কুবি প্রতিনিধি
কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাধারণ শিক্ষার্থীদের পক্ষ থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য অধ্যাপক মো. হুমায়ুন কবিরের পদত্যাগসহ মোট ১৯ দাবি পেশ করেছে সাধারণ শিক্ষার্থীরা। সব দাবি পূরণে যথোপযুক্ত ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য পাঁচ কর্মদিবসের আলটিমেটাম দিয়েছেন শিক্ষার্থীরা।
আজ সোমবার সাধারণ শিক্ষার্থীদের পক্ষ থেকে প্রতি ব্যাচের শিক্ষার্থীদের প্রতিনিধিদের দ্বারা স্বাক্ষরিত দাবিগুলো বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার মো. মুজিবুর রহমান মজুমদারের কাছে জমা দেন শিক্ষার্থীরা। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন রেজিস্ট্রার নিজেই।
সাধারণ শিক্ষার্থীদের পক্ষ থেকে দেওয়া ১৯ দাবি
১. কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার্থী-শিক্ষক-কর্মকর্তা-কর্মচারী সব ধরনের রাজনীতি নিষিদ্ধ করে বিদ্যমান সব দল বিলুপ্ত ঘোষণা করতে হবে, কাউকে রাজনৈতিক দলের এজেন্ডা বাস্তবায়নের চেষ্টা করে তাঁকে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বহিষ্কারসহ উপযুক্ত শাস্তির আওতায় আনতে হবে।
২. ‘কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদ’ (কুকসু) গঠন করতে হবে। তবে যেসব শিক্ষার্থী ইতিমধ্যে কোনো ধরনের রাজনৈতিক দলের সদস্য ছিল তাঁদের প্রতিনিধিত্ব গৃহীত হবে না।
৩. বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে শিক্ষার্থীদের অবস্থানের প্রতি সংহতি প্রকাশ না করে ‘স্বৈরাচারী’ সরকারকে মৌন সমর্থন দেওয়ায় বর্তমান শিক্ষক সমিতিকে আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ‘শিক্ষার্থীদের কোনো একাডেমিক ক্ষতি হয় এমন সিদ্ধান্ত শিক্ষক সমিতি নিতে পারবে না’ এই মর্মে মুচলেকা দিতে হবে।
৪. উপ-উপাচার্য অধ্যাপক মো. হুমায়ুন কবির স্যারকে আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে পদত্যাগ করতে হবে।
৫. ছাত্র উপদেষ্টা, পরিচালক ও নির্দেশনা দপ্তরে দায়িত্ব রত অধ্যাপক হাবিবুর রহমানকে আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে পদত্যাগ করতে হবে ও শিক্ষার্থীদের অর্থ আত্মসাৎ করার বিষয়ে যদি কোনো অভিযোগ প্রমাণিত হয়ে থাকে তবে সেই অর্থ ফিরিয়ে দিতে হবে।
৬. আগামী ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে নতুন প্রক্টর নিয়োগ দিতে হবে এবং যত দ্রুত সম্ভব বিশ্ববিদ্যালয়ে সংগঠিত নৈরাজ্যকে দমন করতে মাঠ পর্যায়ে কাজ শুরু করতে হবে।
