চকরিয়া (কক্সবাজার) প্রতিনিধি
কক্সবাজারের চকরিয়া উপজেলায় চুরির অপবাদ দিয়ে দুই কিশোরকে হাত-পা বেঁধে, শরীরে গরম পানি ঢেলে ঝলসে দেওয়ার ঘটনায় মামলা হয়েছে। মামলায় হওয়ার পরপরই ওই এলাকার কাউন্সিলর আবদুস ছালামকে গ্রেপ্তার করেছে চকরিয়া থানা-পুলিশ। আজ সোমবার তাঁকে আদালতের মাধ্যমে কক্সবাজার জেলা কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
গতকাল রোববার সন্ধ্যায় ভুক্তভোগী এক কিশোরের দাদা বাদী হয়ে মামলাটি দায়ের করেন। গ্রেপ্তারকৃত আসামি হলেন—চকরিয়া পৌরসভার ৬ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর আবদুস ছালাম (৪৮)।
মামলার অপর আসামিরা হলেন—পৌরশহরের করাইয়াঘোনা গ্রামের মৃত আক্তার আহমদের ছেলে মোহাম্মদ ছাদেক (৩৫) ও পূর্ব বড়ভেওলা ইউনিয়নের ইদমণি কদ্দাচোরার কোনাপাড়া গ্রামের নুরুল ইসলামের ছেলে নাছির উদ্দিন মাঝি (৪০)। এ ছাড়া মামলায় অজ্ঞাতনামা আরও ২-৩ জনকে আসামি করা হয়েছে।
গত শনিবার সকাল ৬টার দিকে উপজেলার রামপুর মৌজার ৪ নম্বর হোল্ডার এলাকায় মৎস্য প্রজেক্টে দুই কিশোর নির্যাতনের ঘটনা ঘটে।
মামলার এজাহার ও দুই কিশোরের পরিবার সূত্রে জানা গেছে, শনিবার ভোরে ভুক্তভোগী দুই কিশোর ইঞ্জিনচালিত বোটযোগে রিভার্জ ভাড়া নিয়ে রামপুর মৌজার ৪ নম্বর হোল্ডার এলাকায় কাউন্সিলর আবদুস ছালামের মৎস্য ঘেরে যায়। ঘেরের কর্মচারীদের নামিয়ে তারা দুজন বোটের মধ্যে ঘুমিয়ে পড়ে। এ সময় সকাল ছয়টার দিকে কাউন্সিলর আবদুস ছালামের মৎস্য প্রজেক্টের লোকজন দুই কিশোরকে ধরে নিয়ে যায়।
পরে টাকা চুরির অপবাদ দিয়ে হাত-পা বেঁধে, কাউন্সিলর আবদুস ছালাম ও তাঁর মৎস্য প্রজেক্টের লোকজন মিলে দুই কিশোরকে কিল, লাথি ও ঘুষি মারতে থাকে। পরে কাউন্সিলর প্রজেক্টের কর্মচারীদের চুলায় গরম পানি দিতে নির্দেশ দেন। পরে দুজনের শরীরে চুলা থেকে ফুটন্ত গরম পানি ছুড়ে মারে। এতে উভয় কিশোরের হাত, বাহু, পিঠে ও পাঁজরসহ শরীরের অর্ধেক অংশ ঝলসে যায়। এ সময় দুই কিশোরের চিৎকার-কান্না করলে আশপাশের প্রজেক্টের লোকজন এগিয়ে তাদের উদ্ধার করে। পরে চকরিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গিয়ে চিকিৎসা দেওয়া হয়।
এ বিষয়ে মামলার বাদী আবদুল কাদের বলেন, ‘এমনভাবে নির্যাতন করা হয়েছে, চোখে দেখলে কান্না চলে আসে। আমার নাতির পুরো শরীরে গরম পানি ঢেলে দেওয়ার কারণে ঝলসে গেছে। আমি এ ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত ও বিচার দাবি করছি।’
এ বিষয়ে চকরিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) চন্দন কুমার চক্রবর্তী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘দুই কিশোরের শরীরে গরম পানি ঢেলে অমানবিকভাবে নির্যাতন করা হয়েছে। নির্যাতনের শিকার এক কিশোরের দাদার করা মামলায় অন্যতম আসামি কাউন্সিলর আবদুস ছালামকে গ্রেপ্তার করে জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে।’
কক্সবাজারের চকরিয়া উপজেলায় চুরির অপবাদ দিয়ে দুই কিশোরকে হাত-পা বেঁধে, শরীরে গরম পানি ঢেলে ঝলসে দেওয়ার ঘটনায় মামলা হয়েছে। মামলায় হওয়ার পরপরই ওই এলাকার কাউন্সিলর আবদুস ছালামকে গ্রেপ্তার করেছে চকরিয়া থানা-পুলিশ। আজ সোমবার তাঁকে আদালতের মাধ্যমে কক্সবাজার জেলা কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
গতকাল রোববার সন্ধ্যায় ভুক্তভোগী এক কিশোরের দাদা বাদী হয়ে মামলাটি দায়ের করেন। গ্রেপ্তারকৃত আসামি হলেন—চকরিয়া পৌরসভার ৬ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর আবদুস ছালাম (৪৮)।
