নুরুল আমিন হাসান, উত্তরা (ঢাকা)
রাজধানীর উত্তরায় ওয়ার্ড পর্যায়ে করোনা ভাইরাসের গণটিকাদান কর্মসূচিতে হ-য-ব-র-ল অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে। সেই সঙ্গে স্বজনপ্রীতির অভিযোগও রয়েছে।
ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) ৪৫ নম্বর ওয়ার্ডের উত্তরখান কলেজিয়েট স্কুল ও ৫২ নম্বর ওয়ার্ডের আই ই এস উচ্চ মাধ্যমিক বিদ্যালয় শনিবার (৭ আগস্ট) সকাল থেকে বিকেল পর্যন্ত ঘুরে এমন নানা অভিযোগ পাওয়া যায়। আবার যারা টিকা নিতে পেরেছেন তারা ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানিয়েছেন।
সরেজমিনে দেখা যায়, সকাল থেকে বিকেল পর্যন্ত টিকার জন্য লাইনে দাঁড়িয়ে অপেক্ষা করছেন অনেকেই। কিন্তু লাইনে না দাঁড়িয়ে পরে এসে আগে টিকা নিয়ে গিয়েছেন অনেকেই। যার ফলে সকালে এসেও টিকা নেওয়া থেকে বঞ্চিত হয়েছেন অনেকেই। এ ছাড়া টিকা নিতে আসা জনগণের মাঝে ছিল না কোন সামাজিক দূরত্ব। সেই সঙ্গে তাদের অনেকেই মানতে দেখা যায়নি স্বাস্থ্যবিধি। এমনকি অনেকের মুখেই ছিল না মাস্ক।
উত্তরখানের মাদারবাড়ি থেকে কলেজিয়েট স্কুলে স্ত্রীসহ টিকা নিতে এসেছেন মধ্যবয়স্ক হাজি আবদুল কাদের সরকার। তিনি বলেন, 'লাইনে দাঁড়িয়ে কষ্ট হলেও টিকা নিতে পেরেছি। এতে আলহামদুলিল্লাহ।'
একই এলাকার বুলবুলি আজকের পত্রিকাকে বলেন, 'টিকা দেওয়ার জন্য বেলা ১১টার দিকে এসেছি। কিন্তু আমার পরে যারা এসেছে, তাদের ডেকে নিয়ে টিকা দিয়ে দিয়েছে। যার কারণে আমি টিকা নিতে পারি নাই। এখন আমাকে বলছে আগামী দিন আসার জন্য।' হেলাল মার্কেট থেকে আগত আমেনা আজকের পত্রিকাকে বলেন, 'সকাল ৯টা থেকে এসে লাইনে দাঁড়িয়েছি। কিন্তু ধাক্কাধাক্কি করে অনেকেই আগে গিয়ে টিকা নিয়েছে।' একই এলাকার তাহেরা বানু বলেন, 'সকাল ৯টায় এসে দেখি গ্যাঞ্জাম শুরু হয়ে গেছে। তাই তখন বলছে ৫০ এর বেশি বয়সীদের আগে টিকা দেওয়া হবে। পরে ২৫ বছরের বেশিদের।'
ঝর্ণা আক্তার রত্না বলেন, 'প্রথমে বলেছে লাইনে দাঁড়ানোর জন্য। পরে লাইনে অনেকক্ষণ দাঁড়িয়ে থাকার পর দুপুর ২টার দিকে বলছে টিকা শেষ।'
নাসিমা অভিযোগ করে বলেন, 'যাদের নিজস্ব লোক আছে, তারা টিকা দিতে পেরেছে। আমি সকালে এসে ৫০ জনের মধ্যে লাইনে দাঁড়িয়েছিলাম। তবুও টিকা দিতে পারি নাই।
সাবিনা নামের একজন গার্মেন্টস কর্মী আজকের পত্রিকাকে বলেন, 'আমি গার্মেন্টসে কাজ করি। ছুটি নিয়ে বেলা ১১টার দিকে এসেছি। তবুও স্বজনপ্রীতির কারণে টিকা নিতে পারি নাই। যারা পরিচিত মুখ, তারাই টিকা নিয়েছেন।'
উত্তরখান কলেজিয়েট স্কুলের টিকাদানকারী কর্মকর্তা হাবিবা সুলতানা আজকের পত্রিকাকে বলেন, 'আমাদের সকাল ৯টা থেকে টিকা দেওয়া শুরু হয়েছে। দুপুর ২টার দিকে ৩৫০ জনের টিকা দেওয়া শেষ হয়ে গেছে। যার কারণে বাকিদের টিকা দিতে পারিনি।'
