নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ঢাকা মহানগরে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলাচল বন্ধের জন্য উচ্চ আদালতের দেওয়া নির্দেশের প্রতিবাদে রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করছেন রিকশাচালকেরা। প্রায় তিন ঘণ্টা ধরে রাস্তা বন্ধ রাখার পর আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী তাঁদের সঙ্গে আলোচনা করলেও দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত সড়ক না ছাড়ার হুঁশিয়ারি দিয়েছেন তাঁরা।
আজ বৃহস্পতিবার সকাল থেকে মহাখালী, গাবতলী, রামপুরা, তেজগাঁও মগবাজার, যাত্রাবাড়ী, মোহাম্মদপুরসহ রাজধানীর ১৩টি স্থানে রাস্তায় নেমে বিক্ষোভ শুরু করছেন অটোরিকশার চালকেরা। তবে দুপুর পর্যন্ত বিক্ষোভ ঘিরে অপ্রত্যাশিত কোনো ঘটনা ঘটেনি।
বিক্ষোভকারীদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, সকালে মহাখালী, মোহাম্মদপুর, আগারগাঁও, নাখালপাড়া এলাকায় অবস্থান নেন ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকেরা, ফলে এসব এলাকায় ব্যাপক যানজট সৃষ্টি হয়েছে। সকাল ১০টার দিকে মহাখালী রেলক্রসিংয়ে অবস্থান নেওয়ার পর ঢাকার কমলাপুরের সঙ্গে সারা দেশের ট্রেন যোগাযোগ বন্ধ হয়ে যায়। ঘটনাস্থলে বাড়তি পুলিশ মোতায়েন করা হয়। পরে যোগ দেন সেনাবাহিনীর সদস্যরাও। সেনা ও পুলিশের সঙ্গে দফায় দফায় আলোচনা হলেও সড়ক ছাড়তে নারাজ চালকেরা।
তেজগাঁও বিভাগের উপকমিশনার মোহাম্মদ রুহুল কবীর খান বলেন, ‘মোহাম্মদপুর, শেরেবাংলা নগর, আগারগাঁও ও নাখালপাড়া এলাকায় সড়ক বন্ধ হয়ে গেছে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা তাঁদের সঙ্গে কথা বলে সড়ক ছেড়ে দেওয়ার জন্য অনুরোধ করছে। তবে পুরো পরিস্থিতি পুলিশের নিয়ন্ত্রণে আছে।’
মহাখালী এলাকায় সড়ক অবরোধ করা ইসমাইল হোসেন নামের এক চালক আজকের পত্রিকাকে বলেন, কোনো কথা না বলে সরকার এভাবে যদি রিকশা বন্ধ করে দেয়, তাহলে আমরা কী করে খাব। যতক্ষণ পর্যন্ত রিকশা চালানোর অনুমতি না দেবে সরকার, আমরা সড়ক ছাড়ব না।’ এই রিকশাচালকের দাবি, সরকারের এক সিদ্ধান্তে অন্তত ১ লাখ মানুষ ও তাদের পরিবার না খেয়ে থাকবে।
অন্যদিকে সকাল থেকে মহাখালী, তেজগাঁওয়ের মতো মিরপুর এলাকায়ও ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকেরা খণ্ড খণ্ড মিছিল নিয়ে সড়ক অবরোধের চেষ্টা করেন। মিরপুর ১০ নম্বরে সকাল ১০টার পর মিছিলটি বের হয়, পরে ১৩ নম্বরে সড়ক অবরোধের চেষ্টা করেন। তবে সেনাবাহিনী ও পুলিশ তাঁদের বাধা দেয়। মিরপুর ১২ নম্বরে রিকশাচালকেরা সড়কে বসার চেষ্টা করলেও পুলিশ তাঁদের সেখানে দাঁড়াতে দেয়নি। এরপর তাঁরা মেট্রোরেল স্টেশনের নিচের ফুটপাতে স্লোগান দিতে থাকেন।
এর আগে উচ্চ আদালত মঙ্গলবার ঢাকা মহানগরীতে তিন দিনের মধ্যে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলাচল বন্ধের নির্দেশ দেন। প্যাডেলচালিত রিকশা সমিতির করা একটি রিটের পর বিচারপতি ফাতেমা নজীব ও বিচারপতি মাহমুদুর রাজীর বেঞ্চ এ আদেশ দেয়।
আদালত জানায়, ব্যাটারিচালিত রিকশার লাইসেন্স নেওয়ার কোনো সুযোগ নেই, তাই এটি পুরোপুরি অবৈধ।
ঢাকা মহানগরে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলাচল বন্ধের জন্য উচ্চ আদালতের দেওয়া নির্দেশের প্রতিবাদে রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করছেন রিকশাচালকেরা। প্রায় তিন ঘণ্টা ধরে রাস্তা বন্ধ রাখার পর আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী তাঁদের সঙ্গে আলোচনা করলেও দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত সড়ক না ছাড়ার হুঁশিয়ারি দিয়েছেন তাঁরা।
আজ বৃহস্পতিবার সকাল থেকে মহাখালী, গাবতলী, রামপুরা, তেজগাঁও মগবাজার, যাত্রাবাড়ী, মোহাম্মদপুরসহ রাজধানীর ১৩টি স্থানে রাস্তায় নেমে বিক্ষোভ শুরু করছেন অটোরিকশার চালকেরা। তবে দুপুর পর্যন্ত বিক্ষোভ ঘিরে অপ্রত্যাশিত কোনো ঘটনা ঘটেনি।
