রাঙামাটি প্রতিনিধি
বৃষ্টির কারণে প্রাণ ফিরে পেয়েছে রাঙামাটির প্রাকৃতিক সুবলং ঝরনা। ছলছল শব্দে পাহাড় থেকে পানি রাতদিন আঁচড়ে পড়ছে। এ দৃশ্য দেখতে ও গরমে গা ভিজিয়ে একটু স্বস্তি নিতে ঝরনায় ছুটে আসছেন স্থানীয়রা। তাঁদের সঙ্গে যোগ দিচ্ছেন দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে আসা পর্যটকেরা।
সরেজমিনে রাঙামাটির সুবলং ঝরনাতে গিয়ে দেখা গেছে, পাহাড়ে এখন যেদিকে চোখ যায় সবুজের সমারোহ। উঁচু উঁচু পাহাড় থেকে আঁচড়ে পড়ছে ঝরনার পানি। সবুজ পাহাড়ের বুক ছিঁড়ে ঝিরিঝিরি পানি পড়ছে কর্ণফুলী নদীর তীরে। চিরচেনা ঝরনাগুলোর এ রূপ দেখার সঙ্গে সঙ্গে শরীর ভিজিয়ে একটু স্বস্তি নিতে সুবলং ঝরনায় ছুটে যাচ্ছেন স্থানীয় ও দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে আসা পর্যটকেরা। ঝরনায় গিয়ে কেউ ছবি তুলছেন, কেউবা গোসল করছেন।
স্থানীয় পর্যটক দিপানিতা চাকমা ও সুজয় চাকমা বলেন, ‘রাঙামাটি সরকারি কলেজের হিসাববিজ্ঞান বিভাগের বন্ধুরা মিলে ঝরনায় গোসল করতে এসেছি। খুব ভালো লাগছে। এই মুহূর্তের জন্য আমরা অনেক দিন ধরে অপেক্ষায় ছিলাম।’
নোয়াখালী থেকে আসা ইসমাইল হোসেন বলেন, ‘দ্বিতীয়বারের মতো রাঙামাটির সুবলং ঝরনা দেখতে এসেছি। ঝরনায় নেমে গোসল করেছি। খুব ভালো লেগেছে। প্রথমবার যখন এসেছিলাম তখন শীতকাল ছিল। ফলে ঝরনায় পানি ছিল না। এখন পানি ভরপুর রয়েছে।’
এদিকে, ঝরনাগুলোতে পর্যটক আসায় পর্যটক নির্ভর স্থানীয়দের আয় বেড়েছে। পর্যটকদের কাছে বিক্রির জন্য নিজেদের উৎপাদিত বিভিন্ন মৌসুমি ফলের পসরা বসিয়েছেন স্থানীয়রা। বেচাকেনা বাড়ায় খুশি তাঁরা।
এ বিষয়ে অমল চাকমা নামে এক বিক্রেতা (৩৫) বলেন, আশপাশে এখন অনেক মৌসুমি ফল জন্মেছে। এগুলো ঝরনা এলাকায় বিক্রি করছি। এতে কিছু পয়সা পাচ্ছি।
সুবলং ঝরনা কর্তৃপক্ষ বলছে, বৃষ্টি হওয়ায় ঝরনাগুলোতে পর্যটকের আগমন বেড়েছে। পর্যটকের আগমন আরও বাড়বে বলে জানিয়েছেন, সুবলং ঝরনা ইজারাদার নিরঞ্জয় চাকমা। তিনি বলেন, ‘আসন্ন ঈদুল আজহায় রাঙামাটির প্রাকৃতিক ঝরনাগুলো পর্যটকদের বাড়তি আনন্দ যোগ করবে। পর্যটকদের সেবা দিতে আমরা রাস্তা ও টয়লেট পরিষ্কারসহ বেশ কিছু উদ্যোগ গ্রহণ করেছি।’
বৃষ্টির কারণে প্রাণ ফিরে পেয়েছে রাঙামাটির প্রাকৃতিক সুবলং ঝরনা। ছলছল শব্দে পাহাড় থেকে পানি রাতদিন আঁচড়ে পড়ছে। এ দৃশ্য দেখতে ও গরমে গা ভিজিয়ে একটু স্বস্তি নিতে ঝরনায় ছুটে আসছেন স্থানীয়রা। তাঁদের সঙ্গে যোগ দিচ্ছেন দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে আসা পর্যটকেরা।
সরেজমিনে রাঙামাটির সুবলং ঝরনাতে গিয়ে দেখা গেছে, পাহাড়ে এখন যেদিকে চোখ যায় সবুজের সমারোহ। উঁচু উঁচু পাহাড় থেকে আঁচড়ে পড়ছে ঝরনার পানি। সবুজ পাহাড়ের বুক ছিঁড়ে ঝিরিঝিরি পানি পড়ছে কর্ণফুলী নদীর তীরে। চিরচেনা ঝরনাগুলোর এ রূপ দেখার সঙ্গে সঙ্গে শরীর ভিজিয়ে একটু স্বস্তি নিতে সুবলং ঝরনায় ছুটে যাচ্ছেন স্থানীয় ও দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে আসা পর্যটকেরা। ঝরনায় গিয়ে কেউ ছবি তুলছেন, কেউবা গোসল করছেন।