স্বজনপ্রীতি প্রসঙ্গে জানতে চাইলে তিনি বলেন, এটা সম্পূর্ণ ভুল, সিরিয়াল ছাড়া একটি টিকাও দেওয়া হয়নি।
ডিএনসিসির ৪৫ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর মো. জয়নাল আবেদিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, 'এলাকা ভিত্তিক লিস্ট করে টিকা দেওয়া হয়েছে। লিস্টের বাইরে লোক আসায় এলোমেলো হয়েছে। আর টিকার তুলনায় চাহিদা বেশি হওয়ায় অনেকেই টিকা নিতে পারেননি।'
এই কেন্দ্রে দায়িত্বরত উত্তরখান থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) আব্দুল ওয়ারেছ আজকের পত্রিকাকে বলেন, 'কয়েকজন লোক এসে নানান অভিযোগ করেছেন। তারা না জেনে না বুঝেই টিকা নিতে এসেছিলেন।'
অপরদিকে সরকারের গণটিকা কার্যক্রমের প্রথম দিনে স্বজন-প্রীতির অভিযোগ পাওয়া গেছে ডিএনসিসির ৫২ নম্বর ওয়ার্ডের উত্তরা আই ই এস স্কুল কেন্দ্রেও দেখা যায় একই দৃশ্য। স্কুলটিতে করোনার টিকা নিয়ে মহাখুশি ষাটোর্ধ্ব আব্দুল মবিন মিয়া। তিনি বলেন, সকাল থেকে ঘণ্টার পর ঘণ্টা দীর্ঘ লাইনে দাঁড়িয়ে পেয়েছেন কাঙ্ক্ষিত টিকা। তবে টিকার প্রথম ডোজ নিয়ে সরকারের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়েছেন তিনি। টিকা নিয়ে স্বস্তি প্রকাশ করেছেন নাজিম উদ্দিন নামের অপর এক টিকা গ্রহণকারী ব্যক্তি।
সরেজমিনে দেখা যায়, টিকা নিতে লাইনে দাঁড়িয়েছে শত শত মানুষ। নেই কোন সামাজিক দূরত্ব কিংবা স্বাস্থ্য সচেতনতার বালাই। জাতীয় পরিচয়পত্র হাতে নিয়ে ছুটে এসেছেন এসব মানুষেরা। এদের বেশির ভাগই টিকা নিতে আসলেও কেন্দ্রে এসে জানতে পারে টিকা শেষ হয়ে গেছে। এ রকম ভুক্তভোগীর সংখ্যা ছিল অগণিত। টিকা নিতে আসা ব্যক্তিদের অভিযোগ, টিকাদানের প্রথম দিনে মাত্র সাড়ে তিন শ জন নারী-পুরুষকে দেওয়া হবে টিকা, আর তাই টিকা পেতে হলে আসতে হবে আগামীকাল। আর তাই হতাশ হয়ে ফিরে যাচ্ছেন অনেকেই।
ষাটোর্ধ্ব রফিকুল ইসলাম জানান, ‘ছেলেকে টিকা দিতে এসেছিলাম। এসে শুনি সিরিয়াল নাকি শেষ হয়ে গেছে। তাই কালকে আসতে হবে আরকি।’ টিকা নিতে আসা আরও এক বৃদ্ধ জানান, টিকা নাকি শেষ হয়ে গেছে। তিন শ জনকে প্রথম দিনে টিকা দেওয়া হবে। তাহলে এত মানুষকে কেন ডাকা হলো? এই যে এতগুলো মানুষ এখানে জড়ো হলো এখান থেকেই তো করোনার সংক্রমণ ঘটতে পারে। এ জিনিসগুলো কর্তৃপক্ষের বোঝা উচিত ছিল।
ভুক্তভোগীদের এসব অভিযোগ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে ৫২ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর ফরিদ আহমেদ বিশৃঙ্খলার বিষয়টি স্বীকার করে বলেন, ‘আগামীকাল থেকে সিরিয়াল অনুযায়ী মানুষদের কেন্দ্রে প্রবেশ করানো হবে। এমন জনসমাগম যাতে না হয় সেদিকে আমরা লক্ষ্য রাখব। তবে আমরা চেষ্টা করছি সরকারের এই টিকাদান কর্মসূচি সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করতে।’
