নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
পদ্মা সেতুতে বাড়তি ৩০ হাজার কোটি টাকা খরচ দেখানো হয়েছে বলে দাবি করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। খসরু বলেন, ‘১০ হাজার কোটি টাকার সেতু ৪০ হাজার কোটি টাকা। বাকি ৩০ হাজার কোটি টাকা কোথায়? আমরা জানি কোথায় গেছে। এগুলো সব বের হবে।’
শুক্রবার নগরীর পুরাতন রেলওয়ে স্টেশন মাঠে চট্টগ্রাম মহানগর, উত্তর ও দক্ষিণ জেলা বিএনপির উদ্যোগে করা সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি। আমীর খসরু বলেন, ‘পদ্মা ব্রিজ থেকে নাকি বেগম খালেদা জিয়াকে ফেলে দেবে। মনে হয় বাপের টাকা দিয়ে ব্রিজ করেছি, এখানে কেউ উঠলে তাদের ফেলে দেব। আরে টাকাটা কার? ১০ হাজার কোটি টাকার ব্রিজ ৪০ হাজার কোটি টাকায় তৈরি করা হয়েছে। বাকি ৩০ হাজার কোটি টাকা কোথায় গেছে? বড় বড় কথা বলার আগে উত্তর দিতে হবে।’
ঋণের টাকায় পদ্মা সেতু করা হয়েছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘পদ্মা ব্রিজের কথা বলছেন-আমরা কোনো ঋণ নিই নাই বলছেন; এই যে প্রতিবছর টাকা পরিশোধ করছেন, এটি কীসের টাকা পরিশোধ করছেন। প্রতিদিন পকেট থেকে টাকা বের করে পদ্মা ব্রিজ বানাইছেন। সব ঋণের টাকা। মিথ্যা কথা বলছেন জনগণের সঙ্গে। বিশ্বব্যাংক তাদের দুর্নীতির কারণে পদ্মা ব্রিজের প্রকল্প বাতিল করেছে। তাদের বিরুদ্ধে মামলাও হয়েছে। মামলা হওয়ার পরও বিচার করেনি সরকার। বাংলাদেশের মানুষের টাকার পদ্মা ব্রিজ করে, সবচেয়ে জনপ্রিয় নেত্রী খালেদা জিয়াকে নাকি পদ্মা ব্রিজ থেকে ফেলে দেবে!’
সত্যিকার আওয়ামী লীগ নেতাদের সরিয়ে দেওয়া হয়েছে দাবি করে খসরু বলেন, ‘আমরা আর বাড়ি ফিরে যাব না। ওদের মধ্যে কম্পন শুরু হয়েছে। ওরা কিন্তু পুলিশকে ব্যবহার করার চেষ্টা করবে। কিন্তু পুলিশ তো বোকা নয়। পুলিশতো দেশের মানুষ। তাঁরা কি বোঝে না দেশের মানুষ কী চায়? বুকে সাহস রেখে সামনের দিকে এগিয়ে যেতে হবে। যখনই বিপদ আসবে তখন দেখবেন আওয়ামী সন্ত্রাসীরা পালিয়ে যাবে। আওয়ামী লীগ চালায় এখন সন্ত্রাসীরা। যারা সত্যিকারের আওয়ামী লীগের রাজনীতি করত তাদের সরিয়ে দেওয়া হয়েছে।’
পদ্মা সেতু সম্পর্কিত আরও পড়ুন:
পদ্মা সেতুতে বাড়তি ৩০ হাজার কোটি টাকা খরচ দেখানো হয়েছে বলে দাবি করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। খসরু বলেন, ‘১০ হাজার কোটি টাকার সেতু ৪০ হাজার কোটি টাকা। বাকি ৩০ হাজার কোটি টাকা কোথায়? আমরা জানি কোথায় গেছে। এগুলো সব বের হবে।’
শুক্রবার নগরীর পুরাতন রেলওয়ে স্টেশন মাঠে চট্টগ্রাম মহানগর, উত্তর ও দক্ষিণ জেলা বিএনপির উদ্যোগে করা সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি। আমীর খসরু বলেন, ‘পদ্মা ব্রিজ থেকে নাকি বেগম খালেদা জিয়াকে ফেলে দেবে। মনে হয় বাপের টাকা দিয়ে ব্রিজ করেছি, এখানে কেউ উঠলে তাদের ফেলে দেব। আরে টাকাটা কার? ১০ হাজার কোটি টাকার ব্রিজ ৪০ হাজার কোটি টাকায় তৈরি করা হয়েছে। বাকি ৩০ হাজার কোটি টাকা কোথায় গেছে? বড় বড় কথা বলার আগে উত্তর দিতে হবে।’
ঋণের টাকায় পদ্মা সেতু করা হয়েছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘পদ্মা ব্রিজের কথা বলছেন-আমরা কোনো ঋণ নিই নাই বলছেন; এই যে প্রতিবছর টাকা পরিশোধ করছেন, এটি কীসের টাকা পরিশোধ করছেন। প্রতিদিন পকেট থেকে টাকা বের করে পদ্মা ব্রিজ বানাইছেন। সব ঋণের টাকা। মিথ্যা কথা বলছেন জনগণের সঙ্গে। বিশ্বব্যাংক তাদের দুর্নীতির কারণে পদ্মা ব্রিজের প্রকল্প বাতিল করেছে। তাদের বিরুদ্ধে মামলাও হয়েছে। মামলা হওয়ার পরও বিচার করেনি সরকার। বাংলাদেশের মানুষের টাকার পদ্মা ব্রিজ করে, সবচেয়ে জনপ্রিয় নেত্রী খালেদা জিয়াকে নাকি পদ্মা ব্রিজ থেকে ফেলে দেবে!’
