নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রাজধানীর তুরাগ থানায় দায়ের করা নাশকতার এক মামলায় বিএনপি ও এর অঙ্গসংগঠন এবং জামায়াতের ৯৩ নেতা-কর্মীকে আড়াই বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট শেখ সাদী এই রায় দেন।
কারাদণ্ডপ্রাপ্ত আসামিদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলেন তুরাগ থানা ছাত্রদলের সভাপতি মো. আলমাস, তুরাগ থানা মুক্তিযোদ্ধা প্রজন্ম দলের সাংগঠনিক সম্পাদক ইদ্রিস আলী, উত্তরা পশ্চিম থানা বিএনপির সভাপতি কুদরত-ই-এলাহী লিটন, তুরাগ থানা বিএনপির প্রচার সম্পাদক কামাল হোসেন, জামায়াতের কর্মী নুরুল ইসলাম, সুরুজ মিয়া, বোরহান উদ্দিন, জামায়াত নেতা বশির, আমির, আব্দুর রশিদ, আলম মিয়া, মো. মোজাম্মেল, মো. দুলাল মিয়া, কফিল উদ্দিন খাজা, কেন্দ্রীয় স্বেচ্ছাসেবক দল নেতা জামির আলী, তুরাগ থানা যুবদলের সভাপতি হারুন অর রশিদ খোকন।
রায় ঘোষণার সময় সব আসামি পলাতক থাকায় তাঁদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়েছে। তাঁরা গ্রেপ্তার হওয়ার পর অথবা আদালতে আত্মসমর্পণের পর দণ্ড কার্যকর হবে বলে রায় উল্লেখ করা হয়েছে।
ঘটনার বিবরণে জানা যায়, ২০১৮ সালের ১৩ সেপ্টেম্বর তুরাগ থানা বউর চৌরাস্তায় বিএনপি-জামায়াত নেতা-কর্মীরা নাশকতার উদ্দেশ্যে ককটেল বিস্ফোরণ ঘটান। সেখানে পুলিশ উপস্থিত হলে তাঁদের ওপর হামলা করে সরকারি কর্তব্য কাজে বাধার সৃষ্টি করে।
এ ঘটনায় তুরাগ থানায় ওই দিনই ১১৮ জন বিএনপি-জামায়াত নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেন।
২০১৯ সালের ২৫ জুলাই পুলিশ তদন্ত শেষে ৯৩ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দাখিল করে। সাক্ষ্য গ্রহণ শেষে আদালত প্রত্যেককে কারাদণ্ডে দণ্ডিত করেন। আদালতের বেঞ্চ সহকারী ইমরান হোসেন রায়ের বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেন।
রাজধানীর তুরাগ থানায় দায়ের করা নাশকতার এক মামলায় বিএনপি ও এর অঙ্গসংগঠন এবং জামায়াতের ৯৩ নেতা-কর্মীকে আড়াই বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট শেখ সাদী এই রায় দেন।
কারাদণ্ডপ্রাপ্ত আসামিদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলেন তুরাগ থানা ছাত্রদলের সভাপতি মো. আলমাস, তুরাগ থানা মুক্তিযোদ্ধা প্রজন্ম দলের সাংগঠনিক সম্পাদক ইদ্রিস আলী, উত্তরা পশ্চিম থানা বিএনপির সভাপতি কুদরত-ই-এলাহী লিটন, তুরাগ থানা বিএনপির প্রচার সম্পাদক কামাল হোসেন, জামায়াতের কর্মী নুরুল ইসলাম, সুরুজ মিয়া, বোরহান উদ্দিন, জামায়াত নেতা বশির, আমির, আব্দুর রশিদ, আলম মিয়া, মো. মোজাম্মেল, মো. দুলাল মিয়া, কফিল উদ্দিন খাজা, কেন্দ্রীয় স্বেচ্ছাসেবক দল নেতা জামির আলী, তুরাগ থানা যুবদলের সভাপতি হারুন অর রশিদ খোকন।
রায় ঘোষণার সময় সব আসামি পলাতক থাকায় তাঁদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়েছে। তাঁরা গ্রেপ্তার হওয়ার পর অথবা আদালতে আত্মসমর্পণের পর দণ্ড কার্যকর হবে বলে রায় উল্লেখ করা হয়েছে।
ঘটনার বিবরণে জানা যায়, ২০১৮ সালের ১৩ সেপ্টেম্বর তুরাগ থানা বউর চৌরাস্তায় বিএনপি-জামায়াত নেতা-কর্মীরা নাশকতার উদ্দেশ্যে ককটেল বিস্ফোরণ ঘটান। সেখানে পুলিশ উপস্থিত হলে তাঁদের ওপর হামলা করে সরকারি কর্তব্য কাজে বাধার সৃষ্টি করে।
এ ঘটনায় তুরাগ থানায় ওই দিনই ১১৮ জন বিএনপি-জামায়াত নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেন।
২০১৯ সালের ২৫ জুলাই পুলিশ তদন্ত শেষে ৯৩ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দাখিল করে। সাক্ষ্য গ্রহণ শেষে আদালত প্রত্যেককে কারাদণ্ডে দণ্ডিত করেন। আদালতের বেঞ্চ সহকারী ইমরান হোসেন রায়ের বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেন।
কুমিল্লার ব্রাহ্মণপাড়ায় পরিবেশবান্ধব মালচিং পদ্ধতিতে সবজি চাষ বাড়ছে। বিষমুক্ত এই পদ্ধতিতে ফলন ভালো হওয়ায় লাভবান হচ্ছেন কৃষকেরা। এ ছাড়া চাষাবাদে খরচ কম লাগছে।
৪১ মিনিট আগেরংপুর বিভাগীয় সনাতনী সমাবেশস্থল পরিবর্তন করা হয়েছে। রংপুর জেলা স্কুল মাঠে সমাবেশ অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা থাকলেও তা পরিবর্তন করে শহর থেকে প্রায় ৫ কিলোমিটার দূরে মাহীগঞ্জ কলেজ মাঠে আয়োজন করা হচ্ছে...
১ ঘণ্টা আগেবৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের রাজশাহীর অন্যতম ‘সমন্বয়ক’ সোহেল রানাকে ‘ভুয়া’ বলে আখ্যায়িত করেছে ছাত্রদল। আজ শুক্রবার বেলা ১১টায় নগরের একটি রেস্তোরাঁয় সংবাদ সম্মেলন করে সোহেল রানাকে হাতুড়িপেটার অভিযোগও অস্বীকার করেছে রাজশাহী নগর ছাত্রদল...
১ ঘণ্টা আগেদেশের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে এক কোটি ৮০ লাখ মানুষের অনুসমর্থনের ভিত্তিতে একটি বিশেষ আইন প্রণয়নের জন্য গত ৪ বছর ধরে আমাদের এই সংগঠন কাজ করছে। গত ১৮ আগস্ট শাহবাগ চত্বরে এক সংহতি সমাবেশের মাধ্যমে আমরা প্রধান উপদেষ্টা বরাবর...
১ ঘণ্টা আগে