হাটহাজারী (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি
চট্টগ্রামের হাটহাজারী মাদ্রাসা পরিদর্শন করেছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল। আজ বৃহস্পতিবার সেখানে নুরানি মোয়াল্লেম প্রশিক্ষণ কোর্সের শিক্ষার্থীদের এক অনুষ্ঠানে যোগ দেন মন্ত্রী। পরে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী হাটহাজারী মাদ্রাসার মহাপরিচালক আল্লামা মুহাম্মদ ইয়াহ্ইয়ার কার্যালয়ে মাদ্রাসার শিক্ষকদের সঙ্গে আধা ঘণ্টা বৈঠক করেন।
বৈঠক শেষে উপস্থিত সাংবাদিকেরা স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর কাছে হাটহাজারী মাদ্রাসা পরিদর্শনের কারণ জানতে চাইলে বলেন, ‘কোনো সুনির্দিষ্ট কারণ নেই। হাটহাজারী মাদ্রাসার সাবেক মহাপরিচালক আল্লামা শফীর মৃত্যুর পর আমি অনেক বার মাদ্রাসা আসতে চেয়েছিলাম। কিন্তু সময় সুযোগ না হওয়ার কারণে আসতে পারিনি।’
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘তিনি (আল্লামা শফী) আমাকে অত্যন্ত স্নেহ করতেন। তিনি একজন বড় মাপের আলেম ও ইসলামি চিন্তাবিদ। আমি মূলত তাঁর কবর জেয়ারত করতে এসেছি।’
হেফাজতে ইসলামের নেতাদের সঙ্গে কোনো বৈঠক হবে কি না জানতে চাইলে মাদ্রাসার সহকারী পরিচালক আল্লামা মুফতি জসিমুদ্দিন বলেন, ‘হেফাজতের কোনো বিষয়ে আলোচনা বা বৈঠক করতে তিনি আসেন নাই। তিনি মাদ্রাসার বর্তমান মহাপরিচালক আল্লামা মুহাম্মদ ইয়াহ্ইয়ার ইফতারের দাওয়াতে মাদ্রাসায় এসেছেন।’
আজ বিকেল ৫টা ১৫ মিনিটে সড়কপথে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী হাটহাজারী মাদ্রাসায় এসে পৌঁছান। মাদ্রাসার সাবেক মহাপরিচালক ও হেফাজতে ইসলামের প্রতিষ্ঠাতা আমির প্রয়াত আল্লামা আহমদ শফীর মৃত্যুর পর এটিই তাঁর প্রথম সফর।
মাদ্রাসায় প্রবেশের পর ক্যাম্পাসে আসরের নামাজ আদায় করেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। নামাজ আদায় শেষে বিকেল ৫টা ২৫ মিনিটে বায়তুল আতিক জামে মসজিদের সামনে শাহ আহমদ শফীসহ অন্য হেফাজত নেতাদের কবর জিয়ারত করেন।
নুরানি মোয়াল্লেম প্রশিক্ষণ কোর্সের শিক্ষার্থীদের অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন—সংসদ সদস্য প্রফেসর ড. আবু রেজা মুহাম্মদ নেজামউদ্দিন নদভী, ডিআইজি রাজনৈতিক (এসবি) শাখার এ জেড এম নাফিউল ইসলাম, চট্টগ্রাম রেঞ্জের ডিআইজি মো. আনোয়ার হোসেন, চট্টগ্রামের জেলা প্রশাসক আবুল বাসার মোহাম্মদ ফখরুজ্জামান, চট্টগ্রামের পুলিশ সুপার এস এম শফিউল্লাহ, চট্টগ্রাম জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান এটিএম পেয়ারুল ইসলাম, চট্টগ্রাম উত্তর জেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি এম এ সালাম, হাটহাজারী উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান এস এম রাশেদুল আলম, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. শাহিদুল আলম, উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা মোহাম্মদ আলী, উত্তর জেলা আওয়ামী লীগ নেতা ইউনুস গণি চৌধুরী, আওয়ামী লীগ নেতা মোহাম্মদ রাশেদুল ইসলাম ও হাটহাজারী মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মুহাম্মদ রুহুল আমীন প্রমুখ।
চট্টগ্রামের হাটহাজারী মাদ্রাসা পরিদর্শন করেছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল। আজ বৃহস্পতিবার সেখানে নুরানি মোয়াল্লেম প্রশিক্ষণ কোর্সের শিক্ষার্থীদের এক অনুষ্ঠানে যোগ দেন মন্ত্রী। পরে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী হাটহাজারী মাদ্রাসার মহাপরিচালক আল্লামা মুহাম্মদ ইয়াহ্ইয়ার কার্যালয়ে মাদ্রাসার শিক্ষকদের সঙ্গে আধা ঘণ্টা বৈঠক করেন।
বৈঠক শেষে উপস্থিত সাংবাদিকেরা স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর কাছে হাটহাজারী মাদ্রাসা পরিদর্শনের কারণ জানতে চাইলে বলেন, ‘কোনো সুনির্দিষ্ট কারণ নেই। হাটহাজারী মাদ্রাসার সাবেক মহাপরিচালক আল্লামা শফীর মৃত্যুর পর আমি অনেক বার মাদ্রাসা আসতে চেয়েছিলাম। কিন্তু সময় সুযোগ না হওয়ার কারণে আসতে পারিনি।’
