কুবি প্রতিনিধি
কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় (কুবি) অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধসহ শিক্ষার্থীদের আবাসিক হল ছাড়ার সিদ্ধান্ত প্রত্যাখ্যান করে বিক্ষোভ মিছিল করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের পাঁচ আবাসিক হলের শিক্ষার্থীরা। আজ বুধবার দুপুরে শিক্ষার্থীরা মিছিল নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন স্থান প্রদক্ষিণ করেন।
আজ বেলা ১টার দিকে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হলের গেট থেকে শিক্ষার্থীরা মিছিল নিয়ে বের হন। পরবর্তীতে তাঁরা নজরুল, শহীদ ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত, শেখ হাসিনা ও ফয়জুন্নেছা হলের সামনে দিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনের সামনে এসে অবস্থান নেন।
অবস্থানের সময় শিক্ষার্থীরা ‘হল আমরা ছাড়ব না, হল কারও বাপের না’, ‘ধিক্কার ধিক্কার, কুবির প্রশাসন’, ‘প্রশাসনের সিদ্ধান্ত, মানি না মানব না’ ইত্যাদি স্লোগান দিতে থাকেন।
বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের শিক্ষার্থী ও বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হলের আবাসিক হলের শিক্ষার্থী রকিবুল হাসান সোহাগ বলেন, ‘আমরা হল ছাড়ব কেন? হল কারও বাপের না। হল আমার অধিকার, এই হল থেকে আমাকে বের করার অধিকার কারও নেই।’
শেখ হাসিনা হলের আবাসিক শিক্ষার্থী জান্নাতুন নিশা বলেন, ‘আমরা নিজেদের হল ছাড়া কি রাস্তায় নিরাপদ? প্রশাসন কী বুঝে এই সিদ্ধান্ত নিল এমন অবস্থায়? হল আমার দেশের মানুষের টাকায় বানানো, দেশের মানুষের টাকায় চলে, আমার টাকায় চলে, সেটা আমি প্রশাসনের কথায় ছাড়তে বাধ্য না, আমি হল ছাড়ব না।’
এ বিষয়ে পাঁচ হলের প্রাধ্যক্ষরা বলেন, প্রশাসনের যে সিদ্ধান্ত, সেটিই আমাদের সিদ্ধান্ত।
প্রশাসনিক ভবনের সামনে মিছিল চলাকালে এসে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর কাজী ওমর সিদ্দিকী বলেন, ‘হল প্রশাসনের সঙ্গে কথা হয়েছে, তারা নিশ্চয়তা দিয়েছে, শিক্ষার্থীরা যদি হল না ছাড়তে চায়, তাদের জোর করে বের করা হবে না।’
এর আগে আজ সকালে ৯৮তম সিন্ডিকেট সভায় অনির্দিষ্টকালের জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক কাজ বন্ধ এবং বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীদের যে পাঁচটি আবাসিক হল আছে সেগুলো আজ বিকেল ৫টার মধ্যে ছাড়ার নির্দেশনাও দেওয়া হয়।
কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় (কুবি) অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধসহ শিক্ষার্থীদের আবাসিক হল ছাড়ার সিদ্ধান্ত প্রত্যাখ্যান করে বিক্ষোভ মিছিল করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের পাঁচ আবাসিক হলের শিক্ষার্থীরা। আজ বুধবার দুপুরে শিক্ষার্থীরা মিছিল নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন স্থান প্রদক্ষিণ করেন।
আজ বেলা ১টার দিকে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হলের গেট থেকে শিক্ষার্থীরা মিছিল নিয়ে বের হন। পরবর্তীতে তাঁরা নজরুল, শহীদ ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত, শেখ হাসিনা ও ফয়জুন্নেছা হলের সামনে দিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনের সামনে এসে অবস্থান নেন।
