নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
করোনা শুরুর পর থেকে ট্রেনের টিকিটের চাহিদা বেড়েছে। পাঁচ দিন আগেও যেখানে টিকিট পাওয়া যাচ্ছিল না, সেখানে সুবর্ণ এক্সপ্রেস ট্রেনের একটি বগিতে কোনো যাত্রী না নিয়ে ঢাকা থেকে চট্টগ্রামে চলে এল। এতে রেলওয়ে প্রায় সাড়ে ১১ হাজার টাকার আয় থেকে বঞ্চিত হয়। ঘটনাটি ঘটেছে গতকাল বৃহস্পতিবার।
সূত্র জানায়, টিকিটের চাহিদা থাকায় বৃহস্পতিবার সকাল ৭টায় সুবর্ণ এক্সপ্রেস ট্রেনটি বাড়তি একটি বগি নিয়ে ঢাকায় যায়। ট্রেনটি ঢাকায় পৌঁছায় দুপুর ১টায়। বিকেল সাড়ে ৪টায় চট্টগ্রামে আসার আগে ওই বাড়তি বগিতে যাত্রী পরিপূর্ণ করার কথা। কিন্তু ঢাকার রেলওয়ে কর্মকর্তাদের অবহেলায় ওই বগিতে কোনো যাত্রীকে টিকিট বিক্রি না করে চট্টগ্রামে খালি পাঠায়।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে রেলওয়ের এক কর্মকর্তা আজকের পত্রিকাকে বলেন, চট্টগ্রাম থেকে বাড়তি বগি লাগানোর বিষয়টি কন্ট্রোলারের মাধ্যমে ঢাকার কমলাপুর স্টেশন ম্যানেজার ও বুকিং কর্মকর্তাসহ সংশ্লিষ্টদের কাছে পাঠানো হয়। কিন্তু তাঁরা বিষয়টি খেয়াল করেনি। ট্রেনটি ছাড়ার পর রেলওয়ে পূর্বাঞ্চলের বাণিজ্যিক বিভাগ জানতে পারে বগিতে কোনো যাত্রী না নিয়ে চট্টগ্রামে ফিরছে। তখন আর কিছু করার ছিল না।
সাধারণ একটি বগিতে ৬০টি সিট থাকে। নন এসি ওই বগির প্রতিটি শোভন সিটের মূল্য ৩৮০ টাকা। সে হিসাবে করোনার কারণে অর্ধেক যাত্রী অর্থাৎ ৩০টি শোভন সিটের মূল্য ১১ হাজার ৪০০ টাকা।
ঢাকার বিভাগীয় বাণিজ্যিক কর্মকর্তা শওকত জামিল মোহসী আজকের পত্রিকাকে বলেন, এ রকম হওয়ার তো কথা না। বিষয়টি খোঁজ নিচ্ছেন বলে জানান তিনি।
করোনা শুরুর পর থেকে ট্রেনের টিকিটের চাহিদা বেড়েছে। পাঁচ দিন আগেও যেখানে টিকিট পাওয়া যাচ্ছিল না, সেখানে সুবর্ণ এক্সপ্রেস ট্রেনের একটি বগিতে কোনো যাত্রী না নিয়ে ঢাকা থেকে চট্টগ্রামে চলে এল। এতে রেলওয়ে প্রায় সাড়ে ১১ হাজার টাকার আয় থেকে বঞ্চিত হয়। ঘটনাটি ঘটেছে গতকাল বৃহস্পতিবার।
সূত্র জানায়, টিকিটের চাহিদা থাকায় বৃহস্পতিবার সকাল ৭টায় সুবর্ণ এক্সপ্রেস ট্রেনটি বাড়তি একটি বগি নিয়ে ঢাকায় যায়। ট্রেনটি ঢাকায় পৌঁছায় দুপুর ১টায়। বিকেল সাড়ে ৪টায় চট্টগ্রামে আসার আগে ওই বাড়তি বগিতে যাত্রী পরিপূর্ণ করার কথা। কিন্তু ঢাকার রেলওয়ে কর্মকর্তাদের অবহেলায় ওই বগিতে কোনো যাত্রীকে টিকিট বিক্রি না করে চট্টগ্রামে খালি পাঠায়।