স্থানীয় পর্যটক দিপানিতা চাকমা ও সুজয় চাকমা বলেন, ‘রাঙামাটি সরকারি কলেজের হিসাববিজ্ঞান বিভাগের বন্ধুরা মিলে ঝরনায় গোসল করতে এসেছি। খুব ভালো লাগছে। এই মুহূর্তের জন্য আমরা অনেক দিন ধরে অপেক্ষায় ছিলাম।’
নোয়াখালী থেকে আসা ইসমাইল হোসেন বলেন, ‘দ্বিতীয়বারের মতো রাঙামাটির সুবলং ঝরনা দেখতে এসেছি। ঝরনায় নেমে গোসল করেছি। খুব ভালো লেগেছে। প্রথমবার যখন এসেছিলাম তখন শীতকাল ছিল। ফলে ঝরনায় পানি ছিল না। এখন পানি ভরপুর রয়েছে।’
এদিকে, ঝরনাগুলোতে পর্যটক আসায় পর্যটক নির্ভর স্থানীয়দের আয় বেড়েছে। পর্যটকদের কাছে বিক্রির জন্য নিজেদের উৎপাদিত বিভিন্ন মৌসুমি ফলের পসরা বসিয়েছেন স্থানীয়রা। বেচাকেনা বাড়ায় খুশি তাঁরা।
এ বিষয়ে অমল চাকমা নামে এক বিক্রেতা (৩৫) বলেন, আশপাশে এখন অনেক মৌসুমি ফল জন্মেছে। এগুলো ঝরনা এলাকায় বিক্রি করছি। এতে কিছু পয়সা পাচ্ছি।
সুবলং ঝরনা কর্তৃপক্ষ বলছে, বৃষ্টি হওয়ায় ঝরনাগুলোতে পর্যটকের আগমন বেড়েছে। পর্যটকের আগমন আরও বাড়বে বলে জানিয়েছেন, সুবলং ঝরনা ইজারাদার নিরঞ্জয় চাকমা। তিনি বলেন, ‘আসন্ন ঈদুল আজহায় রাঙামাটির প্রাকৃতিক ঝরনাগুলো পর্যটকদের বাড়তি আনন্দ যোগ করবে। পর্যটকদের সেবা দিতে আমরা রাস্তা ও টয়লেট পরিষ্কারসহ বেশ কিছু উদ্যোগ গ্রহণ করেছি।’
দেশীয় পেঁয়াজ, রসুন, আলু ও লবণের ভরা মৌসুম এখন। চলতি মৌসুমে এসব পণ্য উৎপাদন পর্যাপ্ত হওয়ায় এই সময়ে কৃষকের মুখে হাসি ফোটার কথা। কিন্তু লাভ তো দূরে থাক, পণ্যের উৎপাদন খরচও তুলতে না পেরে হতাশ কৃষকেরা।
১ ঘণ্টা আগেদুই দিনের মধ্যে ভোজ্যতেলের সংকট কেটে যাবে—এমন প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন। উপদেষ্টার দেওয়া দুই দিন কেটে গেছে, কিন্তু কাটেনি বোতলজাত সয়াবিন তেলের সংকট। গতকাল বুধবার রাজধানীর বিভিন্ন বাজার ও সুপারশপগুলো ঘুরে অধিকাংশ জায়গায় বোতলজাত সয়াবিন তেল পাওয়া যায়নি।
১ ঘণ্টা আগেরাজশাহীতে রিকশাচালককে জুতাপেটা করে সাময়িক বরখাস্ত হওয়া পবা উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তা জাহিদ হাসান রাসেলের কর্মকাণ্ডে অতিষ্ঠ ছিলেন বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। তাঁর বিরুদ্ধে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে দুটি লিখিত অভিযোগও দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু এসব বিষয়ে কোনো তদন্ত হয়নি। ফলে বারবার পার পেয়ে গেছেন
২ ঘণ্টা আগেমাসালা দোসা, হায়দরাবাদি চিকেনসহ বিদেশি স্বাদের খাবার যেমন আছে, তেমনি রয়েছে দেশের প্রচলিত ইফতার—ছোলা, মুড়ি, বেগুনি। নানান স্বাদের বাহারি ইফতারসামগ্রী স্তরে স্তরে সাজানো। রকমারি এসব ইফতার নিয়ে ক্রেতার অপেক্ষায় বসে আছেন বিক্রয়কর্মীরা। তবে ক্রেতা তুলনামূলক কম।
৩ ঘণ্টা আগে