উত্তরা (ঢাকা) প্রতিনিধি
শিক্ষার্থীদের উদ্দেশে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল বলেন, ‘স্মার্ট বাংলাদেশ গড়তে হলে যারা ফার্স্ট ইয়ারে ভর্তি হয়েছ, কিংবা সেকেন্ড ইয়ারে আছ, তোমাদেরকেই কিন্তু ভবিষ্যতে দেশকে পরিচালনা করতে হবে। দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য তোমরাই কারিগর হবে। তোমাদের স্মার্ট হতে হবে। তোমাদের শিক্ষায়, জ্ঞান বুদ্ধি সব দিকেই স্মার্ট হতে হবে। স্মার্ট বাংলাদেশের ম্যাপকে করতে গেলে তোমাদেরই প্রয়োজন হবে।’
আজ সোমবার (৬ মার্চ) সন্ধ্যায় উত্তরা হাইস্কুল অ্যান্ড কলেজের বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতার পুরস্কার বিতরণ ও একাদশ শ্রেণির শিক্ষার্থীদের নবীন বরণ ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে শিক্ষার্থীদের প্রতি এ আহ্বান জানান তিনি।
এ সময় প্রধান অতিথির বক্তব্যে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘স্মার্ট করার জন্য আমরা চারটা পিলারকে নির্দিষ্ট করেছি। আমাদের জনগণকে অবশ্যই স্মার্ট হতে হবে। শিক্ষা দীক্ষায় স্মার্ট হতে হবে। আমাদের অর্থনীতিতে স্মার্ট হতে হবে। আমাদের গভর্নেন্স স্মার্ট হতে হবে। এ জন্যই আমাদের টার্গেট ২০৪০ এ আমরা একটি সমৃদ্ধ, উন্নত বাংলাদেশের কাতারে চলে যাব। ৩০টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশের নাম থাকবে। এটাই হলো আমাদের স্বপ্ন।’
আসাদুজ্জামান খান কামাল বলেন, ‘আমরা যারা বয়স্ক, মুক্তিযোদ্ধারা বিদায় নিব, কিন্তু আমরা দেখে যেতে চাই, ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য একটি সুন্দর বাংলাদেশ। যার মাথা উঁচু করে চলবে। যারা মাথা উঁচু করে বলবে, আমরা বাংলাদেশের মানুষ। আমাদের নেতা সর্বকালের শ্রেষ্ঠ বাঙালি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।’
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, যার ধমনিতে বঙ্গবন্ধুর রক্ত প্রবাহিত হয়েছে, তিনি ২০০৮ এ বলেছিলেন, ডিজিটাল বাংলাদেশ তৈরি করবেন। তখন অনেকেই অনেক কথা বলতেন। ডিজিটাল বাংলাদেশ আবার কী হবে? সাবমেরিন কেবল আমাদেরকে বিনা টাকা দিয়ে চেয়েছিল। তখন অনেকেই বলেছেন, আমাদের গোপন তথ্য ফাঁস হয়ে যাবে। আজ তার সুফলগুলো দেখা যায়।’
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আদাদুজ্জামান বলেন, ‘আমি সারা বাংলাদেশ ঘুরে বেড়াই। ভোলার একটি প্রত্যন্ত অঞ্চল, কিংবা তেঁতুলিয়ায়, সব জায়গায় দেখা যায় আমাদের ইন্টারনেট ব্যবহার হচ্ছে। চিকিৎসকের কাছে রোগীরা পৌঁছে গেছে, এটা সফল হয়েছে ডিজিটাল বাংলাদেশের কারণে।’
তিনি বলেন, ‘আজকে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী অনেক উন্নয়ন করেছেন। সেটা দেশের সবাই জানেন। তিনি একজন দূরদর্শী নেতা, দক্ষ নেতা, সৎ নেতা। সারা পৃথিবীতে দশ জন নেতার নাম বললে তার নাম চলে আসে ৷ চারজন যোগ্য, সৎ নেতার নাম বললে তার নাম চলে আসে। তিনি আর কেহ নন, আমাদের জননেত্রী শেখ হাসিনা।’
