রায়পুরা (নরসিংদী) প্রতিনিধি
নরসিংদীর রায়পুরায় এক শারীরিক প্রতিবন্ধী কিশোরকে (১৭) অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবির অভিযোগে দুই কিশোরকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল বুধবার দিবাগত রাত পৌনে ২টার দিকে এলাকার জিরাহি গ্রাম থেকে হাত–মুখ বাঁধা অবস্থায় ওই কিশোরকে উদ্ধার করা হয়। এ সময় দুজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
এ ঘটনায় আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে অপহৃত কিশোরের বাবা বাদী হয়ে তিনজনের নাম উল্লেখ করে রায়পুরা থানায় মামলা করেছেন। মামলা দুই কিশোরকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে পাঠানো হয়। আজ দুপুরে থানা প্রাঙ্গণে জেলা পুলিশের পক্ষ থেকে প্রেস কনফারেন্সের এসব তথ্য জানান জেলা সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার (রায়পুরা-বেলাব সার্কেল) আফসান আল আলম।
অপহৃত কিশোর উপজেলার মরজাল ইউনিয়নের বটিয়ারা গ্রামের বাসিন্দা। গ্রেপ্তার দুজনের মধ্যে একজনের (১৭) বাড়ি এলাকার বটিয়ারা গ্রামে ও অপরজনের (১৭) বাড়ি জিরাহি গ্রামে।
সংবাদ সম্মেলনে আফসান আল আলম বলেন, ‘পুলিশ সুপার মোস্তাফিজুর রহমানের নির্দেশনায় আমিসহ পরিদর্শক তদন্ত মীর মাহবুব ও উপপরিদর্শক নিতাই সঙ্গীয় ফোর্স নিয়ে রাতেই অভিযান পরিচালনা করে প্রযুক্তির সহায়তায় ভিকটিমকে উদ্ধার এবং দুজনকে গ্রেপ্তার করতে সক্ষম হই। এ ঘটনায় ব্যবহৃত মোবাইল ফোন, রশি, কাপড় জব্দ করা হয়েছে।’
পুলিশ ও স্থানীয়রা জানান, গতকাল বুধবার বিকেলে ওয়াজ মাহফিল শেষে বাড়ির পাশে কিশোররা বিরিয়ানি খাচ্ছিল। এর মধ্যেই অন্য কিশোররা কৌশলে ওই প্রতিবন্ধী কিশোরকে অপহরণ করে। রাত সাড়ে ৯টার দিকে অপহরণকারী চক্রটি ওই কিশোরের চাচাতো ভাইয়ের (২০) মোবাইল ফোনে প্রতিবন্ধী কিশোরের ছবি পাঠিয়ে হত্যার ভয় দেখিয়ে ১ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি করে। কিশোরের বাবা প্রথমে তাদেরকে ২০ হাজার টাকা এবং পরে ৬০ হাজার টাকা দিতে রাজি হন। এর মাঝে পরিবারটি রায়পুরা থানা–পুলিশকে অবগত করে।
পরে অপহরণকারীরা রাতে রাজাবাড়িয়া এলাকায় টাকা নিয়ে আসার কথা বলেন। তাদের কথামতো ঘটনাস্থলে গিয়ে দুজনকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। গ্রেপ্তারকৃতদের জিজ্ঞাসাবাদের মাধ্যমে জিরাহি গ্রামের নির্জন স্থান থেকে হাত–মুখ বাঁধা অবস্থায় ভুক্তভোগীকে কিশোরে উদ্ধার করা হয়।
অপহৃত কিশোর বলে, ‘একজনের সঙ্গে আমার পরিচয় ছিল। তাদের সঙ্গে কোনো শত্রুতা নেই, কী কারণে তারা করেছে তা জানি না।’
অপহৃত কিশোরের বাবা বলেন, ‘বিকেলে বাড়ির পাশে বিরিয়ানি খেয়ে সন্ধ্যার পর থেকে খোঁজাখুঁজি করে ছেলেকে পাওয়া যাচ্ছিল না। রাতে অপহরণকারীরা ছেলেকে হত্যার হুমকি দিয়ে ১ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি করে। পরে পুলিশ ও স্থানীয়দের সহযোগিতা তাকে উদ্ধার গ্রেপ্তার করে। আজ থানায় মামলা করি। এমন ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের কঠিন শাস্তি দাবি করছি।’
নরসিংদীর রায়পুরায় এক শারীরিক প্রতিবন্ধী কিশোরকে (১৭) অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবির অভিযোগে দুই কিশোরকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল বুধবার দিবাগত রাত পৌনে ২টার দিকে এলাকার জিরাহি গ্রাম থেকে হাত–মুখ বাঁধা অবস্থায় ওই কিশোরকে উদ্ধার করা হয়। এ সময় দুজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
এ ঘটনায় আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে অপহৃত কিশোরের বাবা বাদী হয়ে তিনজনের নাম উল্লেখ করে রায়পুরা থানায় মামলা করেছেন। মামলা দুই কিশোরকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে পাঠানো হয়। আজ দুপুরে থানা প্রাঙ্গণে জেলা পুলিশের পক্ষ থেকে প্রেস কনফারেন্সের এসব তথ্য জানান জেলা সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার (রায়পুরা-বেলাব সার্কেল) আফসান আল আলম।