সত্যিকার আওয়ামী লীগ নেতাদের সরিয়ে দেওয়া হয়েছে দাবি করে খসরু বলেন, ‘আমরা আর বাড়ি ফিরে যাব না। ওদের মধ্যে কম্পন শুরু হয়েছে। ওরা কিন্তু পুলিশকে ব্যবহার করার চেষ্টা করবে। কিন্তু পুলিশ তো বোকা নয়। পুলিশতো দেশের মানুষ। তাঁরা কি বোঝে না দেশের মানুষ কী চায়? বুকে সাহস রেখে সামনের দিকে এগিয়ে যেতে হবে। যখনই বিপদ আসবে তখন দেখবেন আওয়ামী সন্ত্রাসীরা পালিয়ে যাবে। আওয়ামী লীগ চালায় এখন সন্ত্রাসীরা। যারা সত্যিকারের আওয়ামী লীগের রাজনীতি করত তাদের সরিয়ে দেওয়া হয়েছে।’
পদ্মা সেতু সম্পর্কিত আরও পড়ুন:
দেশীয় পেঁয়াজ, রসুন, আলু ও লবণের ভরা মৌসুম এখন। চলতি মৌসুমে এসব পণ্য উৎপাদন পর্যাপ্ত হওয়ায় এই সময়ে কৃষকের মুখে হাসি ফোটার কথা। কিন্তু লাভ তো দূরে থাক, পণ্যের উৎপাদন খরচও তুলতে না পেরে হতাশ কৃষকেরা।
৩১ মিনিট আগেদুই দিনের মধ্যে ভোজ্যতেলের সংকট কেটে যাবে—এমন প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন। উপদেষ্টার দেওয়া দুই দিন কেটে গেছে, কিন্তু কাটেনি বোতলজাত সয়াবিন তেলের সংকট। গতকাল বুধবার রাজধানীর বিভিন্ন বাজার ও সুপারশপগুলো ঘুরে অধিকাংশ জায়গায় বোতলজাত সয়াবিন তেল পাওয়া যায়নি।
১ ঘণ্টা আগেরাজশাহীতে রিকশাচালককে জুতাপেটা করে সাময়িক বরখাস্ত হওয়া পবা উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তা জাহিদ হাসান রাসেলের কর্মকাণ্ডে অতিষ্ঠ ছিলেন বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। তাঁর বিরুদ্ধে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে দুটি লিখিত অভিযোগও দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু এসব বিষয়ে কোনো তদন্ত হয়নি। ফলে বারবার পার পেয়ে গেছেন
২ ঘণ্টা আগেমাসালা দোসা, হায়দরাবাদি চিকেনসহ বিদেশি স্বাদের খাবার যেমন আছে, তেমনি রয়েছে দেশের প্রচলিত ইফতার—ছোলা, মুড়ি, বেগুনি। নানান স্বাদের বাহারি ইফতারসামগ্রী স্তরে স্তরে সাজানো। রকমারি এসব ইফতার নিয়ে ক্রেতার অপেক্ষায় বসে আছেন বিক্রয়কর্মীরা। তবে ক্রেতা তুলনামূলক কম।
২ ঘণ্টা আগে