নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
পুরান ঢাকায় জামিল হোসেন (৩২) নামের এক ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে ও গলা কেটে হত্যার মামলায় নিহতের স্ত্রীসহ তিনজনকে আমৃত্যু কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার ঢাকার ষষ্ঠ অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ মোহাম্মদ মোরশেদ আলম এ রায় ঘোষণা করেন।
আমৃত্যু কারাদণ্ডপ্রাপ্ত আসামিরা হলেন—নিহত জামিল হোসেনের স্ত্রী মৌসুমি, ভায়রা জুয়েল রানা ওরফে তানভীর ও শফিকুল আলম নামের একজন। কারাদণ্ডের পাশাপাশি আসামিদের ২৫ হাজার টাকা জরিমানার আদেশ দেন আদালত। জরিমানা দিতে ব্যর্থ হলে প্রত্যেককে আরও এক বছরের কারাভোগ করতে হবে বলে রায়ে বলা হয়েছে।
অন্যদিকে হত্যাকাণ্ড সংঘটিত হওয়ার বিষয়টি জানার পরও গোপন রাখার কারণে এমরান হাসান ওরফে ইমরানকে ছয় মাসের কারাদণ্ডের আদেশ দেন আদালত। এবং অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় এরফান ও ইউনুস নামে দুজনকে বেকসুর খালাস দেন আদালত।
রায় ঘোষণার সময় ছয় আসামি আদালতে উপস্থিত ছিলেন। রায় ঘোষণা শেষে আমৃত্যু কারাদণ্ডপ্রাপ্ত তিন আসামিকে কারাগারে পাঠানো হয়। অন্যদিকে ইমরান মামলার বিচার চলাকালে ছয় মাস কারাভোগ করায় তাঁকে অব্যাহতি দেওয়া হয়। অন্য দুজনকে তাৎক্ষণিক মুক্তি দেওয়া হয়।
আসামিপক্ষের আইনজীবী ফারুক আহাম্মদ রায়ের বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছেন।
ঘটনার বিবরণী থেকে জানা যায়, ঢাকার সোয়ারীঘাটে গাম ও স্কচটেপের কারখানা ছিল জামিলের। ওয়াটার ওয়ার্কস রোডের ৫৯ নম্বর বাসার দ্বিতীয় তলায় স্ত্রীকে নিয়ে থাকতেন তিনি। জুয়েল রানা ওরফে তানভীর জামিলের ভায়রা ভাই। তাঁর সঙ্গে পরকীয়া সম্পর্ক গড়ে ওঠে জামিলের স্ত্রী মৌসুমির। এর জের ধরে ২০১৬ সালের ২ মে জুয়েল ও মৌসুমিসহ অন্যরা জামিলকে গলা কেটে হত্যা করে।
হত্যার পর জামিলকে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না দাবি করে তাঁর স্ত্রী চকবাজার থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি করেন। এ সংক্রান্ত তদন্তে পুলিশ জামিলের স্ত্রীকে জিজ্ঞাসাবাদ করলে তাঁর বক্তব্যে অসংলগ্নতা পাওয়া যায়। পরে তাঁকেসহ স্বজনদের নিয়ে বাসায় যাওয়া হলে, বাসা তালাবদ্ধ অবস্থায় পাওয়া যায়। পুলিশ চাবি চাইলে তা হারিয়ে ফেলেছেন বলে দাবি করেন মৌসুমি। এরপর তালা ভেঙে ঘরে ঢুকতেই দুর্গন্ধ পাওয়া যায়। একপর্যায়ে খাটের নিচে বস্তায় ভরে রাখা জামিলের গলা কাটা লাশ উদ্ধার করে পুলিশ।
এ ঘটনার পরদিন জামিলের বড় বোন শাহিদা পারভীন চকবাজার থানায় হত্যা মামলা দায়ের করেন। মামলাটি তদন্ত করে ২০১৭ সালের ৩১ অক্টোবর ছয়জনকে অভিযুক্ত করে আদালতে চার্জশিট দাখিল করেন পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনের (পিবিআই) পরিদর্শক রফিকুল ইসলাম। মামলায় ১৬ জন সাক্ষী সাক্ষ্য দিয়েছেন।
পুরান ঢাকায় জামিল হোসেন (৩২) নামের এক ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে ও গলা কেটে হত্যার মামলায় নিহতের স্ত্রীসহ তিনজনকে আমৃত্যু কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার ঢাকার ষষ্ঠ অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ মোহাম্মদ মোরশেদ আলম এ রায় ঘোষণা করেন।
