চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে (চবি) এক ছাত্রীকে ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগের বিষয়ে ১০দিনেও তদন্ত প্রতিবেদন জমা দিতে পারেনি যৌন নিপীড়ন সেল। এই ঘটনায় অভিযুক্ত শিক্ষকের স্থায়ী বহিষ্কার দাবিতে আন্দোলন অব্যাহত রেখেছে বিভাগের সাধারণ শিক্ষার্থীরা। দাবি আদায়ে বিলম্ব হলে অনির্দিষ্টকালের অনশনের হুঁশিয়ারি দেন তাঁরা।
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে (চবি) ছাত্রীকে যৌন নির্যাতন ও ধর্ষণচেষ্টায় রসায়ন বিভাগের অভিযুক্ত শিক্ষকের স্থায়ী বহিষ্কারের দাবিতে অষ্টম দিনের মত আন্দোলন করছে রসায়ন বিভাগের শিক্ষার্থীরা।
আজ রোববার বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনের সামনে শিক্ষার্থীরা বিভিন্ন ব্যানার, ফেস্টুন ও পোস্টার নিয়ে অবস্থান নেয়। এ সময় তাঁরা অভিযুক্ত শিক্ষককে স্থায়ী বহিষ্কার ও অভিযুক্তের বিরুদ্ধে বিশ্ববিদ্যালয়কে বাদী হয়ে মামলা করার দাবি জানান।
এ বিষয়ে বিভাগের শিক্ষার্থী সাজিদ রহমান বলেন, ‘আমরা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের কাছে অভিযুক্ত শিক্ষকের বিরুদ্ধে আইনানুগ বিচার দাবি করছি। আমাদের শিক্ষকের কাছ থেকে এরকম একটি অপ্রীতিকর ঘটনার মুখোমুখি হব, এটা কখনো আশা করিনি।’
জান্নাতি নূর নামে আরেক শিক্ষার্থী বলেন, আমাদের দাবি আদায় না হলে আমরা অনির্দিষ্টকালের জন্য অনশনে যাব। কঠোর অবস্থান কর্মসূচি পালন করব। আমরা এর সুষ্ঠু বিচার চাই।
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের রসায়ন বিভাগের শিক্ষকের বিরুদ্ধে গত ৩১ জানুয়ারি ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগ করেন ওই বিভাগের এক ছাত্রী। এই ঘটনায় অভিযুক্ত শিক্ষককে বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল ধরনের একাডেমিক ও প্রশাসনিক কার্যক্রম থেকে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত বিরত রাখার সিদ্ধান্ত নেয় কর্তৃপক্ষ। পাশাপাশি তাঁর বিরুদ্ধে করা অভিযোগটি পরদিন যৌন নিপীড়ন সেলে পাঠানো হয়। একই দিন তদন্তও শুরু করে পাঁচ সদস্যের যৌন নিপীড়ন সেল। তবে তদন্ত শুরু করার দশদিনেও প্রতিবেদন জমা দিতে পারেনি যৌন নিপীড়ন সেল।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে যৌন নিপীড়ন সেলের আহ্বায়ক অধ্যাপক ড. জরিন আখতার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা কাজ করে যাচ্ছি। তদন্তের কাজ অনেকটা শেষ পর্যায়ে আছে।’
বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. শিরীণ আখতার বলেন, ‘তদন্ত কমিটি এখনো প্রতিবেদন জমা দিতে পারে নাই। তারা দিনরাত কাজ করে যাচ্ছে। তদন্তে এত কিছু উঠে এসেছে যে, তারা সবকিছুর সুরাহা না করে প্রতিবেদন জমা দিতে পারছে না। এই কমিটি তদন্ত প্রতিবেদন জমা দিলে আমরা অধিকতর তদন্তের জন্য আরেকটা কমিটি গঠন করব। দ্বিতীয় কমিটি শাস্তির সুপারিশ করবে। দ্বিতীয় কমিটি প্রতিবেদন দিলে আমরা সিন্ডিকেট ডেকে সিদ্ধান্ত নেব।’
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে (চবি) এক ছাত্রীকে ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগের বিষয়ে ১০দিনেও তদন্ত প্রতিবেদন জমা দিতে পারেনি যৌন নিপীড়ন সেল। এই ঘটনায় অভিযুক্ত শিক্ষকের স্থায়ী বহিষ্কার দাবিতে আন্দোলন অব্যাহত রেখেছে বিভাগের সাধারণ শিক্ষার্থীরা। দাবি আদায়ে বিলম্ব হলে অনির্দিষ্টকালের অনশনের হুঁশিয়ারি দেন তাঁরা।
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে (চবি) ছাত্রীকে যৌন নির্যাতন ও ধর্ষণচেষ্টায় রসায়ন বিভাগের অভিযুক্ত শিক্ষকের স্থায়ী বহিষ্কারের দাবিতে অষ্টম দিনের মত আন্দোলন করছে রসায়ন বিভাগের শিক্ষার্থীরা।
