বিপ্লব-পরবর্তী সময়ে পরিকল্পনাবিদদের ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে: ঢাবি ভিসি

নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
প্রকাশ : ০৮ নভেম্বর ২০২৪, ২০: ৪১
আপডেট : ০৮ নভেম্বর ২০২৪, ২১: ১৯
অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক নিয়াজ আহমেদ খান । ছবি: আজকের পত্রিকা

বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা ও আলোচনা অনুষ্ঠানের মাধ্যমে উদ্‌যাপন করা হয়েছে বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব প্ল্যানার্সের (বিআইপি) সুবর্ণজয়ন্তী এবং বিশ্ব নগর-পরিকল্পনা দিবস ২০২৪।

আজ শুক্রবার সকালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে এ অনুষ্ঠান শুরু হয়। আলোচনার পর বিআইপির সদস্যরা শহীদ মিনার থেকে একটি বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা বের করেন, যা রাজু ভাস্কর্যের সামনে গিয়ে শেষ হয়।

অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বিআইপির প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি অধ্যাপক ড. গোলাম রহমান, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক নিয়াজ আহমেদ খান, বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ বি এম বদরুজ্জামান, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ড. মোহাম্মদ কামরুল আহসান, খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. রেজাউল করিম এবং বিআইপির সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকসহ আরও অনেকে।

বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব প্ল্যানার্সের সুবর্ণ জয়ন্তী উপলক্ষে শোভাযাত্রা। ছবি: আজকের পত্রিকা
বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব প্ল্যানার্সের সুবর্ণ জয়ন্তী উপলক্ষে শোভাযাত্রা। ছবি: আজকের পত্রিকা

আলোচনায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক নিয়াজ আহমেদ খান বলেন, ‘বিপ্লব-পরবর্তী সময়ে পরিকল্পনাবিদদের ভূমিকা নতুনভাবে গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে। আমাদের ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য পরিকল্পিত বাংলাদেশ গড়তে হবে, তবেই জাতীয় অঙ্গীকার পূর্ণ হবে।’

বুয়েট উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ বি এম বদরুজ্জামান বলেন, ‘বিকেন্দ্রীকরণের কথা আমরা দীর্ঘদিন ধরেই বলছি, কিন্তু তা বাস্তবায়ন করতে পারছি না। অর্থ ও ক্ষমতার লোভ এ ক্ষেত্রে বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে।’ যেখানে-সেখানে ফ্লাইওভার, মেট্রোরেল ও এক্সপ্রেসওয়ে একই সঙ্গে নির্মাণের পরিকল্পনার ঘাটতি রয়েছে বলেও তিনি মনে করেন।

বিআইপির এবারের প্রতিপাদ্য ছিল, ‘সমগ্র দেশের পরিকল্পনা করি, বৈষম্যহীন সুষম বাংলাদেশ গড়ি।’

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
খুঁজুন

সম্পর্কিত