বিক্ষোভকারীদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, সকালে মহাখালী, মোহাম্মদপুর, আগারগাঁও, নাখালপাড়া এলাকায় অবস্থান নেন ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকেরা, ফলে এসব এলাকায় ব্যাপক যানজট সৃষ্টি হয়েছে। সকাল ১০টার দিকে মহাখালী রেলক্রসিংয়ে অবস্থান নেওয়ার পর ঢাকার কমলাপুরের সঙ্গে সারা দেশের ট্রেন যোগাযোগ বন্ধ হয়ে যায়। ঘটনাস্থলে বাড়তি পুলিশ মোতায়েন করা হয়। পরে যোগ দেন সেনাবাহিনীর সদস্যরাও। সেনা ও পুলিশের সঙ্গে দফায় দফায় আলোচনা হলেও সড়ক ছাড়তে নারাজ চালকেরা।
তেজগাঁও বিভাগের উপকমিশনার মোহাম্মদ রুহুল কবীর খান বলেন, ‘মোহাম্মদপুর, শেরেবাংলা নগর, আগারগাঁও ও নাখালপাড়া এলাকায় সড়ক বন্ধ হয়ে গেছে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা তাঁদের সঙ্গে কথা বলে সড়ক ছেড়ে দেওয়ার জন্য অনুরোধ করছে। তবে পুরো পরিস্থিতি পুলিশের নিয়ন্ত্রণে আছে।’
মহাখালী এলাকায় সড়ক অবরোধ করা ইসমাইল হোসেন নামের এক চালক আজকের পত্রিকাকে বলেন, কোনো কথা না বলে সরকার এভাবে যদি রিকশা বন্ধ করে দেয়, তাহলে আমরা কী করে খাব। যতক্ষণ পর্যন্ত রিকশা চালানোর অনুমতি না দেবে সরকার, আমরা সড়ক ছাড়ব না।’ এই রিকশাচালকের দাবি, সরকারের এক সিদ্ধান্তে অন্তত ১ লাখ মানুষ ও তাদের পরিবার না খেয়ে থাকবে।
অন্যদিকে সকাল থেকে মহাখালী, তেজগাঁওয়ের মতো মিরপুর এলাকায়ও ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকেরা খণ্ড খণ্ড মিছিল নিয়ে সড়ক অবরোধের চেষ্টা করেন। মিরপুর ১০ নম্বরে সকাল ১০টার পর মিছিলটি বের হয়, পরে ১৩ নম্বরে সড়ক অবরোধের চেষ্টা করেন। তবে সেনাবাহিনী ও পুলিশ তাঁদের বাধা দেয়। মিরপুর ১২ নম্বরে রিকশাচালকেরা সড়কে বসার চেষ্টা করলেও পুলিশ তাঁদের সেখানে দাঁড়াতে দেয়নি। এরপর তাঁরা মেট্রোরেল স্টেশনের নিচের ফুটপাতে স্লোগান দিতে থাকেন।
এর আগে উচ্চ আদালত মঙ্গলবার ঢাকা মহানগরীতে তিন দিনের মধ্যে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলাচল বন্ধের নির্দেশ দেন। প্যাডেলচালিত রিকশা সমিতির করা একটি রিটের পর বিচারপতি ফাতেমা নজীব ও বিচারপতি মাহমুদুর রাজীর বেঞ্চ এ আদেশ দেয়।
আদালত জানায়, ব্যাটারিচালিত রিকশার লাইসেন্স নেওয়ার কোনো সুযোগ নেই, তাই এটি পুরোপুরি অবৈধ।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) উপাচার্য অধ্যাপক নিয়াজ আহমেদ খান। তিনি বলেছেন, ‘মার্চের মাঝামাঝি সময়ে সংবিধান চূড়ান্ত করে খুব দ্রুত নির্বাচন কমিশন নিয়োগ দেব। নির্বাচন কমিশন হল এবং বিভাগগুলোর সহায়তায় ভোটার তালিকা ঠিক করবে এবং রোডম্যাপ ঘোষণা করবে
২ মিনিট আগেসাবেক আইনমন্ত্রী আনিসুল হক, তাঁর পরিবারের সদস্য ও স্বার্থ-সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের নামে বিভিন্ন ব্যাংকের ২৭টি হিসাব অবরুদ্ধের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আজ মঙ্গলবার (২৫ ফেব্রুয়ারি) ঢাকার মহানগর দায়রা জজ ও বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. জাকির হোসেন এই নির্দেশ দেন।
৩ মিনিট আগেরাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালের ইন্টার্ন চিকিৎসকেরা পাঁচ দফার দাবিতে কর্মবিরতি চালিয়ে যাচ্ছেন। গত রোববার দুপুর ১২টা থেকে তাঁরা কমপ্লিট শাটডাউন কর্মসূচি পালন করছেন। আজ মঙ্গলবারও তা অব্যাহত রয়েছে। এতে ভোগান্তিতে পড়েছে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রোগীরা।
৫ মিনিট আগেহেরোইন রাখার দায়ে সিরাজগঞ্জে ওহিদ আলী নবীন নামের এক যুবককে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে ১০ হাজার টাকা জরিমানা, অনাদায়ে আরও তিন মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া তাঁকে ৩৬ (১) ও ২৪ (ক) ধারায় ৬ মাসের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। একই সঙ্গে ১ হাজার টাকা জরিমানা ও ১ মাসের বিনাশ্রম
২৬ মিনিট আগে