৭. হলগুলোর মধ্যে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হল এবং শেখ হাসিনা হলের নতুন নামকরণ নথিভুক্ত করে অফিশিয়াল প্রজ্ঞাপন জারি ও আগামী এক সপ্তাহের মধ্যে হলে যেসব অবৈধ শিক্ষার্থী অবস্থান করছে তাঁদের বের করতে হবে এবং উদ্ভূত পরিস্থিতির সমাধান নতুন করে কোনো শিক্ষার্থীকে আবাসিক ব্যবস্থা দেওয়া যাবে না।
৮. হলে র্যাগিং, গণরুম সংস্কৃতি বন্ধ করতে হবে এবং হলে মেধা, যোগ্যতা, আর্থিক অবস্থা ও বাসস্থানের দূরত্ব বিবেচনায় সুষ্ঠুভাবে শিক্ষার্থীদের আবাসিক ব্যবস্থা নিশ্চিত করতে হবে।
৯. প্রতিটি বিভাগে ‘শিক্ষক মূল্যায়ন পদ্ধতির’ ব্যবস্থা করে বক্স স্থাপন করে সেমিস্টার ভিত্তিক মূল্যায়ন করতে হবে।
১০. সেমিস্টার পরীক্ষায় শিক্ষার্থীদের আইডি নম্বরের পরিবর্তে বোর্ড পরীক্ষার নিয়ম অনুযায়ী প্রতি সেমিস্টার পরীক্ষায় উত্তরপত্রে বিশেষ কোড ব্যবহার করতে হবে এবং দ্বিতীয় পরীক্ষক নিয়োগে স্বচ্ছতা থাকতে হবে। এমনকি ধর্মীয় বিধিনিষেধের কারণে ড্রেসআপ দেখে নম্বর কমানো যাবে না। যদি কোনো শিক্ষকের বিরুদ্ধে নম্বর টেম্পারিংয়ের প্রমাণ মিলে তবে তাঁকে দ্রুত শাস্তির আওতায় আনতে হবে।
১১. পরীক্ষার ইনকোর্স সম্পন্ন করা, ইনকোর্সের ফলাফল ও ফাইনাল পরীক্ষার ফলাফল থেকে শুরু করে সবকিছুতে পরীক্ষার নিয়ম কঠোরভাবে পালন করতে হবে।
১২. বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রতিটি বিভাগে যোগ্যতার ভিত্তিতে ছাত্রছাত্রীদের জন্য টিচিং অ্যাসিস্ট্যান্টশিপ, রিসার্চ অ্যাসিস্ট্যান্টশিপ এবং ইন্টার্নশিপের আইন করতে হবে। সম্মানজনক সম্মানীর পাশাপাশি নির্দিষ্ট কর্মঘণ্টা নির্ধারণ করা লাগবে।
১৩. ক্লাসের রুটিন শিক্ষার্থী বান্ধব হতে হবে। বিশেষ করে অনার্স ফাইনাল ইয়ার ও মাস্টার্সের ব্যাচগুলোর ক্ষেত্রে অতিরিক্ত সময় নষ্ট হয় এমন রুটিন করা থেকে বিরত থাকতে হবে।
১৪. যদি কেউ সমন্বয়ক দাবি করে কোনো ধরনের অরাজকতা সৃষ্টি করে বা প্রভাব বিস্তারের চেষ্টা করে কিংবা অতিরিক্ত সুবিধা হাসিল করতে চায় তাঁকে তৎক্ষণাৎ বহিষ্কার করতে হবে ও অবাঞ্ছিত ঘোষণা করতে হবে।
১৫. বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা যেসব রাজনৈতিক নেতা দ্বারা বিভিন্নভাবে হেনস্তার স্বীকার হয়েছে সেসব রাজনৈতিক নেতা/কর্মীকে বহিষ্কার করতে হবে।
১৬. নতুন রুটিন অনুযায়ী বাসের শিডিউল নতুন করে করতে হবে এবং সাপ্তাহিক ছুটির দিনেও শিক্ষার্থীদের জন্য পর্যাপ্ত বাসের ব্যবস্থা রাখতে হবে।
১৭. বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক রাজনীতি ও বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের জন্য যে একাডেমিক ক্ষতি হয়েছে তা পুষিয়ে নেওয়ার জন্য দ্রুত পদক্ষেপ নিতে হবে ও আগামী ১৮ আগস্ট থেকে সশরীরে একাডেমিক কার্যক্রম শুরু করতে হবে।
