নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
সকালে উঠে চুলা জ্বালাতে গিয়ে দেখে গ্যাস নেই। কেউ ছুটল হোটেলে, কেউ কিনে আনল মাটির চুলা, কেউ স্টোভ। কেউ কিনল এলপিজি সিলিন্ডার। হোটেল থেকে কিনে বা বিকল্প ব্যবস্থায় রান্না করে গতকাল শুক্রবার খাবার খেতে হয়েছে চট্টগ্রাম মহানগরবাসীকে। সাপ্তাহিক ছুটির দিনে গ্যাস-সংকটে নিদারুণ কষ্টে ভুগল তারা।
নগরের খাবার হোটেলে ছিল মানুষের ভিড় আর সিএনজি ফিলিং স্টেশনে ছিল গ্যাস নেওয়ার অপেক্ষায় থাকা অটোরিকশাসহ যানবাহনের দীর্ঘ সারি। সড়কে সিএনজিচালিত যানবাহনের সংখ্যাও ছিল খুব কম। কর্ণফুলী গ্যাস ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেড (কেজিডিসিএল) বলেছে, মহেশখালীতে টার্মিনালে কারিগরি ত্রুটির কারণে এলএনজি পাইপলাইনে সরবরাহ করতে না পারায় এই গ্যাস-সংকট। সেখান থেকে জাতীয় গ্রিডেও গ্যাস সরবরাহ বন্ধ থাকে। ত্রুটি ঠিক করার পর রাত ৯টার দিকে গ্যাস সরবরাহ শুরু হয়েছে। আজ শনিবার সকাল ১০টা নাগাদ পুরো নগরীতে গ্যাস সরবরাহ স্বাভাবিক হতে পারে।
গ্যাস না থাকায় গতকাল ভোগান্তি সঙ্গী হয়েছিল কেজিডিসিএলের লাখ লাখ গ্রাহকের। নগরীর বাকলিয়ার বড়মিয়া মসজিদের পুকুরপাড়ের বাসিন্দা কোহিনুর আক্তার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সকালে চুলা জ্বালাতে গিয়ে দেখি গ্যাস নেই। পরে জানলাম, গ্যাস কখন আসবে ঠিক নেই। দ্রুত মাটির চুলা কিনে এনে লাকড়ি দিয়ে রান্না করে সকাল ও দুপুরে খেয়েছি।’ ওই এলাকারই বাসিন্দা ব্যবসায়ী শফিকুল ইসলামের বাসায় রান্নাই হয়নি। সকালে ও দুপুরে পুরো পরিবার নিয়ে হোটেলে গিয়ে খেয়ে এসেছেন।
গ্যাস না থাকায় অনেকে মাটির চুলা, স্টোভ, এলপিজি সিলিন্ডার ও চুলা কিনে বিকল্প ব্যবস্থায় রান্না করে খেয়েছে। অনেকে হোটেল-রেস্তোরাঁ থেকে কিনে এনে বা গিয়ে খেয়েছে। এ জন্য হোটেল-রেস্তোরাঁয় ছিল ক্রেতার চাপ। তাদের সামলাতে হিমশিম খেয়েছেন কর্মচারী-মালিকেরা। ভিড় ছিল এলপিজি সিলিন্ডারের দোকানে। সুযোগে কেউ কেউ বাড়তি মুনাফাও লুটেছেন বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।
