নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সংবাদপত্রের দাম বাড়ানোর ঘোষণা দিয়েছে নিউজ পেপার ওনার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (নোয়াব)। আজ বৃহস্পতিবার এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, বিজ্ঞাপন থেকে আয় কমে যাওয়া, সার্কুলেশন কমে যাওয়া, বৈশ্বিক মহামারির সময় সরকারের পক্ষ থেকে সহায়তা না পাওয়া, নিউজপ্রিন্টের দাম বেড়ে যাওয়াসহ নানা কারণে সংবাদপত্রের দাম বাড়াতে বাধ্য হয়েছে নোয়াব।
নোয়াবের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, আগামী ২৫ জুলাই থেকে নোয়াবের সব সদস্য পত্রিকার দাম ন্যূনতম ২ টাকা করে বাড়াবে। অর্থাৎ, ১০ টাকা থেকে ১২ টাকা হবে। আর যেসব পত্রিকার দাম ৫ টাকা, সেগুলো হবে ৭ টাকা।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়েছে, সারা বিশ্বেই সংবাদপত্র শিল্প নানা সংকটের মধ্য দিয়ে অতিবাহিত হচ্ছিল। বিজ্ঞাপন আয় ও সার্কুলেশন উভয়ই কম ছিল। বাংলাদেশেও এর ব্যতিক্রম ছিল না। সংবাদপত্রের সেই সংকটকে ২০২০ সালের করোনা মহামারি আরও ঘনীভূত করেছে। পাশাপাশি সংবাদপত্রের প্রধান কাঁচামাল নিউজপ্রিন্টের দাম গত বছরের মধ্যভাগ থেকে বাড়ছিল। গত বছরের প্রথমার্ধে যে দাম ছিল, তা বিগত কয়েক মাসে দ্বিগুণ হয়েছে। আবার পত্রিকার জন্য কালি, প্লেট ও অন্যান্য প্রয়োজনীয় জিনিসের মূল্য বেড়ে গেছে। উপরন্তু ডলারের বিনিময় হারও বেড়েছে। সেই সঙ্গে পরিবহন ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় সব মিলিয়ে সংবাদপত্রের ব্যয় দ্বিগুণ হয়েছে।
অন্যদিকে বিগত কয়েক বছর ধরে নোয়াবের পক্ষ থেকে সরকারের কাছে সংবাদপত্র শিল্পকে সহায়তা করতে আবেদন করেও আশানুরূপ সাড়া পাওয়া যায়নি বলে জানিয়েছে নোয়াব। সংগঠনটি বলেছে, করোনা মহামারির সময় সব শিল্পকে প্রণোদনা দেওয়া হলেও সংবাদপত্র শিল্প কোনো সহায়তা পায়নি। বরাবরের মতোই এবারও বাজেটে করপোরেট ট্যাক্স, আমদানি শুল্ক এবং অন্যান্য ট্যাক্স-ভ্যাট অব্যাহত রাখা হয়েছে। এসব মিলিয়ে সংবাদপত্র শিল্প এক নজিরবিহীন সংকটের মধ্যে রয়েছে। এমন এক পরিস্থিতিতে আমরা দৈনিক সংবাদপত্রের দাম বাড়াতে বাধ্য হয়েছি।
সব পাঠক ও শুভানুধ্যায়ীদের আন্তরিক সহযোগিতা চেয়ে নোয়াব বলেছে, পাঠক ও শুভানুধ্যায়ীরাই আমাদের সবচেয়ে বড় শক্তি। আমরা সেরা সংবাদপত্র আপনাদের কাছে পৌঁছে দেওয়ার জন্য প্রতিজ্ঞাবদ্ধ।
সংবাদপত্রের দাম বাড়ানোর ঘোষণা দিয়েছে নিউজ পেপার ওনার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (নোয়াব)। আজ বৃহস্পতিবার এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, বিজ্ঞাপন থেকে আয় কমে যাওয়া, সার্কুলেশন কমে যাওয়া, বৈশ্বিক মহামারির সময় সরকারের পক্ষ থেকে সহায়তা না পাওয়া, নিউজপ্রিন্টের দাম বেড়ে যাওয়াসহ নানা কারণে সংবাদপত্রের দাম বাড়াতে বাধ্য হয়েছে নোয়াব।