অপহৃত কিশোর উপজেলার মরজাল ইউনিয়নের বটিয়ারা গ্রামের বাসিন্দা। গ্রেপ্তার দুজনের মধ্যে একজনের (১৭) বাড়ি এলাকার বটিয়ারা গ্রামে ও অপরজনের (১৭) বাড়ি জিরাহি গ্রামে।
সংবাদ সম্মেলনে আফসান আল আলম বলেন, ‘পুলিশ সুপার মোস্তাফিজুর রহমানের নির্দেশনায় আমিসহ পরিদর্শক তদন্ত মীর মাহবুব ও উপপরিদর্শক নিতাই সঙ্গীয় ফোর্স নিয়ে রাতেই অভিযান পরিচালনা করে প্রযুক্তির সহায়তায় ভিকটিমকে উদ্ধার এবং দুজনকে গ্রেপ্তার করতে সক্ষম হই। এ ঘটনায় ব্যবহৃত মোবাইল ফোন, রশি, কাপড় জব্দ করা হয়েছে।’
পুলিশ ও স্থানীয়রা জানান, গতকাল বুধবার বিকেলে ওয়াজ মাহফিল শেষে বাড়ির পাশে কিশোররা বিরিয়ানি খাচ্ছিল। এর মধ্যেই অন্য কিশোররা কৌশলে ওই প্রতিবন্ধী কিশোরকে অপহরণ করে। রাত সাড়ে ৯টার দিকে অপহরণকারী চক্রটি ওই কিশোরের চাচাতো ভাইয়ের (২০) মোবাইল ফোনে প্রতিবন্ধী কিশোরের ছবি পাঠিয়ে হত্যার ভয় দেখিয়ে ১ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি করে। কিশোরের বাবা প্রথমে তাদেরকে ২০ হাজার টাকা এবং পরে ৬০ হাজার টাকা দিতে রাজি হন। এর মাঝে পরিবারটি রায়পুরা থানা–পুলিশকে অবগত করে।
পরে অপহরণকারীরা রাতে রাজাবাড়িয়া এলাকায় টাকা নিয়ে আসার কথা বলেন। তাদের কথামতো ঘটনাস্থলে গিয়ে দুজনকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। গ্রেপ্তারকৃতদের জিজ্ঞাসাবাদের মাধ্যমে জিরাহি গ্রামের নির্জন স্থান থেকে হাত–মুখ বাঁধা অবস্থায় ভুক্তভোগীকে কিশোরে উদ্ধার করা হয়।
অপহৃত কিশোর বলে, ‘একজনের সঙ্গে আমার পরিচয় ছিল। তাদের সঙ্গে কোনো শত্রুতা নেই, কী কারণে তারা করেছে তা জানি না।’
অপহৃত কিশোরের বাবা বলেন, ‘বিকেলে বাড়ির পাশে বিরিয়ানি খেয়ে সন্ধ্যার পর থেকে খোঁজাখুঁজি করে ছেলেকে পাওয়া যাচ্ছিল না। রাতে অপহরণকারীরা ছেলেকে হত্যার হুমকি দিয়ে ১ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি করে। পরে পুলিশ ও স্থানীয়দের সহযোগিতা তাকে উদ্ধার গ্রেপ্তার করে। আজ থানায় মামলা করি। এমন ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের কঠিন শাস্তি দাবি করছি।’
গত ৫ আগস্ট ছাত্র–জনতার বিজয় মিছিল চলাকালে আওয়ামী লীগের সন্ত্রাসীদের গুলিতে স্বামী আল-আমিন মিয়া (৩৪) নিহত হয়েছেন বলে উল্লেখ করে গত ২৪ অক্টোবর কুলসুম ঢাকার চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে মামলাটি করেন। পরে ৮ নভেম্বর তা আশুলিয়া থানায় এজাহারভুক্ত করা হয়।
১০ মিনিট আগেভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ হাসিনা পারভীন বলেন, সেলীম রেজা ফৌজদারি মামলার চার্জশিটভুক্ত আসামি। নিয়ম অনুযায়ী, ফৌজদারি মামলায় অভিযুক্ত হওয়ার পরই তাঁর সাময়িক বরখাস্ত হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে মামলার চার্জশিট
১৬ মিনিট আগেমৌলভীবাজারের কমলগঞ্জ উপজেলার মাগুরছড়ায় খাসি (খাসিয়া) সম্প্রদায়ের বর্ষবিদায় ও নতুন বছরকে বরণের ঐতিহ্যবাহী উৎসব ‘খাসি সেং কুটস্নেম’ অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ শনিবার উপজেলার মাগুরছড়া খাসিয়া পুঞ্জির খেলার মাঠে খাসি সোশ্যাল কাউন্সিলের আয়োজনে উৎসবটি হয়।
৩৫ মিনিট আগে৪৬ তম বিশ্ববিদ্যালয় দিবস উপলক্ষে সোমবার ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে (ইবি) সব বিভাগের পূর্ব নির্ধারিত পরীক্ষাসমূহ স্থগিত করেছে কর্তৃপক্ষ। আজ শনিবার বিশ্ববিদ্যালয়ের (ভারপ্রাপ্ত) পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক আবুল কালাম আজাদ স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
৩৭ মিনিট আগে