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘তিনি (আল্লামা শফী) আমাকে অত্যন্ত স্নেহ করতেন। তিনি একজন বড় মাপের আলেম ও ইসলামি চিন্তাবিদ। আমি মূলত তাঁর কবর জেয়ারত করতে এসেছি।’
হেফাজতে ইসলামের নেতাদের সঙ্গে কোনো বৈঠক হবে কি না জানতে চাইলে মাদ্রাসার সহকারী পরিচালক আল্লামা মুফতি জসিমুদ্দিন বলেন, ‘হেফাজতের কোনো বিষয়ে আলোচনা বা বৈঠক করতে তিনি আসেন নাই। তিনি মাদ্রাসার বর্তমান মহাপরিচালক আল্লামা মুহাম্মদ ইয়াহ্ইয়ার ইফতারের দাওয়াতে মাদ্রাসায় এসেছেন।’
আজ বিকেল ৫টা ১৫ মিনিটে সড়কপথে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী হাটহাজারী মাদ্রাসায় এসে পৌঁছান। মাদ্রাসার সাবেক মহাপরিচালক ও হেফাজতে ইসলামের প্রতিষ্ঠাতা আমির প্রয়াত আল্লামা আহমদ শফীর মৃত্যুর পর এটিই তাঁর প্রথম সফর।
মাদ্রাসায় প্রবেশের পর ক্যাম্পাসে আসরের নামাজ আদায় করেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। নামাজ আদায় শেষে বিকেল ৫টা ২৫ মিনিটে বায়তুল আতিক জামে মসজিদের সামনে শাহ আহমদ শফীসহ অন্য হেফাজত নেতাদের কবর জিয়ারত করেন।
নুরানি মোয়াল্লেম প্রশিক্ষণ কোর্সের শিক্ষার্থীদের অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন—সংসদ সদস্য প্রফেসর ড. আবু রেজা মুহাম্মদ নেজামউদ্দিন নদভী, ডিআইজি রাজনৈতিক (এসবি) শাখার এ জেড এম নাফিউল ইসলাম, চট্টগ্রাম রেঞ্জের ডিআইজি মো. আনোয়ার হোসেন, চট্টগ্রামের জেলা প্রশাসক আবুল বাসার মোহাম্মদ ফখরুজ্জামান, চট্টগ্রামের পুলিশ সুপার এস এম শফিউল্লাহ, চট্টগ্রাম জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান এটিএম পেয়ারুল ইসলাম, চট্টগ্রাম উত্তর জেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি এম এ সালাম, হাটহাজারী উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান এস এম রাশেদুল আলম, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. শাহিদুল আলম, উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা মোহাম্মদ আলী, উত্তর জেলা আওয়ামী লীগ নেতা ইউনুস গণি চৌধুরী, আওয়ামী লীগ নেতা মোহাম্মদ রাশেদুল ইসলাম ও হাটহাজারী মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মুহাম্মদ রুহুল আমীন প্রমুখ।
‘মায়ের রক্তচাপ বেড়ে হঠাৎ নাক দিয়ে রক্ত পড়ছিল। উপায় না পেয়ে মাদারীপুর সদর হাসপাতালে নিয়ে যাই। সেখানে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে ঢাকাতে নিয়ে যাই। কারণ মায়ের অবস্থা অনেক খারাপ ছিল। ঢাকার একটি প্রাইভেট হাসপাতালের আইসিইউতে রাখা হয়। তিন দিন সেখানে চিকিৎসা শেষে আবার মাদারীপুরে আসি। কিন্তু এই চিকিৎসা এখানেই...
৯ ঘণ্টা আগেকেউ একা এসেছেন, কেউ পরিবার নিয়ে। কারও হাতে হালিমের বাটি, আবার কারও হাতে ছোলা ভুনা, পিঁয়াজু, বেগুনির প্যাকেট। সবাই ইফতারি কিনতে ভিড় জমিয়েছেন রাজধানীর বেইলি রোডে। পুরান ঢাকার চকবাজারের পর রকমারি ইফতার বাজার হিসেবে রাজধানীবাসীর অন্যতম পছন্দের জায়গা বেইলি রোড। প্রতিবছরের মতো এবার রমজানেও সুস্বাদু...
৯ ঘণ্টা আগেনেত্রকোনার কেন্দুয়ায় ওরস আয়োজনের প্রস্তুতির মধ্যে একটি কথিত মাজারে হামলার ঘটনা ঘটেছে। এ সময় হামলাকারীরা তোরণ ভাঙচুরসহ ওরস পণ্ড করে দেয়। গত সোমবার রাতে মাসকা বাজারসংলগ্ন ‘হজরত শাহ নেওয়াজ ফকির ওরফে ল্যাংটা পাগলার মাজারে’ স্থানীয় তৌহিদি জনতা লাঠি মিছিল নিয়ে হামলা করে। পরে পুলিশ গিয়ে পরিস্থিতি শান্ত...
৯ ঘণ্টা আগেরাজধানীর দক্ষিণখানে ওভারটাইমের টাকা কম দেওয়ায় ‘নিপা ফ্যাশন ওয়্যার ইন্ডাস্ট্রি লিমিটেড’ নামের একটি গার্মেন্টস ভাঙচুর করেছেন শ্রমিকেরা। এ সময় গার্মেন্টসটির ভেতরে থাকা ৫-৬টি প্রাইভেটকার ও দুটি মোটরসাইকেলও ভাঙচুর করা হয়।
৯ ঘণ্টা আগে