নোয়াবের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, আগামী ২৫ জুলাই থেকে নোয়াবের সব সদস্য পত্রিকার দাম ন্যূনতম ২ টাকা করে বাড়াবে। অর্থাৎ, ১০ টাকা থেকে ১২ টাকা হবে। আর যেসব পত্রিকার দাম ৫ টাকা, সেগুলো হবে ৭ টাকা।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়েছে, সারা বিশ্বেই সংবাদপত্র শিল্প নানা সংকটের মধ্য দিয়ে অতিবাহিত হচ্ছিল। বিজ্ঞাপন আয় ও সার্কুলেশন উভয়ই কম ছিল। বাংলাদেশেও এর ব্যতিক্রম ছিল না। সংবাদপত্রের সেই সংকটকে ২০২০ সালের করোনা মহামারি আরও ঘনীভূত করেছে। পাশাপাশি সংবাদপত্রের প্রধান কাঁচামাল নিউজপ্রিন্টের দাম গত বছরের মধ্যভাগ থেকে বাড়ছিল। গত বছরের প্রথমার্ধে যে দাম ছিল, তা বিগত কয়েক মাসে দ্বিগুণ হয়েছে। আবার পত্রিকার জন্য কালি, প্লেট ও অন্যান্য প্রয়োজনীয় জিনিসের মূল্য বেড়ে গেছে। উপরন্তু ডলারের বিনিময় হারও বেড়েছে। সেই সঙ্গে পরিবহন ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় সব মিলিয়ে সংবাদপত্রের ব্যয় দ্বিগুণ হয়েছে।
অন্যদিকে বিগত কয়েক বছর ধরে নোয়াবের পক্ষ থেকে সরকারের কাছে সংবাদপত্র শিল্পকে সহায়তা করতে আবেদন করেও আশানুরূপ সাড়া পাওয়া যায়নি বলে জানিয়েছে নোয়াব। সংগঠনটি বলেছে, করোনা মহামারির সময় সব শিল্পকে প্রণোদনা দেওয়া হলেও সংবাদপত্র শিল্প কোনো সহায়তা পায়নি। বরাবরের মতোই এবারও বাজেটে করপোরেট ট্যাক্স, আমদানি শুল্ক এবং অন্যান্য ট্যাক্স-ভ্যাট অব্যাহত রাখা হয়েছে। এসব মিলিয়ে সংবাদপত্র শিল্প এক নজিরবিহীন সংকটের মধ্যে রয়েছে। এমন এক পরিস্থিতিতে আমরা দৈনিক সংবাদপত্রের দাম বাড়াতে বাধ্য হয়েছি।
সব পাঠক ও শুভানুধ্যায়ীদের আন্তরিক সহযোগিতা চেয়ে নোয়াব বলেছে, পাঠক ও শুভানুধ্যায়ীরাই আমাদের সবচেয়ে বড় শক্তি। আমরা সেরা সংবাদপত্র আপনাদের কাছে পৌঁছে দেওয়ার জন্য প্রতিজ্ঞাবদ্ধ।
দেশীয় পেঁয়াজ, রসুন, আলু ও লবণের ভরা মৌসুম এখন। চলতি মৌসুমে এসব পণ্য উৎপাদন পর্যাপ্ত হওয়ায় এই সময়ে কৃষকের মুখে হাসি ফোটার কথা। কিন্তু লাভ তো দূরে থাক, পণ্যের উৎপাদন খরচও তুলতে না পেরে হতাশ কৃষকেরা।
১ ঘণ্টা আগেদুই দিনের মধ্যে ভোজ্যতেলের সংকট কেটে যাবে—এমন প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন। উপদেষ্টার দেওয়া দুই দিন কেটে গেছে, কিন্তু কাটেনি বোতলজাত সয়াবিন তেলের সংকট। গতকাল বুধবার রাজধানীর বিভিন্ন বাজার ও সুপারশপগুলো ঘুরে অধিকাংশ জায়গায় বোতলজাত সয়াবিন তেল পাওয়া যায়নি।
১ ঘণ্টা আগেরাজশাহীতে রিকশাচালককে জুতাপেটা করে সাময়িক বরখাস্ত হওয়া পবা উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তা জাহিদ হাসান রাসেলের কর্মকাণ্ডে অতিষ্ঠ ছিলেন বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। তাঁর বিরুদ্ধে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে দুটি লিখিত অভিযোগও দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু এসব বিষয়ে কোনো তদন্ত হয়নি। ফলে বারবার পার পেয়ে গেছেন
২ ঘণ্টা আগেমাসালা দোসা, হায়দরাবাদি চিকেনসহ বিদেশি স্বাদের খাবার যেমন আছে, তেমনি রয়েছে দেশের প্রচলিত ইফতার—ছোলা, মুড়ি, বেগুনি। নানান স্বাদের বাহারি ইফতারসামগ্রী স্তরে স্তরে সাজানো। রকমারি এসব ইফতার নিয়ে ক্রেতার অপেক্ষায় বসে আছেন বিক্রয়কর্মীরা। তবে ক্রেতা তুলনামূলক কম।
২ ঘণ্টা আগে