সোহেল মারমা, জমির উদ্দিন চট্টগ্রাম ও মংবোওয়াংচিং মারমা অনুপম প্রতিনিধি থানচি:
‘প্রথমে একটি সশস্ত্র দল রেকি করে চলে যায়। তারপর থানচি উপজেলার নাইক্ষ্যানপাড়া থেকে থানার দিকে আসার চেষ্টা করে ৮০-৯০ জনের সশস্ত্র দল। উপজেলার হাসপাতাল রোড দিয়ে আরও ৩০ জনের একটি দল থানা আক্রমণের চেষ্টা করে। তখন আত্মরক্ষার্থে পুলিশ গুলি করে আক্রমণ ঠেকিয়ে দেয়।’
বৃস্পতিবার রাত ৮টার দিকে থানচি থানায় কুকি-চিন ন্যাশনাল ফ্রন্টের (কেএনএফ) শতাধিক সশস্ত্র সদস্যের হামলার ঘটনার এই বর্ণনা দিয়েছেন ওই থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. জসিম উদ্দিন।
আজ শুক্রবার সকাল সাড়ে ৯টার দিকে থানার সামনে ওসি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘রাত ৮টার দিকে সশস্ত্র একটি দল থানচি থানার দুই দিকে এলোপাতাড়ি গুলি করে। থানচি সোনালি ব্যাংকের নিরাপত্তায় নিয়োজিত পুলিশ সদস্যের ওপরও গুলি করে ভীতিকর পরিস্থিতি সৃষ্টির পাঁয়তারা করে।’
নিজেরা এখনো আতঙ্ক ও ঝুঁকির মধ্যে আছেন বলে জানান তিনি। কারণ সশস্ত্র ওই গোষ্ঠী এখনো থানার এক কিলোমিটারের মধ্যে অবস্থান করছে। সশস্ত্র ওই দলের সঙ্গে পুলিশের এক ঘণ্টা গুলিবিনিময় হয়। ৪০০-৫০০ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়।
হামলার শুরুর ঘটনা তুলে ধরে ওসি জসিম বলেন, ‘থানচি উপজেলার নাইক্ষ্যান পাড়া থেকে থানার দিকে আসার চেষ্টা করে ৮০-৯০ জনের সশস্ত্র দল। উপজেলার হাসপাতাল রোড দিয়ে আরও ৩০ জনের একটি দল থানা আক্রমণের চেষ্টা করে। আমরা আত্মরক্ষার্থে গুলি ছুড়লে তারা পিছু হটতে বাধ্য হয়। আমরা জানতে পেরেছি, এখনো এক কিলোমিটারের মধ্যে ওই সশস্ত্র দল অবস্থান করছে।’
স্থানীয় এলাকাবাসীদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, বৃহস্পতিবার রাত ৮টার দিকে উপজেলা সদর ইউনিয়নের টুকতং ম্রোপাড়ায় অবস্থান করে সশস্ত্র দল। এ ছাড়া মোটরসাইকেলে করে তিন-চারজন অপরিচিত লোক থানচি থানার জামের মসজিদের আশপাশে ঘোরাঘুরি করছিল। ঠিক একই সময়ে থানচি সদর ইউনিয়নের ৩ নাম্বার ওয়ার্ড তংক্ষ্যংপাড়ায় ১০-২০ জন সশস্ত্র একটি গ্রুপ অবস্থান করছিল। স্থানীয়রা গোপনের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে মোবাইল ফোনে এ তথ্য জানান।
পরে রাত সাড়ে ৮টায় টুকতংপাড়া থেকে থানচি থানা লক্ষ্য করে গুলি ছোড়া হয়। গুলির শব্দ শুনে থানচি থানা, বিজিবি ক্যাম্প, সেনা ক্যাম্প থেকেও পাল্টা গুলি ছোড়া হয়। সাড়ে ৮টা থেকে সাড়ে ৯টা পর্যন্ত একটানা গোলাগুলি হয়।
থানচি সদর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান অংপ্রু ম্রো আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘পুরো রাত এলাকার মানুষ আতঙ্কে কেটেছে। কেউ কেউ নিরাপদ আশ্রয়ের জন্য জঙ্গলেও অবস্থান নেয়। চারদিকে শুধু গোলাগুলি চলে।’
‘প্রথমে একটি সশস্ত্র দল রেকি করে চলে যায়। তারপর থানচি উপজেলার নাইক্ষ্যানপাড়া থেকে থানার দিকে আসার চেষ্টা করে ৮০-৯০ জনের সশস্ত্র দল। উপজেলার হাসপাতাল রোড দিয়ে আরও ৩০ জনের একটি দল থানা আক্রমণের চেষ্টা করে। তখন আত্মরক্ষার্থে পুলিশ গুলি করে আক্রমণ ঠেকিয়ে দেয়।’
বৃস্পতিবার রাত ৮টার দিকে থানচি থানায় কুকি-চিন ন্যাশনাল ফ্রন্টের (কেএনএফ) শতাধিক সশস্ত্র সদস্যের হামলার ঘটনার এই বর্ণনা দিয়েছেন ওই থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. জসিম উদ্দিন।
আজ শুক্রবার সকাল সাড়ে ৯টার দিকে থানার সামনে ওসি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘রাত ৮টার দিকে সশস্ত্র একটি দল থানচি থানার দুই দিকে এলোপাতাড়ি গুলি করে। থানচি সোনালি ব্যাংকের নিরাপত্তায় নিয়োজিত পুলিশ সদস্যের ওপরও গুলি করে ভীতিকর পরিস্থিতি সৃষ্টির পাঁয়তারা করে।’
