ছাগলনাইয়া (ফেনী) প্রতিনিধি
ফেনীর ছাগলনাইয়ায় মাদ্রাসায় ‘জোরে কথা বলায়’ এক ছাত্রকে বেধড়ক মারধর ও মাথায় তুলে আছাড় মারার অভিযোগ উঠেছে শিক্ষকের বিরুদ্ধে। গত শনিবার (১৪ মে) সকালে চাঁদগাজী বটতলী তাহফিজুল কুরআন মাদ্রাসায় এ ঘটনা ঘটে। আহত ছাত্র জহিরুল ইসলাম (১২) মাটিয়াগোধা গ্রামের শেখ ইউসুফ মুক্তার বাড়ির ওমানপ্রবাসী জামাল উদ্দিনের ছেলে।
এ ঘটনায় জহিরুল ইসলামের মা রোজিনা আক্তার বাদী হয়ে চারজনকে আসামি করে গত শনিবার (২১ মে) ছাগলনাইয়া থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন।
জহিরুলের বাবা ওমান থেকে মোবাইল ফোনে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘শনিবার (১৪ মে) সকালে তাঁর ছেলে জহির সহপাঠীদের সঙ্গে খেলার সময় জোরে কথা বলার অপরাধে মাদ্রাসার শিক্ষক হাফেজ মাওলানা ওবায়েদ উল্যাহ প্রকাশ সিলেটি হুজুর জহিরকে বেধড়ক মারধর করেন এবং মাথায় তুলে আছাড় মারেন। এ সময় জহির অজ্ঞান হয়ে যায়। জ্ঞান ফিরে আসার পর ওই শিক্ষক জহিরকে হুমকি দেন যে, মারার ঘটনা কাউকে জানালে তাকে জানে শেষ করে ফেলবেন। এরপর ভয়ে ছেলেটি কাউকে কিছু বলেনি। একপর্যায়ে জহির মাদ্রাসায় অসুস্থ হয়ে পড়লে বিষয়টি জানাজানি হয়। এ ব্যাপারে মৌখিক অভিযোগ করায় মাদ্রাসা কর্তৃপক্ষ অভিযুক্ত শিক্ষকের পক্ষ নিয়ে উল্টো জহিরের মায়ের সঙ্গে অশোভন আচরণ করে এবং হুমকি-ধমকি দেয়। নিরুপায় হয়ে রোজিনা আক্তার নিজের ছেলেকে উদ্ধার করে ছাগলনাইয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে চিকিৎসা করান। আমি এই শিক্ষকের বিচার চাই।’
আহত ছাত্র জহিরের মামা বেলায়েত হোসেন জানান, ‘মারধরের ১৩ দিন পরও জহির সুস্থ হয়নি। তার মাথা ও বুকে এখনো ব্যথা রয়েছে।’
মাদ্রাসার প্রধান শিক্ষক ওবায়দুল হক ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে বলেন, ‘অভিযুক্ত শিক্ষক বাড়িতে চলে গেছেন। বিষয়টি দুঃখজনক। আমরা বারবার ওই ছাত্রের অভিভাবকদের সঙ্গে যোগাযোগ করে অনুতপ্ত হয়েছি। সব ধরনের চিকিৎসা করানোর আশ্বাস দিয়েছি। ঘটনার সময় সিসি ক্যামেরা বন্ধ ছিল। ওই শিক্ষককে বাড়ি থেকে আনার চেষ্টা করছি।’
ছাগলনাইয়া থানার সহকারী পুলিশ পরিদর্শক মো. মুনিরুল ইসলাম বলেন, ‘অভিযোগের তদন্ত চলছে। এর বেশি কিছু বলা যাবে না।’
ফেনীর ছাগলনাইয়ায় মাদ্রাসায় ‘জোরে কথা বলায়’ এক ছাত্রকে বেধড়ক মারধর ও মাথায় তুলে আছাড় মারার অভিযোগ উঠেছে শিক্ষকের বিরুদ্ধে। গত শনিবার (১৪ মে) সকালে চাঁদগাজী বটতলী তাহফিজুল কুরআন মাদ্রাসায় এ ঘটনা ঘটে। আহত ছাত্র জহিরুল ইসলাম (১২) মাটিয়াগোধা গ্রামের শেখ ইউসুফ মুক্তার বাড়ির ওমানপ্রবাসী জামাল উদ্দিনের ছেলে।
এ ঘটনায় জহিরুল ইসলামের মা রোজিনা আক্তার বাদী হয়ে চারজনকে আসামি করে গত শনিবার (২১ মে) ছাগলনাইয়া থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন।