অবস্থানের সময় শিক্ষার্থীরা ‘হল আমরা ছাড়ব না, হল কারও বাপের না’, ‘ধিক্কার ধিক্কার, কুবির প্রশাসন’, ‘প্রশাসনের সিদ্ধান্ত, মানি না মানব না’ ইত্যাদি স্লোগান দিতে থাকেন।
বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের শিক্ষার্থী ও বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হলের আবাসিক হলের শিক্ষার্থী রকিবুল হাসান সোহাগ বলেন, ‘আমরা হল ছাড়ব কেন? হল কারও বাপের না। হল আমার অধিকার, এই হল থেকে আমাকে বের করার অধিকার কারও নেই।’
শেখ হাসিনা হলের আবাসিক শিক্ষার্থী জান্নাতুন নিশা বলেন, ‘আমরা নিজেদের হল ছাড়া কি রাস্তায় নিরাপদ? প্রশাসন কী বুঝে এই সিদ্ধান্ত নিল এমন অবস্থায়? হল আমার দেশের মানুষের টাকায় বানানো, দেশের মানুষের টাকায় চলে, আমার টাকায় চলে, সেটা আমি প্রশাসনের কথায় ছাড়তে বাধ্য না, আমি হল ছাড়ব না।’
এ বিষয়ে পাঁচ হলের প্রাধ্যক্ষরা বলেন, প্রশাসনের যে সিদ্ধান্ত, সেটিই আমাদের সিদ্ধান্ত।
প্রশাসনিক ভবনের সামনে মিছিল চলাকালে এসে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর কাজী ওমর সিদ্দিকী বলেন, ‘হল প্রশাসনের সঙ্গে কথা হয়েছে, তারা নিশ্চয়তা দিয়েছে, শিক্ষার্থীরা যদি হল না ছাড়তে চায়, তাদের জোর করে বের করা হবে না।’
এর আগে আজ সকালে ৯৮তম সিন্ডিকেট সভায় অনির্দিষ্টকালের জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক কাজ বন্ধ এবং বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীদের যে পাঁচটি আবাসিক হল আছে সেগুলো আজ বিকেল ৫টার মধ্যে ছাড়ার নির্দেশনাও দেওয়া হয়।
দেশীয় পেঁয়াজ, রসুন, আলু ও লবণের ভরা মৌসুম এখন। চলতি মৌসুমে এসব পণ্য উৎপাদন পর্যাপ্ত হওয়ায় এই সময়ে কৃষকের মুখে হাসি ফোটার কথা। কিন্তু লাভ তো দূরে থাক, পণ্যের উৎপাদন খরচও তুলতে না পেরে হতাশ কৃষকেরা।
১ ঘণ্টা আগেদুই দিনের মধ্যে ভোজ্যতেলের সংকট কেটে যাবে—এমন প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন। উপদেষ্টার দেওয়া দুই দিন কেটে গেছে, কিন্তু কাটেনি বোতলজাত সয়াবিন তেলের সংকট। গতকাল বুধবার রাজধানীর বিভিন্ন বাজার ও সুপারশপগুলো ঘুরে অধিকাংশ জায়গায় বোতলজাত সয়াবিন তেল পাওয়া যায়নি।
১ ঘণ্টা আগেরাজশাহীতে রিকশাচালককে জুতাপেটা করে সাময়িক বরখাস্ত হওয়া পবা উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তা জাহিদ হাসান রাসেলের কর্মকাণ্ডে অতিষ্ঠ ছিলেন বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। তাঁর বিরুদ্ধে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে দুটি লিখিত অভিযোগও দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু এসব বিষয়ে কোনো তদন্ত হয়নি। ফলে বারবার পার পেয়ে গেছেন
২ ঘণ্টা আগেমাসালা দোসা, হায়দরাবাদি চিকেনসহ বিদেশি স্বাদের খাবার যেমন আছে, তেমনি রয়েছে দেশের প্রচলিত ইফতার—ছোলা, মুড়ি, বেগুনি। নানান স্বাদের বাহারি ইফতারসামগ্রী স্তরে স্তরে সাজানো। রকমারি এসব ইফতার নিয়ে ক্রেতার অপেক্ষায় বসে আছেন বিক্রয়কর্মীরা। তবে ক্রেতা তুলনামূলক কম।
২ ঘণ্টা আগে