নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
টাঙ্গাইলের সৃষ্টি একাডেমির শিক্ষার্থী শিহাব হত্যায় জড়িত ব্যক্তিদের অবিলম্বে গ্রেপ্তার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানিয়েছে ভুক্তভোগীর পরিবার। মঙ্গলবার (১৯ জুলাই) দুপুরে বাংলাদেশ ক্রাইম রিপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন মিলনায়তনে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এ দাবি জানানো হয়।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন শিহাবের বাবা ইলিয়াস হোসাইন, মা আসমা আক্তার, ভাই আল আমীন শিকদার, বোন মুক্তি আক্তার ও দাদি লিলি আক্তার।
লিখিত বক্তব্যে শিহাবের ভাই আল আমীন শিকদার জানান, গত ২০ জুন টাঙ্গাইলের সৃষ্টি একাডেমি স্কুলের পঞ্চম শ্রেণির শিক্ষার্থী শিহাবকে (১০) নির্মমভাবে নির্যাতনের মাধ্যমে শ্বাসরোধ করে হত্যা করা হয়। হত্যাকাণ্ডটি ভিন্ন ধারায় প্রবাহিত করতে সৃষ্টি একাডেমি কর্তৃপক্ষ হত্যাকাণ্ডটি আত্মহত্যা বলে চালিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করে। তারা প্রথমে শিহাব অসুস্থ হয়েছে, পরে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত হয়েছে এবং একপর্যায়ে আত্মহত্যা করেছে বলে শিহাবের স্বজনদের জানায়।
কিন্তু বিষয়টা সন্দেহজনক হলে শিহাবের মরদেহ ময়নাতদন্ত করা হয়। তদন্ত শেষে চিকিৎসকেরা জানান শিহাবকে শ্বাসরোধে হত্যা করা হয়েছে। এ ঘটনায় ২৭ জুন টাঙ্গাইল সদর থানায় ছয়জনকে আসামি করে মামলা করা হয়। যদিও পুলিশ মামলা নিতে নানা গড়িমসি করে।
সংবাদ সম্মেলনে শিহাবের বাবা ইলিয়াস হোসাইন বলেন, ‘আমরা মামলা করার পরও প্রশাসনের গড়িমসি ও অবহেলার কারণে অভিযুক্ত ব্যক্তিরা আড়ালে রয়ে গেছে। এরপর টাঙ্গাইলের সর্বস্তরের মানুষ এবং শিক্ষার্থীরা শিহাবের এই ন্যক্কারজনক হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িতদের দ্রুত গ্রেপ্তার ও সর্বোচ্চ বিচারের দাবিতে আন্দোলন, বিক্ষোভ মিছিল ও মানববন্ধন করে আসছে। তবু তদন্তকারী পুলিশের আচরণ রহস্যজনক।’
এদিকে মামলা তুলে নিতে আসামিরা ভুক্তভোগী শিহাবের পরিবারকে হুমকি দিচ্ছে বলে দাবি করে শিহাবের মা বলেন, ‘সৃষ্টি একাডেমির চেয়ারম্যান আমাদের বারবার সমঝোতার প্রস্তাব দিচ্ছে। আমাদের টাকা দিয়ে মামলা তুলে নিতে হুমকি দিচ্ছে।’
শিহাবের মা আরও বলেন, ‘একটি হত্যাকাণ্ড ধামাচাপা দিতে সমঝোতার চেষ্টা করা মানে ওই হত্যাকাণ্ডকে মেনে নেওয়া। আসামিদের সঙ্গে পুলিশের যোগসাজশ থাকায় এই আলোচিত হত্যাকাণ্ডে জড়িতরা পার পেয়ে যাচ্ছে।’
এ অবস্থায় স্কুলছাত্র শিহাবের হত্যাকারীদের অবিলম্বে গ্রেপ্তার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করতে প্রধানমন্ত্রী, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ও আইনপ্রয়োগকারী সংস্থার হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন শিহাবের মা আসমা আক্তার।
টাঙ্গাইলের সৃষ্টি একাডেমির শিক্ষার্থী শিহাব হত্যায় জড়িত ব্যক্তিদের অবিলম্বে গ্রেপ্তার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানিয়েছে ভুক্তভোগীর পরিবার। মঙ্গলবার (১৯ জুলাই) দুপুরে বাংলাদেশ ক্রাইম রিপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন মিলনায়তনে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এ দাবি জানানো হয়।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন শিহাবের বাবা ইলিয়াস হোসাইন, মা আসমা আক্তার, ভাই আল আমীন শিকদার, বোন মুক্তি আক্তার ও দাদি লিলি আক্তার।