গ্যাস সরবরাহ বন্ধ থাকায় নগরীর বেশির ভাগ সিএনজি ফিলিং স্টেশনেও ছিল সংকট। গ্যাস নিতে স্টেশনগুলোতে ছিল যানবাহনের দীর্ঘ সারি। সিএনজিচালিত বেশির ভাগ যান সড়কে বের হয়নি। ফলে ছুটির দিনেও ছিল যানবাহনের সংকট। দুপুর থেকে বিকেল পর্যন্ত বহদ্দারহাট, চকবাজার, মুরাদপুর, ২ নম্বর গেট, জিইসি এলাকায় মানুষকে যানবাহনের অপেক্ষায় থাকতে দেখা গেছে। অনেকে হোটেলে খেয়ে বেড়াতে যেতে চাইলেও পারেনি যানবাহন না পেয়ে। এমন একজন আমজাদ হোসেন। টাইগারপাসে কথা হয় তাঁর সঙ্গে। তিনি বলেন, গ্যাস না থাকায় পুরো পরিবার নিয়ে সৈকতে যাওয়ার জন্য দুপুরে বের হন। কিন্তু যানবাহন না পেয়ে পরে হোটেলে খেয়ে বাসায় ফিরছেন।
যানবাহনের সংকটের সুযোগে সড়কে চলাচল করা যানগুলোর চালকেরা যাত্রীদের পকেট কেটেছেন বলে অভিযোগ। বাড়তি টাকা আদায়ের অভিযোগ পাওয়া গেছে এলপিজি গ্যাস সিলিন্ডারের দোকানিদের বিরুদ্ধেও। গতকাল স্বাভাবিক দিনের তুলনায় পাঁচ গুণ বেশি গ্যাস সিলিন্ডার বিক্রি হয়েছে। অনেক দোকানের মজুতও শেষ হয়ে গেছে। লাভ লেন এলাকায় গ্যাস সিলিন্ডারের বড় দোকানের মালিক আরমান হোসেন ৫ গুণের বেশি গ্যাস সিলিন্ডার বিক্রির কথা জানান।
কেজিডিসিএল সূত্র জানায়, মহেশখালীতে এলএনজি টার্মিনালে দুটি বিশেষায়িত জাহাজ ফ্লোটিং স্টোরেজ রিগ্যাসিফিকেশন ইউনিট (এফএসআরইউ) হিসেবে কাজ করে। আমদানি করা এলএনজি সেখানে গ্যাসে পরিণত করে পাইপলাইনে চট্টগ্রামে পাঠানো হয়। এই পাইপলাইন দিয়ে দৈনিক ১০০ কোটি ঘনফুট পর্যন্ত গ্যাস সরবরাহ হতো। চট্টগ্রামের জন্য প্রয়োজনীয় গ্যাস রেখে বাকিটা জাতীয় গ্রিডে দেওয়া হতো। তবে একটি এফএসআরইউ সংস্কারের জন্য সিঙ্গাপুরে পাঠানোর পর বর্তমানে অপরটি থেকে ৩৫ কোটি ঘনফুট গ্যাস পাইপলাইনে দেওয়া হচ্ছে। এর মধ্যে চট্টগ্রামের জন্য ২৫ কোটি ঘনফুট গ্যাস রেখে বাকিটা নেওয়া হয় ঢাকার জন্য। সরবরাহ কমায় চট্টগ্রামে গ্রাহকদের গ্যাস দিতে হিমশিম খাচ্ছিল কেজিডিসিএল। গতকাল গ্যাস সরবরাহ বন্ধ থাকে।
কেজিডিসিএলের মহাব্যবস্থাপক (ইঞ্জিনিয়ারিং সার্ভিস) প্রকৌশলী মো. শফিউল আজম খান আজকের পত্রিকাকে বলেন, মূলত এলএনজি টার্মিনাল থেকে গ্যাস না পাওয়ায় সরবরাহ বিঘ্নিত হয়। টার্মিনালের কারিগরি ত্রুটি সমাধান হওয়ায় রাত ৯টার পর গ্যাস সরবরাহ শুরু হয়েছে। শনিবার সকাল ১০টা নাগাদ পুরো নগরীতে গ্যাস সরবরাহ স্বাভাবিক হয়ে যাবে।
রূপান্তরিত প্রাকৃতিক গ্যাস কোম্পানি লিমিটেডের (আরপিজিসিএল) সাবেক এক কর্মকর্তা বলেন, যেহেতু একটি জাহাজে কারিগরি ত্রুটি হলেই গ্যাস-সংকট হয়, তাই ব্যাকআপ হিসেবে আরেকটি জাহাজ থাকা উচিত ছিল। কিন্তু মন্ত্রণালয় বা এলএনজি বিভাগ তা মাথায় রাখেনি। ব্যাকআপ থাকলে কিছুদিন পরপর এমন সংকট হতো না।