নিজেরা এখনো আতঙ্ক ও ঝুঁকির মধ্যে আছেন বলে জানান তিনি। কারণ সশস্ত্র ওই গোষ্ঠী এখনো থানার এক কিলোমিটারের মধ্যে অবস্থান করছে। সশস্ত্র ওই দলের সঙ্গে পুলিশের এক ঘণ্টা গুলিবিনিময় হয়। ৪০০-৫০০ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়।
হামলার শুরুর ঘটনা তুলে ধরে ওসি জসিম বলেন, ‘থানচি উপজেলার নাইক্ষ্যান পাড়া থেকে থানার দিকে আসার চেষ্টা করে ৮০-৯০ জনের সশস্ত্র দল। উপজেলার হাসপাতাল রোড দিয়ে আরও ৩০ জনের একটি দল থানা আক্রমণের চেষ্টা করে। আমরা আত্মরক্ষার্থে গুলি ছুড়লে তারা পিছু হটতে বাধ্য হয়। আমরা জানতে পেরেছি, এখনো এক কিলোমিটারের মধ্যে ওই সশস্ত্র দল অবস্থান করছে।’
স্থানীয় এলাকাবাসীদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, বৃহস্পতিবার রাত ৮টার দিকে উপজেলা সদর ইউনিয়নের টুকতং ম্রোপাড়ায় অবস্থান করে সশস্ত্র দল। এ ছাড়া মোটরসাইকেলে করে তিন-চারজন অপরিচিত লোক থানচি থানার জামের মসজিদের আশপাশে ঘোরাঘুরি করছিল। ঠিক একই সময়ে থানচি সদর ইউনিয়নের ৩ নাম্বার ওয়ার্ড তংক্ষ্যংপাড়ায় ১০-২০ জন সশস্ত্র একটি গ্রুপ অবস্থান করছিল। স্থানীয়রা গোপনের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে মোবাইল ফোনে এ তথ্য জানান।
পরে রাত সাড়ে ৮টায় টুকতংপাড়া থেকে থানচি থানা লক্ষ্য করে গুলি ছোড়া হয়। গুলির শব্দ শুনে থানচি থানা, বিজিবি ক্যাম্প, সেনা ক্যাম্প থেকেও পাল্টা গুলি ছোড়া হয়। সাড়ে ৮টা থেকে সাড়ে ৯টা পর্যন্ত একটানা গোলাগুলি হয়।
থানচি সদর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান অংপ্রু ম্রো আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘পুরো রাত এলাকার মানুষ আতঙ্কে কেটেছে। কেউ কেউ নিরাপদ আশ্রয়ের জন্য জঙ্গলেও অবস্থান নেয়। চারদিকে শুধু গোলাগুলি চলে।’
রাজধানীর গুলশানের একটি বাড়িতে গতকাল মঙ্গলবার মধ্যরাতে দরজা ভেঙে ঢুকে পড়ে শতাধিক ব্যক্তি। বাড়িটি ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উপদেষ্টা প্রয়াত এইচ টি ইমামের ছেলে সাবেক সংসদ সদস্য তানভীর ইমামের বলে দাবি করেন তারা। ওই বাড়িতে গণ–অভ্যুত্থানে ছাত্র–জনতা হত্যাকারীরা আশ্রয় নিয়েছে এবং অবৈধ অস্ত্র...
২ মিনিট আগে‘মায়ের রক্তচাপ বেড়ে হঠাৎ নাক দিয়ে রক্ত পড়ছিল। উপায় না পেয়ে মাদারীপুর সদর হাসপাতালে নিয়ে যাই। সেখানে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে ঢাকাতে নিয়ে যাই। কারণ মায়ের অবস্থা অনেক খারাপ ছিল। ঢাকার একটি প্রাইভেট হাসপাতালের আইসিইউতে রাখা হয়। তিন দিন সেখানে চিকিৎসা শেষে আবার মাদারীপুরে আসি। কিন্তু এই চিকিৎসা এখানেই...
৯ ঘণ্টা আগেকেউ একা এসেছেন, কেউ পরিবার নিয়ে। কারও হাতে হালিমের বাটি, আবার কারও হাতে ছোলা ভুনা, পিঁয়াজু, বেগুনির প্যাকেট। সবাই ইফতারি কিনতে ভিড় জমিয়েছেন রাজধানীর বেইলি রোডে। পুরান ঢাকার চকবাজারের পর রকমারি ইফতার বাজার হিসেবে রাজধানীবাসীর অন্যতম পছন্দের জায়গা বেইলি রোড। প্রতিবছরের মতো এবার রমজানেও সুস্বাদু...
৯ ঘণ্টা আগেনেত্রকোনার কেন্দুয়ায় ওরস আয়োজনের প্রস্তুতির মধ্যে একটি কথিত মাজারে হামলার ঘটনা ঘটেছে। এ সময় হামলাকারীরা তোরণ ভাঙচুরসহ ওরস পণ্ড করে দেয়। গত সোমবার রাতে মাসকা বাজারসংলগ্ন ‘হজরত শাহ নেওয়াজ ফকির ওরফে ল্যাংটা পাগলার মাজারে’ স্থানীয় তৌহিদি জনতা লাঠি মিছিল নিয়ে হামলা করে। পরে পুলিশ গিয়ে পরিস্থিতি শান্ত...
৯ ঘণ্টা আগে