জহিরুলের বাবা ওমান থেকে মোবাইল ফোনে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘শনিবার (১৪ মে) সকালে তাঁর ছেলে জহির সহপাঠীদের সঙ্গে খেলার সময় জোরে কথা বলার অপরাধে মাদ্রাসার শিক্ষক হাফেজ মাওলানা ওবায়েদ উল্যাহ প্রকাশ সিলেটি হুজুর জহিরকে বেধড়ক মারধর করেন এবং মাথায় তুলে আছাড় মারেন। এ সময় জহির অজ্ঞান হয়ে যায়। জ্ঞান ফিরে আসার পর ওই শিক্ষক জহিরকে হুমকি দেন যে, মারার ঘটনা কাউকে জানালে তাকে জানে শেষ করে ফেলবেন। এরপর ভয়ে ছেলেটি কাউকে কিছু বলেনি। একপর্যায়ে জহির মাদ্রাসায় অসুস্থ হয়ে পড়লে বিষয়টি জানাজানি হয়। এ ব্যাপারে মৌখিক অভিযোগ করায় মাদ্রাসা কর্তৃপক্ষ অভিযুক্ত শিক্ষকের পক্ষ নিয়ে উল্টো জহিরের মায়ের সঙ্গে অশোভন আচরণ করে এবং হুমকি-ধমকি দেয়। নিরুপায় হয়ে রোজিনা আক্তার নিজের ছেলেকে উদ্ধার করে ছাগলনাইয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে চিকিৎসা করান। আমি এই শিক্ষকের বিচার চাই।’
আহত ছাত্র জহিরের মামা বেলায়েত হোসেন জানান, ‘মারধরের ১৩ দিন পরও জহির সুস্থ হয়নি। তার মাথা ও বুকে এখনো ব্যথা রয়েছে।’
মাদ্রাসার প্রধান শিক্ষক ওবায়দুল হক ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে বলেন, ‘অভিযুক্ত শিক্ষক বাড়িতে চলে গেছেন। বিষয়টি দুঃখজনক। আমরা বারবার ওই ছাত্রের অভিভাবকদের সঙ্গে যোগাযোগ করে অনুতপ্ত হয়েছি। সব ধরনের চিকিৎসা করানোর আশ্বাস দিয়েছি। ঘটনার সময় সিসি ক্যামেরা বন্ধ ছিল। ওই শিক্ষককে বাড়ি থেকে আনার চেষ্টা করছি।’
ছাগলনাইয়া থানার সহকারী পুলিশ পরিদর্শক মো. মুনিরুল ইসলাম বলেন, ‘অভিযোগের তদন্ত চলছে। এর বেশি কিছু বলা যাবে না।’
বাগেরহাটের শরণখোলা উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি, সাধারণ সম্পাদকসহ নয়জনকে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত। আজ রোববার পুলিশ তাদের জেলা চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে হাজির করলে বিচারক মো. ওসমান গনি জামিন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
৩১ মিনিট আগেবাসার সামনে খাটিয়া। তাতে রাখা নিজ সন্তানের লাশ। নির্বাক তাকিয়ে মা নাইমুন নাহার। হয়তো তখনো কল্পনা করতে পারেনি তার ছেলে নিথর। পুরো বাড়িতে কান্নার রোল। প্রিয় সন্তানকে হারিয়ে পাগল প্রায় বাবা-মাসহ স্বজনেরা।
১ ঘণ্টা আগেনাটোরের বড়াইগ্রামে আওয়ামী লীগ সমর্থক উজ্জলকে নির্যাতনের ঘটনায় রিজভী আহমেদ দ্রুত অভিযুক্তদের গ্রেপ্তারের দাবি জানিয়েছেন। প্রশাসন বিষয়টি গুরুত্ব দিয়ে তদন্ত করছে
১ ঘণ্টা আগেতাঁর প্রস্তাব অনুযায়ী গ্রামীণ হাট থেকে জেলা বা বিভাগীয় শহরের প্রতিটি বাজারে বাজারদর বোর্ডে তুলে ধরতে হবে। যা নির্ধারণ করা হবে উৎপাদক বা কৃষক পর্যায়ের দামের ওপর। কোনো বিক্রেতা অতিরিক্ত দামে পণ্য বিক্রি করতে পারবে না। এটি বাস্তবায়ন করা গেলে এক সপ্তাহের মধ্যে দ্রব্যমূল্যের বাজার নিয়ন্ত্রণে আসবে বলে আশা
২ ঘণ্টা আগে