টাঙ্গাইল প্রতিনিধি
টাঙ্গাইলের ঘাটাইলে যুবদল নেতা মালেক হত্যা মামলায় আওয়ামী লীগ নেতা ও সাগরদিঘির ইউপি চেয়ারম্যান হেকমত সিকদারের দুই দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত। আজ সোমবার দুপুরে ঘাটাইল-বাসাইল আমলি আদালতের বিচারক ফারজানা হাসনাত এ রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
হেকমত শিকদার উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক। অন্যদিকে নিহত মালেক সাগরদিঘি ইউনিয়নের নেছার আলীর ছেলে এবং ইউনিয়ন যুবদল শাখার তৎকালীন সহসভাপতি ছিলেন।
টাঙ্গাইলের আদালত পরিদর্শক তানভীর আহমেদ এ তথ্য নিশ্চিত করে বলেন, ‘টাঙ্গাইল কারাগার থেকে সোমবার সকালে হেকমত সিকদারকে আদালতে আনা হয়। রিমান্ড মঞ্জুরের পর হেকমত সিকদারকে পুনরায় কারাগারে পাঠানো হয়। সেখান থেকে সিআইডির সদস্য তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য রিমান্ডে নিবে।’
টাঙ্গাইল সিআইডির পরিদর্শক ও মামলার তদন্ত কর্মকর্তা আতাউর রহমান আকন্দ বলেন, ‘সরেজমিনে ঘটনার পূর্বাপর তদন্ত শেষে গতকাল রোববার দুপুরে টাঙ্গাইল শহরের বাসস্ট্যান্ড এলাকা থেকে হেকমত সিকদারকে গ্রেপ্তারের পর সাত দিনের রিমান্ড আবেদন করে আদালতে সোপর্দ করা হয়। সোমবার তাঁর দুই দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত।’
মামলার নথি সূত্রে জানা যায়, ২০১৮ সালের ২৯ মার্চ সাগরদীঘি ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনের আগের রাতে গুপ্তবৃন্দাবন সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে নির্বাচনকে কেন্দ্র করে ব্যাপক সহিংসতার ঘটনা ঘটে। ওই সহিংসতায় মালেক নিহত হন। ওই নির্বাচনে আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী হিসেবে হেকমত শিকদার চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন। নির্বাচনের পরে নিহত মালেকের স্ত্রী বাদী হয়ে হেকমত শিকদারকে প্রধান আসামি করে ২৩ জনের নামে এবং আরও অজ্ঞাতনামা কয়েকজনকে আসামি করে টাঙ্গাইল চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে মামলা দায়ের করেন।
আদালত ঘাটাইল থানাকে মামলা নথিভুক্ত করার নির্দেশ দেন। সেই মোতাবেক ২০১৮ সালের ২১ সেপ্টেম্বর আদালতের নির্দেশনা অনুযায়ী ঘাটাইল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মামলাটি থানায় এজাহারভুক্ত করেন। ঘাটাইল থানা মামলা তদন্ত করে আদালতে চূড়ান্ত প্রতিবেদন দাখিল করে।
পরে বাদী অসন্তোষ প্রকাশ করে নারাজি দিলে আদালত জেলা গোয়েন্দা বিভাগকে (ডিবি) মামলা তদন্ত করে প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দেন। জেলা গোয়েন্দা বিভাগও মামলার তদন্ত করে আদালতে চূড়ান্ত প্রতিবেদন দাখিল করে। বাদী আবারও নারাজি দিলে আদালত জেলা সিআইডিকে মামলা তদন্তের নির্দেশ দেন। বর্তমানে মামলা সিআইডিতে তদন্তাধীন রয়েছে।
টাঙ্গাইলের ঘাটাইলে যুবদল নেতা মালেক হত্যা মামলায় আওয়ামী লীগ নেতা ও সাগরদিঘির ইউপি চেয়ারম্যান হেকমত সিকদারের দুই দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত। আজ সোমবার দুপুরে ঘাটাইল-বাসাইল আমলি আদালতের বিচারক ফারজানা হাসনাত এ রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
হেকমত শিকদার উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক। অন্যদিকে নিহত মালেক সাগরদিঘি ইউনিয়নের নেছার আলীর ছেলে এবং ইউনিয়ন যুবদল শাখার তৎকালীন সহসভাপতি ছিলেন।