১৮. বিশ্ববিদ্যালয়ের যেসব বিভাগে শিক্ষক সংকট এবং বিভিন্ন টালবাহানায় নিয়োগ বন্ধ হয়ে আছে, বিভাগগুলোর দাবির ভিত্তিতে অনতিবিলম্বে ইউজিসি থেকে নিয়োগ আদেশ নিয়ে আসতে হবে এবং শিক্ষক সংকট সমাধান করতে হবে।
১৯. এ বছরের চলমান পরিস্থিতিতে যেসব বিভাগের মাস্টার্স প্রোগ্রাম বর্ধিত হওয়ার কথা ছিল তা বর্ধিত না করে এক বছরের অর্থাৎ আগের ন্যায় রাখতে হবে।
এই বিষয় বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার মো. মুজিবুর রহমান মজুমদার বলেন, ‘আমি শিক্ষার্থীদের দাবিসমূহ পেয়েছি। কিন্তু বিশ্ববিদ্যালয়ে উপাচার্য স্যার নেই বর্তমানে, থাকলে আমি খুব জলদিই এগুলোর সমাধান করতাম। তাও আমি আশাবাদী তাঁদের দেওয়া পাঁচ দিনের মধ্যেই আমরা এই দাবিগুলোর সমাধান করতে পারব।’
কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাধারণ শিক্ষার্থীদের পক্ষ থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য অধ্যাপক মো. হুমায়ুন কবিরের পদত্যাগসহ মোট ১৯ দাবি পেশ করেছে সাধারণ শিক্ষার্থীরা। সব দাবি পূরণে যথোপযুক্ত ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য পাঁচ কর্মদিবসের আলটিমেটাম দিয়েছেন শিক্ষার্থীরা।
আজ সোমবার সাধারণ শিক্ষার্থীদের পক্ষ থেকে প্রতি ব্যাচের শিক্ষার্থীদের প্রতিনিধিদের দ্বারা স্বাক্ষরিত দাবিগুলো বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার মো. মুজিবুর রহমান মজুমদারের কাছে জমা দেন শিক্ষার্থীরা। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন রেজিস্ট্রার নিজেই।
সাধারণ শিক্ষার্থীদের পক্ষ থেকে দেওয়া ১৯ দাবি
১. কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার্থী-শিক্ষক-কর্মকর্তা-কর্মচারী সব ধরনের রাজনীতি নিষিদ্ধ করে বিদ্যমান সব দল বিলুপ্ত ঘোষণা করতে হবে, কাউকে রাজনৈতিক দলের এজেন্ডা বাস্তবায়নের চেষ্টা করে তাঁকে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বহিষ্কারসহ উপযুক্ত শাস্তির আওতায় আনতে হবে।
২. ‘কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদ’ (কুকসু) গঠন করতে হবে। তবে যেসব শিক্ষার্থী ইতিমধ্যে কোনো ধরনের রাজনৈতিক দলের সদস্য ছিল তাঁদের প্রতিনিধিত্ব গৃহীত হবে না।
৩. বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে শিক্ষার্থীদের অবস্থানের প্রতি সংহতি প্রকাশ না করে ‘স্বৈরাচারী’ সরকারকে মৌন সমর্থন দেওয়ায় বর্তমান শিক্ষক সমিতিকে আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ‘শিক্ষার্থীদের কোনো একাডেমিক ক্ষতি হয় এমন সিদ্ধান্ত শিক্ষক সমিতি নিতে পারবে না’ এই মর্মে মুচলেকা দিতে হবে।