লিখিত বক্তব্যে শিহাবের ভাই আল আমীন শিকদার জানান, গত ২০ জুন টাঙ্গাইলের সৃষ্টি একাডেমি স্কুলের পঞ্চম শ্রেণির শিক্ষার্থী শিহাবকে (১০) নির্মমভাবে নির্যাতনের মাধ্যমে শ্বাসরোধ করে হত্যা করা হয়। হত্যাকাণ্ডটি ভিন্ন ধারায় প্রবাহিত করতে সৃষ্টি একাডেমি কর্তৃপক্ষ হত্যাকাণ্ডটি আত্মহত্যা বলে চালিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করে। তারা প্রথমে শিহাব অসুস্থ হয়েছে, পরে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত হয়েছে এবং একপর্যায়ে আত্মহত্যা করেছে বলে শিহাবের স্বজনদের জানায়।
কিন্তু বিষয়টা সন্দেহজনক হলে শিহাবের মরদেহ ময়নাতদন্ত করা হয়। তদন্ত শেষে চিকিৎসকেরা জানান শিহাবকে শ্বাসরোধে হত্যা করা হয়েছে। এ ঘটনায় ২৭ জুন টাঙ্গাইল সদর থানায় ছয়জনকে আসামি করে মামলা করা হয়। যদিও পুলিশ মামলা নিতে নানা গড়িমসি করে।
সংবাদ সম্মেলনে শিহাবের বাবা ইলিয়াস হোসাইন বলেন, ‘আমরা মামলা করার পরও প্রশাসনের গড়িমসি ও অবহেলার কারণে অভিযুক্ত ব্যক্তিরা আড়ালে রয়ে গেছে। এরপর টাঙ্গাইলের সর্বস্তরের মানুষ এবং শিক্ষার্থীরা শিহাবের এই ন্যক্কারজনক হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িতদের দ্রুত গ্রেপ্তার ও সর্বোচ্চ বিচারের দাবিতে আন্দোলন, বিক্ষোভ মিছিল ও মানববন্ধন করে আসছে। তবু তদন্তকারী পুলিশের আচরণ রহস্যজনক।’
এদিকে মামলা তুলে নিতে আসামিরা ভুক্তভোগী শিহাবের পরিবারকে হুমকি দিচ্ছে বলে দাবি করে শিহাবের মা বলেন, ‘সৃষ্টি একাডেমির চেয়ারম্যান আমাদের বারবার সমঝোতার প্রস্তাব দিচ্ছে। আমাদের টাকা দিয়ে মামলা তুলে নিতে হুমকি দিচ্ছে।’
শিহাবের মা আরও বলেন, ‘একটি হত্যাকাণ্ড ধামাচাপা দিতে সমঝোতার চেষ্টা করা মানে ওই হত্যাকাণ্ডকে মেনে নেওয়া। আসামিদের সঙ্গে পুলিশের যোগসাজশ থাকায় এই আলোচিত হত্যাকাণ্ডে জড়িতরা পার পেয়ে যাচ্ছে।’
এ অবস্থায় স্কুলছাত্র শিহাবের হত্যাকারীদের অবিলম্বে গ্রেপ্তার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করতে প্রধানমন্ত্রী, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ও আইনপ্রয়োগকারী সংস্থার হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন শিহাবের মা আসমা আক্তার।
আজ ২৫ নভেম্বর খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় (খুবি) দিবস। এ বছর প্রতিষ্ঠানটি শিক্ষা কার্যক্রমের ৩৪ বছর পূর্ণ করে ৩৫ বছরে পদার্পণ করছে। এমন মুহূর্তে এসে ছাত্র-জনতার আন্দোলনে পাওয়া নতুন বাংলাদেশে খুবিকে নব আবহে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার প্রত্যয় ব্যক্ত করেছেন শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা।
১ few সেকেন্ড আগেচরমপন্থী জীবন থেকে ফিরে ঘোড়ার গাড়ি চালিয়ে স্বাভাবিক জীবনযাপন করছিলেন বাকুল মিয়া (৪৫)। কিন্তু তাতেও শেষ রক্ষা হলো না। তাকে কুপিয়ে ও গলা কেটে হত্যা করল দুর্বৃত্তরা। গতকাল রোববার রাত নয়টার দিকে পাবনার সাঁথিয়া উপজেলার ধুলাউড়ি ইউনিয়নের রাউতি উত্তরপাড়া স্কুলের পাশে এ ঘটনা ঘটে। সাঁথিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত...
১৯ মিনিট আগেরাজধানীর তেজগাঁও শিল্পাঞ্চল থানা এলাকার বিটাক মোড়ে বাংলাদেশ টেক্সটাইল ইউনিভার্সিটির (বুটেক্স) শিক্ষার্থীদের সঙ্গে ঢাকা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ হয়েছে। সংঘর্ষে উভয় পক্ষের অন্তত অর্ধশত শিক্ষার্থী আহত হয়েছেন। আহতদের শমরিতা ও ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে। আহতদের মধ্যে কয়েকজ
৮ ঘণ্টা আগেরাজধানীর তেজগাঁও শিল্পাঞ্চল থানা এলাকার বিটাক মোড়ে বাংলাদেশ টেক্সটাইল ইউনিভার্সিটির (বুটেক্স) শিক্ষার্থীদের সঙ্গে ঢাকা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ হয়েছে। রোববার (২৪ নভেম্বর) রাত ১০টা থেকে এ সংঘর্ষ শুরু হয়। পরে পুলিশ গিয়ে দুই পক্ষকে ছত্রভঙ্গ করে দেয়। রাত ১২টায় শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত ঘট
৯ ঘণ্টা আগে