মামলার অপর আসামিরা হলেন—পৌরশহরের করাইয়াঘোনা গ্রামের মৃত আক্তার আহমদের ছেলে মোহাম্মদ ছাদেক (৩৫) ও পূর্ব বড়ভেওলা ইউনিয়নের ইদমণি কদ্দাচোরার কোনাপাড়া গ্রামের নুরুল ইসলামের ছেলে নাছির উদ্দিন মাঝি (৪০)। এ ছাড়া মামলায় অজ্ঞাতনামা আরও ২-৩ জনকে আসামি করা হয়েছে।
গত শনিবার সকাল ৬টার দিকে উপজেলার রামপুর মৌজার ৪ নম্বর হোল্ডার এলাকায় মৎস্য প্রজেক্টে দুই কিশোর নির্যাতনের ঘটনা ঘটে।
মামলার এজাহার ও দুই কিশোরের পরিবার সূত্রে জানা গেছে, শনিবার ভোরে ভুক্তভোগী দুই কিশোর ইঞ্জিনচালিত বোটযোগে রিভার্জ ভাড়া নিয়ে রামপুর মৌজার ৪ নম্বর হোল্ডার এলাকায় কাউন্সিলর আবদুস ছালামের মৎস্য ঘেরে যায়। ঘেরের কর্মচারীদের নামিয়ে তারা দুজন বোটের মধ্যে ঘুমিয়ে পড়ে। এ সময় সকাল ছয়টার দিকে কাউন্সিলর আবদুস ছালামের মৎস্য প্রজেক্টের লোকজন দুই কিশোরকে ধরে নিয়ে যায়।
পরে টাকা চুরির অপবাদ দিয়ে হাত-পা বেঁধে, কাউন্সিলর আবদুস ছালাম ও তাঁর মৎস্য প্রজেক্টের লোকজন মিলে দুই কিশোরকে কিল, লাথি ও ঘুষি মারতে থাকে। পরে কাউন্সিলর প্রজেক্টের কর্মচারীদের চুলায় গরম পানি দিতে নির্দেশ দেন। পরে দুজনের শরীরে চুলা থেকে ফুটন্ত গরম পানি ছুড়ে মারে। এতে উভয় কিশোরের হাত, বাহু, পিঠে ও পাঁজরসহ শরীরের অর্ধেক অংশ ঝলসে যায়। এ সময় দুই কিশোরের চিৎকার-কান্না করলে আশপাশের প্রজেক্টের লোকজন এগিয়ে তাদের উদ্ধার করে। পরে চকরিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গিয়ে চিকিৎসা দেওয়া হয়।
এ বিষয়ে মামলার বাদী আবদুল কাদের বলেন, ‘এমনভাবে নির্যাতন করা হয়েছে, চোখে দেখলে কান্না চলে আসে। আমার নাতির পুরো শরীরে গরম পানি ঢেলে দেওয়ার কারণে ঝলসে গেছে। আমি এ ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত ও বিচার দাবি করছি।’
এ বিষয়ে চকরিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) চন্দন কুমার চক্রবর্তী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘দুই কিশোরের শরীরে গরম পানি ঢেলে অমানবিকভাবে নির্যাতন করা হয়েছে। নির্যাতনের শিকার এক কিশোরের দাদার করা মামলায় অন্যতম আসামি কাউন্সিলর আবদুস ছালামকে গ্রেপ্তার করে জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে।’
মাগুরায় বোনের বাড়িতে বেড়াতে গিয়ে ধর্ষণ ও নির্যাতনের শিকার শিশুটির শারীরিক অবস্থা আগের চেয়ে কিছুটা উন্নতি হয়েছে। তবে এখনো শঙ্কামুক্ত নয়। আজ সোমবার (১০ মার্চ) দুপুরে আজকের পত্রিকাকে এই তথ্য জানান শিশুটির মা।
১ মিনিট আগেপটুয়াখালীর কলাপাড়ায় ডাকাতির চেষ্টার সময় মাকসুদ মজুমদার (৩৯) ও মনির হোসেন (৩৭) নামের দুই যুবককে আটক করেছে পুলিশ। গতকাল রোববার রাত ১টার দিকে উপজেলার নীলগঞ্জ ইউনিয়নের নবীগঞ্জ গ্রামের সরদার বাড়ি থেকে স্থানীয়দের সহযোগিতায় পুলিশ তাঁদের আটক করে।
৬ মিনিট আগেআলোচিত কনটেন্ট ক্রিয়েটর নুরুজ্জামান কাফির পটুয়াখালীর কলাপাড়ার বাড়ি পোড়ানোর ঘটনায় দুজনকে গ্রেপ্তার করেছে জেলা গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশ। গতকাল রোববার রাতে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
৬ মিনিট আগেশরীফ আল রাজির জানান, কালুকে গ্রেপ্তারের জন্য গতকাল রোববার বিকেলে মাদারীপুরের কালকিনি ও সদর উপজেলায় অভিযান চালায় রাজবাড়ী ডিবির একটি দল। অভিযানে সদর থানার সূর্যমণি এলাকা থেকে আসামি কালু হাওলাদারকে গ্রেপ্তার করা হয়।
১১ মিনিট আগে