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আরও বলেন, ‘আজকে বলছেন তিনি স্মার্ট বাংলাদেশ গড়বেন। স্মার্ট বাংলাদেশটা কী, সেটা সবাই বুঝতে পারে। আমরা ২০০৮ এ ঘোষণা দিয়েছিলাম, ডিজিটাল বাংলাদেশে যাচ্ছি। আমরা ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়েছি বলেই আমাদের উন্নয়নের গতি দুর্বার। আমাদের উন্নয়ন শুধু অবকাঠামোর উন্নয়ন নয়। অর্থনীতিতে বলুন, শিক্ষায় বলুন, সব দিকেই উন্নয়নের অগ্রগতি সবার চোখে পড়ার মতন। সব বড় উন্নয়ন হলো, আমি পৃথিবীর যেখানেই যাই, সবাই জিজ্ঞাসা করে, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কারিশমাটা কী? কীভাবে তিনি এত প্রিয় এবং দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন? আমার উত্তর একটাই, আমি তো সবকিছু ঘণ্টার পর ঘণ্টা বলে তো শেষ করতে পারব না। শুধু বলি, তিনি জনগণকে ভালোবাসেন, বাংলাদেশকে ভালোবাসেন বলেই তিনি বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন বাস্তবায়ন করছেন।’
অনুষ্ঠানে বিশেষ বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন—ঢাকা-১৮ আসনের সংসদ সদস্য হাবিব হাসান ও সংসদ সদস্য শবন জাহান শিলা। অনুষ্ঠানটির সভাপতিত্ব করেন প্রতিষ্ঠানটির গভর্নিং বডির চেয়ারম্যান মো. রিয়াজ হাসান রিয়াদ।
শিক্ষার্থীদের উদ্দেশে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল বলেন, ‘স্মার্ট বাংলাদেশ গড়তে হলে যারা ফার্স্ট ইয়ারে ভর্তি হয়েছ, কিংবা সেকেন্ড ইয়ারে আছ, তোমাদেরকেই কিন্তু ভবিষ্যতে দেশকে পরিচালনা করতে হবে। দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য তোমরাই কারিগর হবে। তোমাদের স্মার্ট হতে হবে। তোমাদের শিক্ষায়, জ্ঞান বুদ্ধি সব দিকেই স্মার্ট হতে হবে। স্মার্ট বাংলাদেশের ম্যাপকে করতে গেলে তোমাদেরই প্রয়োজন হবে।’
আজ সোমবার (৬ মার্চ) সন্ধ্যায় উত্তরা হাইস্কুল অ্যান্ড কলেজের বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতার পুরস্কার বিতরণ ও একাদশ শ্রেণির শিক্ষার্থীদের নবীন বরণ ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে শিক্ষার্থীদের প্রতি এ আহ্বান জানান তিনি।
এ সময় প্রধান অতিথির বক্তব্যে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘স্মার্ট করার জন্য আমরা চারটা পিলারকে নির্দিষ্ট করেছি। আমাদের জনগণকে অবশ্যই স্মার্ট হতে হবে। শিক্ষা দীক্ষায় স্মার্ট হতে হবে। আমাদের অর্থনীতিতে স্মার্ট হতে হবে। আমাদের গভর্নেন্স স্মার্ট হতে হবে। এ জন্যই আমাদের টার্গেট ২০৪০ এ আমরা একটি সমৃদ্ধ, উন্নত বাংলাদেশের কাতারে চলে যাব। ৩০টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশের নাম থাকবে। এটাই হলো আমাদের স্বপ্ন।’
আসাদুজ্জামান খান কামাল বলেন, ‘আমরা যারা বয়স্ক, মুক্তিযোদ্ধারা বিদায় নিব, কিন্তু আমরা দেখে যেতে চাই, ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য একটি সুন্দর বাংলাদেশ। যার মাথা উঁচু করে চলবে। যারা মাথা উঁচু করে বলবে, আমরা বাংলাদেশের মানুষ। আমাদের নেতা সর্বকালের শ্রেষ্ঠ বাঙালি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।’
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, যার ধমনিতে বঙ্গবন্ধুর রক্ত প্রবাহিত হয়েছে, তিনি ২০০৮ এ বলেছিলেন, ডিজিটাল বাংলাদেশ তৈরি করবেন। তখন অনেকেই অনেক কথা বলতেন। ডিজিটাল বাংলাদেশ আবার কী হবে? সাবমেরিন কেবল আমাদেরকে বিনা টাকা দিয়ে চেয়েছিল। তখন অনেকেই বলেছেন, আমাদের গোপন তথ্য ফাঁস হয়ে যাবে। আজ তার সুফলগুলো দেখা যায়।’
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আদাদুজ্জামান বলেন, ‘আমি সারা বাংলাদেশ ঘুরে বেড়াই। ভোলার একটি প্রত্যন্ত অঞ্চল, কিংবা তেঁতুলিয়ায়, সব জায়গায় দেখা যায় আমাদের ইন্টারনেট ব্যবহার হচ্ছে। চিকিৎসকের কাছে রোগীরা পৌঁছে গেছে, এটা সফল হয়েছে ডিজিটাল বাংলাদেশের কারণে।’