অবশ্য আরপিজিসিএলের উপমহাব্যবস্থাপক (এলএনজি) প্রকৌশলী মোহাম্মদ সাইফুল্লাহ কবির বলেন, আরেকটি জাহাজ থাকলে যে সমস্যা হতো না, তা বলা যায় না। কারিগরি ত্রুটি তিনটিতেও হতে পারত। তিনি বলেন, ছয় মাস পর মহেশখালীতে ১০০ কোটি ঘনফুট পর্যন্ত এলএনজি সরবরাহে সক্ষম একটি বড় জাহাজ যুক্ত হচ্ছে। এটি আনছে একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠান। তখন আর গ্যাসের সংকট থাকবে না।
সকালে উঠে চুলা জ্বালাতে গিয়ে দেখে গ্যাস নেই। কেউ ছুটল হোটেলে, কেউ কিনে আনল মাটির চুলা, কেউ স্টোভ। কেউ কিনল এলপিজি সিলিন্ডার। হোটেল থেকে কিনে বা বিকল্প ব্যবস্থায় রান্না করে গতকাল শুক্রবার খাবার খেতে হয়েছে চট্টগ্রাম মহানগরবাসীকে। সাপ্তাহিক ছুটির দিনে গ্যাস-সংকটে নিদারুণ কষ্টে ভুগল তারা।
নগরের খাবার হোটেলে ছিল মানুষের ভিড় আর সিএনজি ফিলিং স্টেশনে ছিল গ্যাস নেওয়ার অপেক্ষায় থাকা অটোরিকশাসহ যানবাহনের দীর্ঘ সারি। সড়কে সিএনজিচালিত যানবাহনের সংখ্যাও ছিল খুব কম। কর্ণফুলী গ্যাস ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেড (কেজিডিসিএল) বলেছে, মহেশখালীতে টার্মিনালে কারিগরি ত্রুটির কারণে এলএনজি পাইপলাইনে সরবরাহ করতে না পারায় এই গ্যাস-সংকট। সেখান থেকে জাতীয় গ্রিডেও গ্যাস সরবরাহ বন্ধ থাকে। ত্রুটি ঠিক করার পর রাত ৯টার দিকে গ্যাস সরবরাহ শুরু হয়েছে। আজ শনিবার সকাল ১০টা নাগাদ পুরো নগরীতে গ্যাস সরবরাহ স্বাভাবিক হতে পারে।
গ্যাস না থাকায় গতকাল ভোগান্তি সঙ্গী হয়েছিল কেজিডিসিএলের লাখ লাখ গ্রাহকের। নগরীর বাকলিয়ার বড়মিয়া মসজিদের পুকুরপাড়ের বাসিন্দা কোহিনুর আক্তার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সকালে চুলা জ্বালাতে গিয়ে দেখি গ্যাস নেই। পরে জানলাম, গ্যাস কখন আসবে ঠিক নেই। দ্রুত মাটির চুলা কিনে এনে লাকড়ি দিয়ে রান্না করে সকাল ও দুপুরে খেয়েছি।’ ওই এলাকারই বাসিন্দা ব্যবসায়ী শফিকুল ইসলামের বাসায় রান্নাই হয়নি। সকালে ও দুপুরে পুরো পরিবার নিয়ে হোটেলে গিয়ে খেয়ে এসেছেন।
গ্যাস না থাকায় অনেকে মাটির চুলা, স্টোভ, এলপিজি সিলিন্ডার ও চুলা কিনে বিকল্প ব্যবস্থায় রান্না করে খেয়েছে। অনেকে হোটেল-রেস্তোরাঁ থেকে কিনে এনে বা গিয়ে খেয়েছে। এ জন্য হোটেল-রেস্তোরাঁয় ছিল ক্রেতার চাপ। তাদের সামলাতে হিমশিম খেয়েছেন কর্মচারী-মালিকেরা। ভিড় ছিল এলপিজি সিলিন্ডারের দোকানে। সুযোগে কেউ কেউ বাড়তি মুনাফাও লুটেছেন বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।