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে রেলওয়ের এক কর্মকর্তা আজকের পত্রিকাকে বলেন, চট্টগ্রাম থেকে বাড়তি বগি লাগানোর বিষয়টি কন্ট্রোলারের মাধ্যমে ঢাকার কমলাপুর স্টেশন ম্যানেজার ও বুকিং কর্মকর্তাসহ সংশ্লিষ্টদের কাছে পাঠানো হয়। কিন্তু তাঁরা বিষয়টি খেয়াল করেনি। ট্রেনটি ছাড়ার পর রেলওয়ে পূর্বাঞ্চলের বাণিজ্যিক বিভাগ জানতে পারে বগিতে কোনো যাত্রী না নিয়ে চট্টগ্রামে ফিরছে। তখন আর কিছু করার ছিল না।
সাধারণ একটি বগিতে ৬০টি সিট থাকে। নন এসি ওই বগির প্রতিটি শোভন সিটের মূল্য ৩৮০ টাকা। সে হিসাবে করোনার কারণে অর্ধেক যাত্রী অর্থাৎ ৩০টি শোভন সিটের মূল্য ১১ হাজার ৪০০ টাকা।
ঢাকার বিভাগীয় বাণিজ্যিক কর্মকর্তা শওকত জামিল মোহসী আজকের পত্রিকাকে বলেন, এ রকম হওয়ার তো কথা না। বিষয়টি খোঁজ নিচ্ছেন বলে জানান তিনি।
রাজধানীসহ সারা দেশেই সড়কে বিশৃঙ্খলার অন্যতম একটি কারণ ব্যাটারিচালিত অটোরিকশাসহ তিন চাকার যান। ঢাকার প্রধান সড়কগুলোয়ও এখন দাপিয়ে বেড়াচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা। এ কারণে প্রায়ই দুর্ঘটনাও ঘটছে। এসব কারণে ঢাকা মহানগর এলাকায় ব্যাটারিচালিত রিকশা বন্ধের নির্দেশ দিয়েছিলেন হাইকোর্ট। তার প্রতিবাদে সড়ক ও রেলপথ অ
২৫ মিনিট আগেরাজধানীর সেগুনবাগিচায় শিল্পকলা একাডেমির প্রধান ফটকের সামনের দৃশ্য। ইফতারের সময়ের আগে আগে সারি দিয়ে রাখা হচ্ছে ইফতারসামগ্রী। সেখানে সুশৃঙ্খলভাবে সারি বেঁধে বসে যাচ্ছেন খেটে খাওয়া মানুষেরা। সময় হতেই মুখে তুলে নিলেন পানি ও খাবার।
১ ঘণ্টা আগেদিনাজপুরের ফুলবাড়ীতে স্মার্ট কার্ড জটিলতায় দুই মাস ধরে টিসিবির পণ্য পায়নি উপজেলার প্রায় ১৯ হাজার পরিবার। পবিত্র রমজান মাসেও টিসিবির পণ্য না পাওয়ায় হতাশ হয়ে পড়েছেন তাঁরা। স্বল্প আয়ের মানুষের সুবিধার্থে ন্যায্যমূল্যে বিতরণ করা এই পণ্য স্মার্ট কার্ডের অভাবে বিতরণ সম্ভব হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন ডিলারমালিক
১ ঘণ্টা আগেশতভাগ বিশুদ্ধ পানি নিশ্চিতের জন্য আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে সুনামগঞ্জের দুই উপজেলায় কোটি টাকা ব্যয়ে নলকূপ স্থাপন করা হয়। কিন্তু দুই বছর যেতে না যেতেই সুফল মিলছে না প্রকল্পের। যেনতেনভাবে নলকূপ স্থাপন করে ক্ষমতাসীন দলের ঠিকাদার ও জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা এ প্রকল্পের টাকা লুটপ
১ ঘণ্টা আগে