টাঙ্গাইলের আদালত পরিদর্শক তানভীর আহমেদ এ তথ্য নিশ্চিত করে বলেন, ‘টাঙ্গাইল কারাগার থেকে সোমবার সকালে হেকমত সিকদারকে আদালতে আনা হয়। রিমান্ড মঞ্জুরের পর হেকমত সিকদারকে পুনরায় কারাগারে পাঠানো হয়। সেখান থেকে সিআইডির সদস্য তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য রিমান্ডে নিবে।’
টাঙ্গাইল সিআইডির পরিদর্শক ও মামলার তদন্ত কর্মকর্তা আতাউর রহমান আকন্দ বলেন, ‘সরেজমিনে ঘটনার পূর্বাপর তদন্ত শেষে গতকাল রোববার দুপুরে টাঙ্গাইল শহরের বাসস্ট্যান্ড এলাকা থেকে হেকমত সিকদারকে গ্রেপ্তারের পর সাত দিনের রিমান্ড আবেদন করে আদালতে সোপর্দ করা হয়। সোমবার তাঁর দুই দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত।’
মামলার নথি সূত্রে জানা যায়, ২০১৮ সালের ২৯ মার্চ সাগরদীঘি ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনের আগের রাতে গুপ্তবৃন্দাবন সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে নির্বাচনকে কেন্দ্র করে ব্যাপক সহিংসতার ঘটনা ঘটে। ওই সহিংসতায় মালেক নিহত হন। ওই নির্বাচনে আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী হিসেবে হেকমত শিকদার চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন। নির্বাচনের পরে নিহত মালেকের স্ত্রী বাদী হয়ে হেকমত শিকদারকে প্রধান আসামি করে ২৩ জনের নামে এবং আরও অজ্ঞাতনামা কয়েকজনকে আসামি করে টাঙ্গাইল চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে মামলা দায়ের করেন।
আদালত ঘাটাইল থানাকে মামলা নথিভুক্ত করার নির্দেশ দেন। সেই মোতাবেক ২০১৮ সালের ২১ সেপ্টেম্বর আদালতের নির্দেশনা অনুযায়ী ঘাটাইল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মামলাটি থানায় এজাহারভুক্ত করেন। ঘাটাইল থানা মামলা তদন্ত করে আদালতে চূড়ান্ত প্রতিবেদন দাখিল করে।
পরে বাদী অসন্তোষ প্রকাশ করে নারাজি দিলে আদালত জেলা গোয়েন্দা বিভাগকে (ডিবি) মামলা তদন্ত করে প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দেন। জেলা গোয়েন্দা বিভাগও মামলার তদন্ত করে আদালতে চূড়ান্ত প্রতিবেদন দাখিল করে। বাদী আবারও নারাজি দিলে আদালত জেলা সিআইডিকে মামলা তদন্তের নির্দেশ দেন। বর্তমানে মামলা সিআইডিতে তদন্তাধীন রয়েছে।
বাগেরহাটের শরণখোলা উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি, সাধারণ সম্পাদকসহ নয়জনকে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত। আজ রোববার পুলিশ তাদের জেলা চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে হাজির করলে বিচারক মো. ওসমান গনি জামিন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
৪১ মিনিট আগেবাসার সামনে খাটিয়া। তাতে রাখা নিজ সন্তানের লাশ। নির্বাক তাকিয়ে মা নাইমুন নাহার। হয়তো তখনো কল্পনা করতে পারেনি তার ছেলে নিথর। পুরো বাড়িতে কান্নার রোল। প্রিয় সন্তানকে হারিয়ে পাগল প্রায় বাবা-মাসহ স্বজনেরা।
১ ঘণ্টা আগেনাটোরের বড়াইগ্রামে আওয়ামী লীগ সমর্থক উজ্জলকে নির্যাতনের ঘটনায় রিজভী আহমেদ দ্রুত অভিযুক্তদের গ্রেপ্তারের দাবি জানিয়েছেন। প্রশাসন বিষয়টি গুরুত্ব দিয়ে তদন্ত করছে
২ ঘণ্টা আগেতাঁর প্রস্তাব অনুযায়ী গ্রামীণ হাট থেকে জেলা বা বিভাগীয় শহরের প্রতিটি বাজারে বাজারদর বোর্ডে তুলে ধরতে হবে। যা নির্ধারণ করা হবে উৎপাদক বা কৃষক পর্যায়ের দামের ওপর। কোনো বিক্রেতা অতিরিক্ত দামে পণ্য বিক্রি করতে পারবে না। এটি বাস্তবায়ন করা গেলে এক সপ্তাহের মধ্যে দ্রব্যমূল্যের বাজার নিয়ন্ত্রণে আসবে বলে আশা
২ ঘণ্টা আগে