৪. উপ-উপাচার্য অধ্যাপক মো. হুমায়ুন কবির স্যারকে আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে পদত্যাগ করতে হবে।
৫. ছাত্র উপদেষ্টা, পরিচালক ও নির্দেশনা দপ্তরে দায়িত্ব রত অধ্যাপক হাবিবুর রহমানকে আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে পদত্যাগ করতে হবে ও শিক্ষার্থীদের অর্থ আত্মসাৎ করার বিষয়ে যদি কোনো অভিযোগ প্রমাণিত হয়ে থাকে তবে সেই অর্থ ফিরিয়ে দিতে হবে।
৬. আগামী ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে নতুন প্রক্টর নিয়োগ দিতে হবে এবং যত দ্রুত সম্ভব বিশ্ববিদ্যালয়ে সংগঠিত নৈরাজ্যকে দমন করতে মাঠ পর্যায়ে কাজ শুরু করতে হবে।
৭. হলগুলোর মধ্যে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হল এবং শেখ হাসিনা হলের নতুন নামকরণ নথিভুক্ত করে অফিশিয়াল প্রজ্ঞাপন জারি ও আগামী এক সপ্তাহের মধ্যে হলে যেসব অবৈধ শিক্ষার্থী অবস্থান করছে তাঁদের বের করতে হবে এবং উদ্ভূত পরিস্থিতির সমাধান নতুন করে কোনো শিক্ষার্থীকে আবাসিক ব্যবস্থা দেওয়া যাবে না।
৮. হলে র্যাগিং, গণরুম সংস্কৃতি বন্ধ করতে হবে এবং হলে মেধা, যোগ্যতা, আর্থিক অবস্থা ও বাসস্থানের দূরত্ব বিবেচনায় সুষ্ঠুভাবে শিক্ষার্থীদের আবাসিক ব্যবস্থা নিশ্চিত করতে হবে।
৯. প্রতিটি বিভাগে ‘শিক্ষক মূল্যায়ন পদ্ধতির’ ব্যবস্থা করে বক্স স্থাপন করে সেমিস্টার ভিত্তিক মূল্যায়ন করতে হবে।
১০. সেমিস্টার পরীক্ষায় শিক্ষার্থীদের আইডি নম্বরের পরিবর্তে বোর্ড পরীক্ষার নিয়ম অনুযায়ী প্রতি সেমিস্টার পরীক্ষায় উত্তরপত্রে বিশেষ কোড ব্যবহার করতে হবে এবং দ্বিতীয় পরীক্ষক নিয়োগে স্বচ্ছতা থাকতে হবে। এমনকি ধর্মীয় বিধিনিষেধের কারণে ড্রেসআপ দেখে নম্বর কমানো যাবে না। যদি কোনো শিক্ষকের বিরুদ্ধে নম্বর টেম্পারিংয়ের প্রমাণ মিলে তবে তাঁকে দ্রুত শাস্তির আওতায় আনতে হবে।
১১. পরীক্ষার ইনকোর্স সম্পন্ন করা, ইনকোর্সের ফলাফল ও ফাইনাল পরীক্ষার ফলাফল থেকে শুরু করে সবকিছুতে পরীক্ষার নিয়ম কঠোরভাবে পালন করতে হবে।
১২. বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রতিটি বিভাগে যোগ্যতার ভিত্তিতে ছাত্রছাত্রীদের জন্য টিচিং অ্যাসিস্ট্যান্টশিপ, রিসার্চ অ্যাসিস্ট্যান্টশিপ এবং ইন্টার্নশিপের আইন করতে হবে। সম্মানজনক সম্মানীর পাশাপাশি নির্দিষ্ট কর্মঘণ্টা নির্ধারণ করা লাগবে।
১৩. ক্লাসের রুটিন শিক্ষার্থী বান্ধব হতে হবে। বিশেষ করে অনার্স ফাইনাল ইয়ার ও মাস্টার্সের ব্যাচগুলোর ক্ষেত্রে অতিরিক্ত সময় নষ্ট হয় এমন রুটিন করা থেকে বিরত থাকতে হবে।
১৪. যদি কেউ সমন্বয়ক দাবি করে কোনো ধরনের অরাজকতা সৃষ্টি করে বা প্রভাব বিস্তারের চেষ্টা করে কিংবা অতিরিক্ত সুবিধা হাসিল করতে চায় তাঁকে তৎক্ষণাৎ বহিষ্কার করতে হবে ও অবাঞ্ছিত ঘোষণা করতে হবে।