আজ রোববার বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনের সামনে শিক্ষার্থীরা বিভিন্ন ব্যানার, ফেস্টুন ও পোস্টার নিয়ে অবস্থান নেয়। এ সময় তাঁরা অভিযুক্ত শিক্ষককে স্থায়ী বহিষ্কার ও অভিযুক্তের বিরুদ্ধে বিশ্ববিদ্যালয়কে বাদী হয়ে মামলা করার দাবি জানান।
এ বিষয়ে বিভাগের শিক্ষার্থী সাজিদ রহমান বলেন, ‘আমরা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের কাছে অভিযুক্ত শিক্ষকের বিরুদ্ধে আইনানুগ বিচার দাবি করছি। আমাদের শিক্ষকের কাছ থেকে এরকম একটি অপ্রীতিকর ঘটনার মুখোমুখি হব, এটা কখনো আশা করিনি।’
জান্নাতি নূর নামে আরেক শিক্ষার্থী বলেন, আমাদের দাবি আদায় না হলে আমরা অনির্দিষ্টকালের জন্য অনশনে যাব। কঠোর অবস্থান কর্মসূচি পালন করব। আমরা এর সুষ্ঠু বিচার চাই।
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের রসায়ন বিভাগের শিক্ষকের বিরুদ্ধে গত ৩১ জানুয়ারি ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগ করেন ওই বিভাগের এক ছাত্রী। এই ঘটনায় অভিযুক্ত শিক্ষককে বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল ধরনের একাডেমিক ও প্রশাসনিক কার্যক্রম থেকে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত বিরত রাখার সিদ্ধান্ত নেয় কর্তৃপক্ষ। পাশাপাশি তাঁর বিরুদ্ধে করা অভিযোগটি পরদিন যৌন নিপীড়ন সেলে পাঠানো হয়। একই দিন তদন্তও শুরু করে পাঁচ সদস্যের যৌন নিপীড়ন সেল। তবে তদন্ত শুরু করার দশদিনেও প্রতিবেদন জমা দিতে পারেনি যৌন নিপীড়ন সেল।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে যৌন নিপীড়ন সেলের আহ্বায়ক অধ্যাপক ড. জরিন আখতার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা কাজ করে যাচ্ছি। তদন্তের কাজ অনেকটা শেষ পর্যায়ে আছে।’
বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. শিরীণ আখতার বলেন, ‘তদন্ত কমিটি এখনো প্রতিবেদন জমা দিতে পারে নাই। তারা দিনরাত কাজ করে যাচ্ছে। তদন্তে এত কিছু উঠে এসেছে যে, তারা সবকিছুর সুরাহা না করে প্রতিবেদন জমা দিতে পারছে না। এই কমিটি তদন্ত প্রতিবেদন জমা দিলে আমরা অধিকতর তদন্তের জন্য আরেকটা কমিটি গঠন করব। দ্বিতীয় কমিটি শাস্তির সুপারিশ করবে। দ্বিতীয় কমিটি প্রতিবেদন দিলে আমরা সিন্ডিকেট ডেকে সিদ্ধান্ত নেব।’
কুষ্টিয়ার দৌলতপুরে সাজেদুল লস্কর (৩২) নামের এক ব্যক্তির লাঠির আঘাতে তার চাচাতো ভাই আপেল লস্করের (৫০) মৃত্যু হয়েছে। আজ শনিবার ভোরে উপজেলার হোগলবাড়িয়া ইউনিয়নের সোনাইকুন্ডি লস্কর পাড়া এলাকায় এই ঘটনা ঘটে। সাজেদুল লস্করকে আটক করেছে পুলিশ। দৌলতপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শেখ আউয়াল কবির বিষয়টি নিশ
২২ মিনিট আগেময়মনসিংহের নান্দাইল উপজেলার রাজগাতি ইউনিয়নের ওপর দিয়ে বয়ে যাওয়া সুখাইজুড়ি নদী একসময় প্রবহমান ছিল। এতে এলাকার মানুষ গোসল দিত, মাছ ধরত ও হাঁস পালন করত। সেই নদী দখল করে বাঁশ ও জালের বেড়া দিয়ে ছোট ছোট ঘের তৈরি করেছেন স্থানীয় প্রভাবশালীরা।
২৬ মিনিট আগেকুমিল্লা নগরীর রাজগঞ্জ এলাকার একটি রেস্তোরাঁর কর্মী তোফাজ্জল হোসেন। অর্থের অভাবে লেখাপড়ার সুযোগ হয়ে ওঠেনি তাঁর। ১৩ বছর বয়সে কাজ শুরু করেন রেস্তোরাঁয়।
৩০ মিনিট আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা এ এফ এম হাসান আরিফ বলেছেন, ‘আমাদের প্রতিবেশী দেশ ভারত ভিসার ব্যাপারে কিছুটা কড়াকড়ি করেছে। তারা আমাদের ভিসা দেবে কি না, এটা তাদের বিষয়।’
৯ ঘণ্টা আগে