এ ছাড়া ডিএনসিসি'র ৪৪ নম্বর ওয়ার্ডের কাঁচকুড়া স্কুল অ্যান্ড কলেজ, ৪৬ নম্বর ওয়ার্ডের মৈনারটেক জিয়াবাগের কাউন্সিলর কার্যালয়, ৪৭ নম্বর ওয়ার্ডের ফায়দাবাদ কেন্দ্রীয় মসজিদ মাদ্রাসা, ৪৮ নম্বর ওয়ার্ডের দক্ষিণখান এমারত স্কুল অ্যান্ড কলেজ ও বরুয়া আলাউদ্দিন দেওয়ান উচ্চ বিদ্যালয়, ৪৯ নম্বর ওয়ার্ডের কাওলা খিলক্ষেত সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, ৫০ নম্বর ওয়ার্ডের মোল্লারটেকের উদয়ন স্কুল অ্যান্ড কলেজ, ৫১ নম্বর ওয়ার্ডের ১৩ নম্বর সেক্টর খেলার মাঠ, ৫৩ নম্বর ওয়ার্ডের নয়ানগর মাদ্রাসা ও কাউন্সিলর কার্যালয় এবং ৫৪ নম্বর ওয়ার্ডের কামারপাড়া স্কুল অ্যান্ড কলেজ কেন্দ্রেও এমন বহু অভিযোগ পাওয়া গেছে।
রাজধানীর উত্তরায় ওয়ার্ড পর্যায়ে করোনা ভাইরাসের গণটিকাদান কর্মসূচিতে হ-য-ব-র-ল অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে। সেই সঙ্গে স্বজনপ্রীতির অভিযোগও রয়েছে।
ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) ৪৫ নম্বর ওয়ার্ডের উত্তরখান কলেজিয়েট স্কুল ও ৫২ নম্বর ওয়ার্ডের আই ই এস উচ্চ মাধ্যমিক বিদ্যালয় শনিবার (৭ আগস্ট) সকাল থেকে বিকেল পর্যন্ত ঘুরে এমন নানা অভিযোগ পাওয়া যায়। আবার যারা টিকা নিতে পেরেছেন তারা ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানিয়েছেন।
সরেজমিনে দেখা যায়, সকাল থেকে বিকেল পর্যন্ত টিকার জন্য লাইনে দাঁড়িয়ে অপেক্ষা করছেন অনেকেই। কিন্তু লাইনে না দাঁড়িয়ে পরে এসে আগে টিকা নিয়ে গিয়েছেন অনেকেই। যার ফলে সকালে এসেও টিকা নেওয়া থেকে বঞ্চিত হয়েছেন অনেকেই। এ ছাড়া টিকা নিতে আসা জনগণের মাঝে ছিল না কোন সামাজিক দূরত্ব। সেই সঙ্গে তাদের অনেকেই মানতে দেখা যায়নি স্বাস্থ্যবিধি। এমনকি অনেকের মুখেই ছিল না মাস্ক।
উত্তরখানের মাদারবাড়ি থেকে কলেজিয়েট স্কুলে স্ত্রীসহ টিকা নিতে এসেছেন মধ্যবয়স্ক হাজি আবদুল কাদের সরকার। তিনি বলেন, 'লাইনে দাঁড়িয়ে কষ্ট হলেও টিকা নিতে পেরেছি। এতে আলহামদুলিল্লাহ।'
একই এলাকার বুলবুলি আজকের পত্রিকাকে বলেন, 'টিকা দেওয়ার জন্য বেলা ১১টার দিকে এসেছি। কিন্তু আমার পরে যারা এসেছে, তাদের ডেকে নিয়ে টিকা দিয়ে দিয়েছে। যার কারণে আমি টিকা নিতে পারি নাই। এখন আমাকে বলছে আগামী দিন আসার জন্য।' হেলাল মার্কেট থেকে আগত আমেনা আজকের পত্রিকাকে বলেন, 'সকাল ৯টা থেকে এসে লাইনে দাঁড়িয়েছি। কিন্তু ধাক্কাধাক্কি করে অনেকেই আগে গিয়ে টিকা নিয়েছে।' একই এলাকার তাহেরা বানু বলেন, 'সকাল ৯টায় এসে দেখি গ্যাঞ্জাম শুরু হয়ে গেছে। তাই তখন বলছে ৫০ এর বেশি বয়সীদের আগে টিকা দেওয়া হবে। পরে ২৫ বছরের বেশিদের।'
ঝর্ণা আক্তার রত্না বলেন, 'প্রথমে বলেছে লাইনে দাঁড়ানোর জন্য। পরে লাইনে অনেকক্ষণ দাঁড়িয়ে থাকার পর দুপুর ২টার দিকে বলছে টিকা শেষ।'