১৫. বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা যেসব রাজনৈতিক নেতা দ্বারা বিভিন্নভাবে হেনস্তার স্বীকার হয়েছে সেসব রাজনৈতিক নেতা/কর্মীকে বহিষ্কার করতে হবে।
১৬. নতুন রুটিন অনুযায়ী বাসের শিডিউল নতুন করে করতে হবে এবং সাপ্তাহিক ছুটির দিনেও শিক্ষার্থীদের জন্য পর্যাপ্ত বাসের ব্যবস্থা রাখতে হবে।
১৭. বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক রাজনীতি ও বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের জন্য যে একাডেমিক ক্ষতি হয়েছে তা পুষিয়ে নেওয়ার জন্য দ্রুত পদক্ষেপ নিতে হবে ও আগামী ১৮ আগস্ট থেকে সশরীরে একাডেমিক কার্যক্রম শুরু করতে হবে।
১৮. বিশ্ববিদ্যালয়ের যেসব বিভাগে শিক্ষক সংকট এবং বিভিন্ন টালবাহানায় নিয়োগ বন্ধ হয়ে আছে, বিভাগগুলোর দাবির ভিত্তিতে অনতিবিলম্বে ইউজিসি থেকে নিয়োগ আদেশ নিয়ে আসতে হবে এবং শিক্ষক সংকট সমাধান করতে হবে।
১৯. এ বছরের চলমান পরিস্থিতিতে যেসব বিভাগের মাস্টার্স প্রোগ্রাম বর্ধিত হওয়ার কথা ছিল তা বর্ধিত না করে এক বছরের অর্থাৎ আগের ন্যায় রাখতে হবে।
এই বিষয় বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার মো. মুজিবুর রহমান মজুমদার বলেন, ‘আমি শিক্ষার্থীদের দাবিসমূহ পেয়েছি। কিন্তু বিশ্ববিদ্যালয়ে উপাচার্য স্যার নেই বর্তমানে, থাকলে আমি খুব জলদিই এগুলোর সমাধান করতাম। তাও আমি আশাবাদী তাঁদের দেওয়া পাঁচ দিনের মধ্যেই আমরা এই দাবিগুলোর সমাধান করতে পারব।’
মূল সড়কে অটোরিকশা চালানোর দাবিতে রাজধানীর জুরাইন রেলগেট এলাকায় চালকেরা বিক্ষোভ করলে মারধরের শিকার হয়েছেন। পুলিশ ও স্থানীয়রা তাঁদের লাঠিপেটা করে সরিয়ে দেন। আজ শুক্রবার দুপুরে এ ঘটনা ঘটে...
১৫ মিনিট আগেকুমিল্লার ব্রাহ্মণপাড়ায় পরিবেশবান্ধব মালচিং পদ্ধতিতে সবজি চাষ বাড়ছে। বিষমুক্ত এই পদ্ধতিতে ফলন ভালো হওয়ায় লাভবান হচ্ছেন কৃষকেরা। এ ছাড়া চাষাবাদে খরচ কম লাগছে।
১ ঘণ্টা আগেরংপুর বিভাগীয় সনাতনী সমাবেশস্থল পরিবর্তন করা হয়েছে। রংপুর জেলা স্কুল মাঠে সমাবেশ অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা থাকলেও তা পরিবর্তন করে শহর থেকে প্রায় ৫ কিলোমিটার দূরে মাহীগঞ্জ কলেজ মাঠে আয়োজন করা হচ্ছে...
১ ঘণ্টা আগেবৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের রাজশাহীর অন্যতম ‘সমন্বয়ক’ সোহেল রানাকে ‘ভুয়া’ বলে আখ্যায়িত করেছে ছাত্রদল। আজ শুক্রবার বেলা ১১টায় নগরের একটি রেস্তোরাঁয় সংবাদ সম্মেলন করে সোহেল রানাকে হাতুড়িপেটার অভিযোগও অস্বীকার করেছে রাজশাহী নগর ছাত্রদল...
২ ঘণ্টা আগে