হাটহাজারী (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি
আল-জামিয়াতুল আহলিয়া দারুল উলুম মুঈনুল ইসলাম হাটহাজারী মাদ্রাসার ‘বাবা হুজুর’ হিসেবে খ্যাত মাওলানা মুমতাজুল করিমের (৮২) দাফন সম্পন্ন হয়েছে। আজ মঙ্গলবার বিকেল ৫টা ১০ মিনিটে হাটহাজারী মাদ্রাসা প্রাঙ্গণে তাঁর জানাজা হয়। গতকাল সোমবার রাত দেড়টার দিকে ঢাকার একটি হাসপাতালে ইন্তেকাল করেন তিনি।
জানাজা নামাজে ইমামতি করেন ‘বাবা হুজুরের’ ছেলে মাওলানা মাহমুদুল হাসান মমতাজি। জানাজায় অংশ নেন হাটহাজারী মাদ্রাসার মহাপরিচালক আল্লামা মুহাম্মদ ইয়াহইয়া, সহকারী পরিচালক আল্লামা মুফতি জসিমুদ্দীন, শিক্ষাসচিব আল্লামা কবির আহমদ ও সিনিয়র মুহাদ্দিস আল্লামা মো. ফোরকান প্রমুখ। এ ছাড়া দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে আসা হাজারো মুসল্লি জানাজায় অংশ নেন।
পরে মাদ্রাসা ক্যাম্পাসের ভেতরে বায়তুল আতিক জামে মসজিদের সামনের কবরস্থানে তাঁর লাশ দাফন করা হয়।
জানাজাকে কেন্দ্র করে আজ দুপুর থেকে মাদ্রাসাসংলগ্ন এলাকা লোকে লোকারণ্য হয়ে ওঠে। ৩টা ৪০ মিনিটে তাঁর লাশবাহী গাড়ি মাদ্রাসা প্রাঙ্গণে এসে পৌঁছায়। এ সময় সেখানে এক হৃদয় বিদারক দৃশ্যের অবতারণা হয়।
মাওলানা মুমতাজুল করিমের মৃত্যুতে হাটহাজারী মাদ্রাসা ও কওমি অঙ্গনে শোকের ছায়া নেমে এসেছে। হাটহাজারী মাদ্রাসার সিনিয়র মুহাদ্দিস আল্লামা আশরাফ আলী নিজামপুরী বলেন, হুজুর অত্যন্ত সুনাম-সুখ্যাতির সঙ্গে হাটহাজারী মাদ্রাসায় শিক্ষকতা করেছেন। শিক্ষার্থীদের প্রতি তাঁর ছিল অপরিসীম দরদ। যে কারণে ছাত্ররা তাঁকে ‘বাবা হুজুর’ বলে সম্বোধন করত। টানা ৩৫ বছর তিনি হাটহাজারী মাদ্রাসায় শিক্ষকতা করেছেন।
তাঁর ইন্তেকালের খবরে জামিয়ার মহাপরিচালক ও হেফাজতে ইসলামের নায়েবে আমির আল্লামা মুহাম্মদ ইয়াহইয়া এক বিবৃতিতে গভীর শোক ও সমবেদনা প্রকাশ করেছেন। তিনি মরহুমের রুহের মাগফিরাত কামনাসহ জান্নাতুল ফিরদাউস কামনায় দোয়া করেন। একই সঙ্গে তিনি মরহুমের শোকসন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান।
মাওলানা মুমতাজুল করিম ১৯৪২ সালের ২৭ ডিসেম্বর কুমিল্লা সদরের ডুলিপাড়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। দেশে পড়াশোনা শেষ করে পাকিস্তানের জামিয়া আশরাফিয়া লাহোর থেকে তাফসির ও আদব (আরবি সাহিত্য) বিষয়ে উচ্চতর ডিগ্রি লাভ করেন। এরপর দেশে ফিরে ময়মনসিংহের ত্রিশালের কাতলাসেন কাদেরিয়া কামিল মাদ্রাসা, বরিশালের চরমোনাই মাদ্রাসা, ঢাকা আশরাফুল উলুম বড় কাটারা মাদ্রাসা ও চট্টগ্রামের পটিয়া মাদ্রাসায় মুহাদ্দিস হিসেবে কর্মরত ছিলেন। ১৯৮৪ সালে হাটহাজারী মাদ্রাসায় মুহাদ্দিস হিসেবে যোগদান করেন।
আল-জামিয়াতুল আহলিয়া দারুল উলুম মুঈনুল ইসলাম হাটহাজারী মাদ্রাসার ‘বাবা হুজুর’ হিসেবে খ্যাত মাওলানা মুমতাজুল করিমের (৮২) দাফন সম্পন্ন হয়েছে। আজ মঙ্গলবার বিকেল ৫টা ১০ মিনিটে হাটহাজারী মাদ্রাসা প্রাঙ্গণে তাঁর জানাজা হয়। গতকাল সোমবার রাত দেড়টার দিকে ঢাকার একটি হাসপাতালে ইন্তেকাল করেন তিনি।
জানাজা নামাজে ইমামতি করেন ‘বাবা হুজুরের’ ছেলে মাওলানা মাহমুদুল হাসান মমতাজি। জানাজায় অংশ নেন হাটহাজারী মাদ্রাসার মহাপরিচালক আল্লামা মুহাম্মদ ইয়াহইয়া, সহকারী পরিচালক আল্লামা মুফতি জসিমুদ্দীন, শিক্ষাসচিব আল্লামা কবির আহমদ ও সিনিয়র মুহাদ্দিস আল্লামা মো. ফোরকান প্রমুখ। এ ছাড়া দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে আসা হাজারো মুসল্লি জানাজায় অংশ নেন।