গ্যাস সরবরাহ বন্ধ থাকায় নগরীর বেশির ভাগ সিএনজি ফিলিং স্টেশনেও ছিল সংকট। গ্যাস নিতে স্টেশনগুলোতে ছিল যানবাহনের দীর্ঘ সারি। সিএনজিচালিত বেশির ভাগ যান সড়কে বের হয়নি। ফলে ছুটির দিনেও ছিল যানবাহনের সংকট। দুপুর থেকে বিকেল পর্যন্ত বহদ্দারহাট, চকবাজার, মুরাদপুর, ২ নম্বর গেট, জিইসি এলাকায় মানুষকে যানবাহনের অপেক্ষায় থাকতে দেখা গেছে। অনেকে হোটেলে খেয়ে বেড়াতে যেতে চাইলেও পারেনি যানবাহন না পেয়ে। এমন একজন আমজাদ হোসেন। টাইগারপাসে কথা হয় তাঁর সঙ্গে। তিনি বলেন, গ্যাস না থাকায় পুরো পরিবার নিয়ে সৈকতে যাওয়ার জন্য দুপুরে বের হন। কিন্তু যানবাহন না পেয়ে পরে হোটেলে খেয়ে বাসায় ফিরছেন।
যানবাহনের সংকটের সুযোগে সড়কে চলাচল করা যানগুলোর চালকেরা যাত্রীদের পকেট কেটেছেন বলে অভিযোগ। বাড়তি টাকা আদায়ের অভিযোগ পাওয়া গেছে এলপিজি গ্যাস সিলিন্ডারের দোকানিদের বিরুদ্ধেও। গতকাল স্বাভাবিক দিনের তুলনায় পাঁচ গুণ বেশি গ্যাস সিলিন্ডার বিক্রি হয়েছে। অনেক দোকানের মজুতও শেষ হয়ে গেছে। লাভ লেন এলাকায় গ্যাস সিলিন্ডারের বড় দোকানের মালিক আরমান হোসেন ৫ গুণের বেশি গ্যাস সিলিন্ডার বিক্রির কথা জানান।
কেজিডিসিএল সূত্র জানায়, মহেশখালীতে এলএনজি টার্মিনালে দুটি বিশেষায়িত জাহাজ ফ্লোটিং স্টোরেজ রিগ্যাসিফিকেশন ইউনিট (এফএসআরইউ) হিসেবে কাজ করে। আমদানি করা এলএনজি সেখানে গ্যাসে পরিণত করে পাইপলাইনে চট্টগ্রামে পাঠানো হয়। এই পাইপলাইন দিয়ে দৈনিক ১০০ কোটি ঘনফুট পর্যন্ত গ্যাস সরবরাহ হতো। চট্টগ্রামের জন্য প্রয়োজনীয় গ্যাস রেখে বাকিটা জাতীয় গ্রিডে দেওয়া হতো। তবে একটি এফএসআরইউ সংস্কারের জন্য সিঙ্গাপুরে পাঠানোর পর বর্তমানে অপরটি থেকে ৩৫ কোটি ঘনফুট গ্যাস পাইপলাইনে দেওয়া হচ্ছে। এর মধ্যে চট্টগ্রামের জন্য ২৫ কোটি ঘনফুট গ্যাস রেখে বাকিটা নেওয়া হয় ঢাকার জন্য। সরবরাহ কমায় চট্টগ্রামে গ্রাহকদের গ্যাস দিতে হিমশিম খাচ্ছিল কেজিডিসিএল। গতকাল গ্যাস সরবরাহ বন্ধ থাকে।
কেজিডিসিএলের মহাব্যবস্থাপক (ইঞ্জিনিয়ারিং সার্ভিস) প্রকৌশলী মো. শফিউল আজম খান আজকের পত্রিকাকে বলেন, মূলত এলএনজি টার্মিনাল থেকে গ্যাস না পাওয়ায় সরবরাহ বিঘ্নিত হয়। টার্মিনালের কারিগরি ত্রুটি সমাধান হওয়ায় রাত ৯টার পর গ্যাস সরবরাহ শুরু হয়েছে। শনিবার সকাল ১০টা নাগাদ পুরো নগরীতে গ্যাস সরবরাহ স্বাভাবিক হয়ে যাবে।