নাসিমা অভিযোগ করে বলেন, 'যাদের নিজস্ব লোক আছে, তারা টিকা দিতে পেরেছে। আমি সকালে এসে ৫০ জনের মধ্যে লাইনে দাঁড়িয়েছিলাম। তবুও টিকা দিতে পারি নাই।
সাবিনা নামের একজন গার্মেন্টস কর্মী আজকের পত্রিকাকে বলেন, 'আমি গার্মেন্টসে কাজ করি। ছুটি নিয়ে বেলা ১১টার দিকে এসেছি। তবুও স্বজনপ্রীতির কারণে টিকা নিতে পারি নাই। যারা পরিচিত মুখ, তারাই টিকা নিয়েছেন।'
উত্তরখান কলেজিয়েট স্কুলের টিকাদানকারী কর্মকর্তা হাবিবা সুলতানা আজকের পত্রিকাকে বলেন, 'আমাদের সকাল ৯টা থেকে টিকা দেওয়া শুরু হয়েছে। দুপুর ২টার দিকে ৩৫০ জনের টিকা দেওয়া শেষ হয়ে গেছে। যার কারণে বাকিদের টিকা দিতে পারিনি।'
স্বজনপ্রীতি প্রসঙ্গে জানতে চাইলে তিনি বলেন, এটা সম্পূর্ণ ভুল, সিরিয়াল ছাড়া একটি টিকাও দেওয়া হয়নি।
ডিএনসিসির ৪৫ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর মো. জয়নাল আবেদিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, 'এলাকা ভিত্তিক লিস্ট করে টিকা দেওয়া হয়েছে। লিস্টের বাইরে লোক আসায় এলোমেলো হয়েছে। আর টিকার তুলনায় চাহিদা বেশি হওয়ায় অনেকেই টিকা নিতে পারেননি।'
এই কেন্দ্রে দায়িত্বরত উত্তরখান থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) আব্দুল ওয়ারেছ আজকের পত্রিকাকে বলেন, 'কয়েকজন লোক এসে নানান অভিযোগ করেছেন। তারা না জেনে না বুঝেই টিকা নিতে এসেছিলেন।'
অপরদিকে সরকারের গণটিকা কার্যক্রমের প্রথম দিনে স্বজন-প্রীতির অভিযোগ পাওয়া গেছে ডিএনসিসির ৫২ নম্বর ওয়ার্ডের উত্তরা আই ই এস স্কুল কেন্দ্রেও দেখা যায় একই দৃশ্য। স্কুলটিতে করোনার টিকা নিয়ে মহাখুশি ষাটোর্ধ্ব আব্দুল মবিন মিয়া। তিনি বলেন, সকাল থেকে ঘণ্টার পর ঘণ্টা দীর্ঘ লাইনে দাঁড়িয়ে পেয়েছেন কাঙ্ক্ষিত টিকা। তবে টিকার প্রথম ডোজ নিয়ে সরকারের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়েছেন তিনি। টিকা নিয়ে স্বস্তি প্রকাশ করেছেন নাজিম উদ্দিন নামের অপর এক টিকা গ্রহণকারী ব্যক্তি।
সরেজমিনে দেখা যায়, টিকা নিতে লাইনে দাঁড়িয়েছে শত শত মানুষ। নেই কোন সামাজিক দূরত্ব কিংবা স্বাস্থ্য সচেতনতার বালাই। জাতীয় পরিচয়পত্র হাতে নিয়ে ছুটে এসেছেন এসব মানুষেরা। এদের বেশির ভাগই টিকা নিতে আসলেও কেন্দ্রে এসে জানতে পারে টিকা শেষ হয়ে গেছে। এ রকম ভুক্তভোগীর সংখ্যা ছিল অগণিত। টিকা নিতে আসা ব্যক্তিদের অভিযোগ, টিকাদানের প্রথম দিনে মাত্র সাড়ে তিন শ জন নারী-পুরুষকে দেওয়া হবে টিকা, আর তাই টিকা পেতে হলে আসতে হবে আগামীকাল। আর তাই হতাশ হয়ে ফিরে যাচ্ছেন অনেকেই।
ষাটোর্ধ্ব রফিকুল ইসলাম জানান, ‘ছেলেকে টিকা দিতে এসেছিলাম। এসে শুনি সিরিয়াল নাকি শেষ হয়ে গেছে। তাই কালকে আসতে হবে আরকি।’ টিকা নিতে আসা আরও এক বৃদ্ধ জানান, টিকা নাকি শেষ হয়ে গেছে। তিন শ জনকে প্রথম দিনে টিকা দেওয়া হবে। তাহলে এত মানুষকে কেন ডাকা হলো? এই যে এতগুলো মানুষ এখানে জড়ো হলো এখান থেকেই তো করোনার সংক্রমণ ঘটতে পারে। এ জিনিসগুলো কর্তৃপক্ষের বোঝা উচিত ছিল।