পরে মাদ্রাসা ক্যাম্পাসের ভেতরে বায়তুল আতিক জামে মসজিদের সামনের কবরস্থানে তাঁর লাশ দাফন করা হয়।
জানাজাকে কেন্দ্র করে আজ দুপুর থেকে মাদ্রাসাসংলগ্ন এলাকা লোকে লোকারণ্য হয়ে ওঠে। ৩টা ৪০ মিনিটে তাঁর লাশবাহী গাড়ি মাদ্রাসা প্রাঙ্গণে এসে পৌঁছায়। এ সময় সেখানে এক হৃদয় বিদারক দৃশ্যের অবতারণা হয়।
মাওলানা মুমতাজুল করিমের মৃত্যুতে হাটহাজারী মাদ্রাসা ও কওমি অঙ্গনে শোকের ছায়া নেমে এসেছে। হাটহাজারী মাদ্রাসার সিনিয়র মুহাদ্দিস আল্লামা আশরাফ আলী নিজামপুরী বলেন, হুজুর অত্যন্ত সুনাম-সুখ্যাতির সঙ্গে হাটহাজারী মাদ্রাসায় শিক্ষকতা করেছেন। শিক্ষার্থীদের প্রতি তাঁর ছিল অপরিসীম দরদ। যে কারণে ছাত্ররা তাঁকে ‘বাবা হুজুর’ বলে সম্বোধন করত। টানা ৩৫ বছর তিনি হাটহাজারী মাদ্রাসায় শিক্ষকতা করেছেন।
তাঁর ইন্তেকালের খবরে জামিয়ার মহাপরিচালক ও হেফাজতে ইসলামের নায়েবে আমির আল্লামা মুহাম্মদ ইয়াহইয়া এক বিবৃতিতে গভীর শোক ও সমবেদনা প্রকাশ করেছেন। তিনি মরহুমের রুহের মাগফিরাত কামনাসহ জান্নাতুল ফিরদাউস কামনায় দোয়া করেন। একই সঙ্গে তিনি মরহুমের শোকসন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান।
মাওলানা মুমতাজুল করিম ১৯৪২ সালের ২৭ ডিসেম্বর কুমিল্লা সদরের ডুলিপাড়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। দেশে পড়াশোনা শেষ করে পাকিস্তানের জামিয়া আশরাফিয়া লাহোর থেকে তাফসির ও আদব (আরবি সাহিত্য) বিষয়ে উচ্চতর ডিগ্রি লাভ করেন। এরপর দেশে ফিরে ময়মনসিংহের ত্রিশালের কাতলাসেন কাদেরিয়া কামিল মাদ্রাসা, বরিশালের চরমোনাই মাদ্রাসা, ঢাকা আশরাফুল উলুম বড় কাটারা মাদ্রাসা ও চট্টগ্রামের পটিয়া মাদ্রাসায় মুহাদ্দিস হিসেবে কর্মরত ছিলেন। ১৯৮৪ সালে হাটহাজারী মাদ্রাসায় মুহাদ্দিস হিসেবে যোগদান করেন।
‘মায়ের রক্তচাপ বেড়ে হঠাৎ নাক দিয়ে রক্ত পড়ছিল। উপায় না পেয়ে মাদারীপুর সদর হাসপাতালে নিয়ে যাই। সেখানে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে ঢাকাতে নিয়ে যাই। কারণ মায়ের অবস্থা অনেক খারাপ ছিল। ঢাকার একটি প্রাইভেট হাসপাতালের আইসিইউতে রাখা হয়। তিন দিন সেখানে চিকিৎসা শেষে আবার মাদারীপুরে আসি। কিন্তু এই চিকিৎসা এখানেই...
৮ ঘণ্টা আগেকেউ একা এসেছেন, কেউ পরিবার নিয়ে। কারও হাতে হালিমের বাটি, আবার কারও হাতে ছোলা ভুনা, পিঁয়াজু, বেগুনির প্যাকেট। সবাই ইফতারি কিনতে ভিড় জমিয়েছেন রাজধানীর বেইলি রোডে। পুরান ঢাকার চকবাজারের পর রকমারি ইফতার বাজার হিসেবে রাজধানীবাসীর অন্যতম পছন্দের জায়গা বেইলি রোড। প্রতিবছরের মতো এবার রমজানেও সুস্বাদু...
৯ ঘণ্টা আগেনেত্রকোনার কেন্দুয়ায় ওরস আয়োজনের প্রস্তুতির মধ্যে একটি কথিত মাজারে হামলার ঘটনা ঘটেছে। এ সময় হামলাকারীরা তোরণ ভাঙচুরসহ ওরস পণ্ড করে দেয়। গত সোমবার রাতে মাসকা বাজারসংলগ্ন ‘হজরত শাহ নেওয়াজ ফকির ওরফে ল্যাংটা পাগলার মাজারে’ স্থানীয় তৌহিদি জনতা লাঠি মিছিল নিয়ে হামলা করে। পরে পুলিশ গিয়ে পরিস্থিতি শান্ত...
৯ ঘণ্টা আগেরাজধানীর দক্ষিণখানে ওভারটাইমের টাকা কম দেওয়ায় ‘নিপা ফ্যাশন ওয়্যার ইন্ডাস্ট্রি লিমিটেড’ নামের একটি গার্মেন্টস ভাঙচুর করেছেন শ্রমিকেরা। এ সময় গার্মেন্টসটির ভেতরে থাকা ৫-৬টি প্রাইভেটকার ও দুটি মোটরসাইকেলও ভাঙচুর করা হয়।
৯ ঘণ্টা আগে