন দত্তের জন্মভূমি সাগরদাঁড়িতে তাঁর নামে একটি সংস্কৃতি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার দাবি যশোরবাসীর। মহাকবির নামে বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠিত হলে তাঁকে নিয়ে গবেষণাসহ অনেক কাজের সুযোগ সৃষ্টি হবে। আন্তর্জাতিকভাবে তাঁকে তুলে ধরা সম্ভব হবে।

দীর্ঘদিন ধরে আমরা আন্দোলন করছি। আশা করি, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যশোরের জনসভায় বিশ্ববিদ্যালয় বাস্তবায়নের ঘোষণা দেবেন।’

এ বিষয়ে যশোরের সিনিয়র সাংবাদিক সাজেদ রহমান বকুল বলেন, যশোর বিমানবন্দর আন্তর্জাতিক মানে উন্নীতকরণ সময়ের দাবি। এটি আন্তর্জাতিক মানের হলে ভারতের কলকাতার সঙ্গে যোগাযোগ সহজ হবে। সময় ও টাকা দুটোই সাশ্রয় হবে। মানুষের ভোগান্তিও কমবে। যশোর জেলা সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোটের সহসভাপতি ফারাজী আহমেদ সাঈদ বুলবুল বলেন, ‘যশোরকে সাংস্কৃতিক রাজধানী বলা হয়। যশোর শহরে ৩০টির বেশি সাংস্কৃতিক সংগঠন রয়েছে। বেশির ভাগ প্রতিষ্ঠানের নিজস্ব কার্যালয় নেই। এ জন্য একটি সাংস্কৃতিকচর্চাকেন্দ্র স্থাপনের দাবি দীর্ঘদিনের। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এ দাবির বিষয়টি বিবেচনা করবেন, এমনটি প্রত্যাশা আমাদের।’

এদিকে ২৪ নভেম্বরের জনসভায় এই জনসভায় পাঁচ লক্ষাধিক মানুষের উপস্থিতি নিশ্চিত করতে তোড়জোড় শুরু করেছে আওয়ামী লীগ এবং এর অঙ্গসংগঠনগুলো। ইতিমধ্যে উপজেলা, পৌরসভা ও ইউনিয়নে আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা গণসংযোগ করছেন। 

বিআরটি লেনে বেসরকারি বাস

হইহুল্লোড় থেমে গেল আর্তচিৎকারে

সন্দ্বীপ সুরক্ষা প্রকল্প: এক বছরেও শুরু হয়নি কাজ

ঢাকা সড়ক পরিবহন: প্রশ্নবিদ্ধ কমিটিতেই চলছে মালিক সমিতির কার্যক্রম

৪০ টাকা কেজিতে আলু বিক্রি করবে টিসিবি

৮ বছরে শিশুহত্যা হয়েছে ৪০০০

যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে প্রবৃদ্ধির শীর্ষে বাংলাদেশ, তবে বাজারে পিছিয়ে

দেশে ব্যবসায় ঘুষ–দুর্নীতিসহ ১৭ রকমের বাধা

বিদ্যালয়ের জমিতে ৩৯১টি দোকান, ভাড়া নেয় কলেজ

সড়ক দুর্ঘটনায় ৬ প্রাণহানি

সেকশন