ভুক্তভোগীদের এসব অভিযোগ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে ৫২ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর ফরিদ আহমেদ বিশৃঙ্খলার বিষয়টি স্বীকার করে বলেন, ‘আগামীকাল থেকে সিরিয়াল অনুযায়ী মানুষদের কেন্দ্রে প্রবেশ করানো হবে। এমন জনসমাগম যাতে না হয় সেদিকে আমরা লক্ষ্য রাখব। তবে আমরা চেষ্টা করছি সরকারের এই টিকাদান কর্মসূচি সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করতে।’
এ ছাড়া ডিএনসিসি'র ৪৪ নম্বর ওয়ার্ডের কাঁচকুড়া স্কুল অ্যান্ড কলেজ, ৪৬ নম্বর ওয়ার্ডের মৈনারটেক জিয়াবাগের কাউন্সিলর কার্যালয়, ৪৭ নম্বর ওয়ার্ডের ফায়দাবাদ কেন্দ্রীয় মসজিদ মাদ্রাসা, ৪৮ নম্বর ওয়ার্ডের দক্ষিণখান এমারত স্কুল অ্যান্ড কলেজ ও বরুয়া আলাউদ্দিন দেওয়ান উচ্চ বিদ্যালয়, ৪৯ নম্বর ওয়ার্ডের কাওলা খিলক্ষেত সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, ৫০ নম্বর ওয়ার্ডের মোল্লারটেকের উদয়ন স্কুল অ্যান্ড কলেজ, ৫১ নম্বর ওয়ার্ডের ১৩ নম্বর সেক্টর খেলার মাঠ, ৫৩ নম্বর ওয়ার্ডের নয়ানগর মাদ্রাসা ও কাউন্সিলর কার্যালয় এবং ৫৪ নম্বর ওয়ার্ডের কামারপাড়া স্কুল অ্যান্ড কলেজ কেন্দ্রেও এমন বহু অভিযোগ পাওয়া গেছে।
অন্তর্বর্তী সরকারের বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা এ এফ এম হাসান আরিফ বলেছেন, ‘আমাদের প্রতিবেশী দেশ ভারত ভিসার ব্যাপারে কিছুটা কড়াকড়ি করেছে। তারা আমাদের ভিসা দেবে কি না, এটা তাদের বিষয়।’
৪ ঘণ্টা আগেনাটোরের বড়াইগ্রামে আওয়ামী লীগের এক সমর্থককে বেধড়ক মারধরের অভিযোগ উঠেছে বিএনপি নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে। মারধরের ভিডিওটি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে ভাইরাল হয়েছে। এ ঘটনায় পুলিশ আহত ওই যুবককেই আটক করে। পরে তিনি জামিনে ছাড়া পান
৫ ঘণ্টা আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের উদ্দেশে গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর বলেছেন, ‘আপনারা ভালো কাজ করলে আমাদের সমর্থন পাবেন। জনগণের বিরুদ্ধে অবস্থান নিলে এক সেকেন্ডও সময় নেব না আপনাদের বিরুদ্ধে দাঁড়াতে। দায়সারা কথা বলে ছাত্র-জনতার সঙ্গে প্রহসন করবেন না।
৫ ঘণ্টা আগেলক্ষ্মীপুরে একটি তাফসিরুল কোরআন মাহফিল ও ইসলামি সংগীত সন্ধ্যা বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। আজ শুক্রবার লক্ষ্মীপুর পৌরসভার ১১ নম্বর ওয়ার্ড এলাকার মোহাম্মদিয়া জামে মসজিদ মাঠে এই আয়োজন করা হয়েছিল। মাহফিলে জামায়াত নেতাকে প্রধান অতিথি করায় বিএনপি সেটি বন্ধ করে দেয় বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।
৬ ঘণ্টা আগে