রূপান্তরিত প্রাকৃতিক গ্যাস কোম্পানি লিমিটেডের (আরপিজিসিএল) সাবেক এক কর্মকর্তা বলেন, যেহেতু একটি জাহাজে কারিগরি ত্রুটি হলেই গ্যাস-সংকট হয়, তাই ব্যাকআপ হিসেবে আরেকটি জাহাজ থাকা উচিত ছিল। কিন্তু মন্ত্রণালয় বা এলএনজি বিভাগ তা মাথায় রাখেনি। ব্যাকআপ থাকলে কিছুদিন পরপর এমন সংকট হতো না।
অবশ্য আরপিজিসিএলের উপমহাব্যবস্থাপক (এলএনজি) প্রকৌশলী মোহাম্মদ সাইফুল্লাহ কবির বলেন, আরেকটি জাহাজ থাকলে যে সমস্যা হতো না, তা বলা যায় না। কারিগরি ত্রুটি তিনটিতেও হতে পারত। তিনি বলেন, ছয় মাস পর মহেশখালীতে ১০০ কোটি ঘনফুট পর্যন্ত এলএনজি সরবরাহে সক্ষম একটি বড় জাহাজ যুক্ত হচ্ছে। এটি আনছে একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠান। তখন আর গ্যাসের সংকট থাকবে না।
রাত সোয়া ২টার দিকে চকবাজার থানার নবাব সিরাজউদ্দৌলা সড়কে মানিক গুলিবিদ্ধ অবস্থায় গাড়ি থামানো হয়। গাড়ির পেছনে থাকা হাছান, ইমন, বোরহান, খোরশেদ, রায়হানসহ অজ্ঞাতপরিচয় ছয়-সাতজন তাঁদের হাতে থাকা অস্ত্র দিয়ে এলোপাতাড়ি গুলি করেন। গুলিতে মানিক ও আবদুল্লাহ জখম হন। গাড়িতে থাকা সারোয়ার এবং ইমন কৌশলে নেমে যান...
১ ঘণ্টা আগেলক্ষ্মীপুরে দুই গ্রুপের গোলাগুলিতে আদিবা খাতুন (৭) নামে এক শিশু গুলিবিদ্ধ হয়েছে। মঙ্গলবার (১ এপ্রিল) সন্ধ্যার পর সদর উপজেলার পূর্ব বশিকপুর এলাকার কাচারি বাড়ি এলাকায় স্থানীয় অহিদ উদ্দিন ও ছোট ইউসুফ গ্রুপের মধ্যে আধিপত্য বিস্তার নিয়ে এই গোলাগুলি হয়।
১২ ঘণ্টা আগেকুমিল্লার চান্দিনায় যাত্রীবাহী বাস নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বৈদ্যুতিক খুঁটি ও গাছের সঙ্গে ধাক্কা লেগে ৩ জন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন অন্তত আরও ২৫ জন। মঙ্গলবার (১ এপ্রিল) সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের চান্দিনা উপজেলার পালকি সিনেমা হল সংলগ্ন ইন্দ্রারচর এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।
১৩ ঘণ্টা আগেরাজশাহীর তানোরে বিএনপির দুই পক্ষে সংঘর্ষে আহত এক ব্যক্তি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন। রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ) আজ মঙ্গলবার বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে তাঁর মৃত্যু হয়। নিহত ব্যক্তির নাম নেকশার আলী (৩৫)। তিনি উপজেলার রাতৈল গ্রামের বাসিন্দা।
১৩ ঘণ্টা আগে