তিনি বলেন, ‘আজকে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী অনেক উন্নয়ন করেছেন। সেটা দেশের সবাই জানেন। তিনি একজন দূরদর্শী নেতা, দক্ষ নেতা, সৎ নেতা। সারা পৃথিবীতে দশ জন নেতার নাম বললে তার নাম চলে আসে ৷ চারজন যোগ্য, সৎ নেতার নাম বললে তার নাম চলে আসে। তিনি আর কেহ নন, আমাদের জননেত্রী শেখ হাসিনা।’
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আরও বলেন, ‘আজকে বলছেন তিনি স্মার্ট বাংলাদেশ গড়বেন। স্মার্ট বাংলাদেশটা কী, সেটা সবাই বুঝতে পারে। আমরা ২০০৮ এ ঘোষণা দিয়েছিলাম, ডিজিটাল বাংলাদেশে যাচ্ছি। আমরা ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়েছি বলেই আমাদের উন্নয়নের গতি দুর্বার। আমাদের উন্নয়ন শুধু অবকাঠামোর উন্নয়ন নয়। অর্থনীতিতে বলুন, শিক্ষায় বলুন, সব দিকেই উন্নয়নের অগ্রগতি সবার চোখে পড়ার মতন। সব বড় উন্নয়ন হলো, আমি পৃথিবীর যেখানেই যাই, সবাই জিজ্ঞাসা করে, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কারিশমাটা কী? কীভাবে তিনি এত প্রিয় এবং দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন? আমার উত্তর একটাই, আমি তো সবকিছু ঘণ্টার পর ঘণ্টা বলে তো শেষ করতে পারব না। শুধু বলি, তিনি জনগণকে ভালোবাসেন, বাংলাদেশকে ভালোবাসেন বলেই তিনি বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন বাস্তবায়ন করছেন।’
অনুষ্ঠানে বিশেষ বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন—ঢাকা-১৮ আসনের সংসদ সদস্য হাবিব হাসান ও সংসদ সদস্য শবন জাহান শিলা। অনুষ্ঠানটির সভাপতিত্ব করেন প্রতিষ্ঠানটির গভর্নিং বডির চেয়ারম্যান মো. রিয়াজ হাসান রিয়াদ।
রাজধানীর গুলশানের একটি বাড়িতে গতকাল মঙ্গলবার মধ্যরাতে দরজা ভেঙে ঢুকে পড়ে শতাধিক ব্যক্তি। বাড়িটি ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উপদেষ্টা প্রয়াত এইচ টি ইমামের ছেলে সাবেক সংসদ সদস্য তানভীর ইমামের বলে দাবি করেন তারা। ওই বাড়িতে গণ–অভ্যুত্থানে ছাত্র–জনতা হত্যাকারীরা আশ্রয় নিয়েছে এবং অবৈধ অস্ত্র...
২ মিনিট আগে‘মায়ের রক্তচাপ বেড়ে হঠাৎ নাক দিয়ে রক্ত পড়ছিল। উপায় না পেয়ে মাদারীপুর সদর হাসপাতালে নিয়ে যাই। সেখানে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে ঢাকাতে নিয়ে যাই। কারণ মায়ের অবস্থা অনেক খারাপ ছিল। ঢাকার একটি প্রাইভেট হাসপাতালের আইসিইউতে রাখা হয়। তিন দিন সেখানে চিকিৎসা শেষে আবার মাদারীপুরে আসি। কিন্তু এই চিকিৎসা এখানেই...
৯ ঘণ্টা আগেকেউ একা এসেছেন, কেউ পরিবার নিয়ে। কারও হাতে হালিমের বাটি, আবার কারও হাতে ছোলা ভুনা, পিঁয়াজু, বেগুনির প্যাকেট। সবাই ইফতারি কিনতে ভিড় জমিয়েছেন রাজধানীর বেইলি রোডে। পুরান ঢাকার চকবাজারের পর রকমারি ইফতার বাজার হিসেবে রাজধানীবাসীর অন্যতম পছন্দের জায়গা বেইলি রোড। প্রতিবছরের মতো এবার রমজানেও সুস্বাদু...
৯ ঘণ্টা আগেনেত্রকোনার কেন্দুয়ায় ওরস আয়োজনের প্রস্তুতির মধ্যে একটি কথিত মাজারে হামলার ঘটনা ঘটেছে। এ সময় হামলাকারীরা তোরণ ভাঙচুরসহ ওরস পণ্ড করে দেয়। গত সোমবার রাতে মাসকা বাজারসংলগ্ন ‘হজরত শাহ নেওয়াজ ফকির ওরফে ল্যাংটা পাগলার মাজারে’ স্থানীয় তৌহিদি জনতা লাঠি মিছিল নিয়ে হামলা করে। পরে পুলিশ গিয়ে পরিস্থিতি শান্ত...
৯ ঘণ্টা আগে