আমৃত্যু কারাদণ্ডপ্রাপ্ত আসামিরা হলেন—নিহত জামিল হোসেনের স্ত্রী মৌসুমি, ভায়রা জুয়েল রানা ওরফে তানভীর ও শফিকুল আলম নামের একজন। কারাদণ্ডের পাশাপাশি আসামিদের ২৫ হাজার টাকা জরিমানার আদেশ দেন আদালত। জরিমানা দিতে ব্যর্থ হলে প্রত্যেককে আরও এক বছরের কারাভোগ করতে হবে বলে রায়ে বলা হয়েছে।
অন্যদিকে হত্যাকাণ্ড সংঘটিত হওয়ার বিষয়টি জানার পরও গোপন রাখার কারণে এমরান হাসান ওরফে ইমরানকে ছয় মাসের কারাদণ্ডের আদেশ দেন আদালত। এবং অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় এরফান ও ইউনুস নামে দুজনকে বেকসুর খালাস দেন আদালত।
রায় ঘোষণার সময় ছয় আসামি আদালতে উপস্থিত ছিলেন। রায় ঘোষণা শেষে আমৃত্যু কারাদণ্ডপ্রাপ্ত তিন আসামিকে কারাগারে পাঠানো হয়। অন্যদিকে ইমরান মামলার বিচার চলাকালে ছয় মাস কারাভোগ করায় তাঁকে অব্যাহতি দেওয়া হয়। অন্য দুজনকে তাৎক্ষণিক মুক্তি দেওয়া হয়।
আসামিপক্ষের আইনজীবী ফারুক আহাম্মদ রায়ের বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছেন।
ঘটনার বিবরণী থেকে জানা যায়, ঢাকার সোয়ারীঘাটে গাম ও স্কচটেপের কারখানা ছিল জামিলের। ওয়াটার ওয়ার্কস রোডের ৫৯ নম্বর বাসার দ্বিতীয় তলায় স্ত্রীকে নিয়ে থাকতেন তিনি। জুয়েল রানা ওরফে তানভীর জামিলের ভায়রা ভাই। তাঁর সঙ্গে পরকীয়া সম্পর্ক গড়ে ওঠে জামিলের স্ত্রী মৌসুমির। এর জের ধরে ২০১৬ সালের ২ মে জুয়েল ও মৌসুমিসহ অন্যরা জামিলকে গলা কেটে হত্যা করে।
হত্যার পর জামিলকে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না দাবি করে তাঁর স্ত্রী চকবাজার থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি করেন। এ সংক্রান্ত তদন্তে পুলিশ জামিলের স্ত্রীকে জিজ্ঞাসাবাদ করলে তাঁর বক্তব্যে অসংলগ্নতা পাওয়া যায়। পরে তাঁকেসহ স্বজনদের নিয়ে বাসায় যাওয়া হলে, বাসা তালাবদ্ধ অবস্থায় পাওয়া যায়। পুলিশ চাবি চাইলে তা হারিয়ে ফেলেছেন বলে দাবি করেন মৌসুমি। এরপর তালা ভেঙে ঘরে ঢুকতেই দুর্গন্ধ পাওয়া যায়। একপর্যায়ে খাটের নিচে বস্তায় ভরে রাখা জামিলের গলা কাটা লাশ উদ্ধার করে পুলিশ।
এ ঘটনার পরদিন জামিলের বড় বোন শাহিদা পারভীন চকবাজার থানায় হত্যা মামলা দায়ের করেন। মামলাটি তদন্ত করে ২০১৭ সালের ৩১ অক্টোবর ছয়জনকে অভিযুক্ত করে আদালতে চার্জশিট দাখিল করেন পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনের (পিবিআই) পরিদর্শক রফিকুল ইসলাম। মামলায় ১৬ জন সাক্ষী সাক্ষ্য দিয়েছেন।
‘মায়ের রক্তচাপ বেড়ে হঠাৎ নাক দিয়ে রক্ত পড়ছিল। উপায় না পেয়ে মাদারীপুর সদর হাসপাতালে নিয়ে যাই। সেখানে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে ঢাকাতে নিয়ে যাই। কারণ মায়ের অবস্থা অনেক খারাপ ছিল। ঢাকার একটি প্রাইভেট হাসপাতালের আইসিইউতে রাখা হয়। তিন দিন সেখানে চিকিৎসা শেষে আবার মাদারীপুরে আসি। কিন্তু এই চিকিৎসা এখানেই...
৮ ঘণ্টা আগেকেউ একা এসেছেন, কেউ পরিবার নিয়ে। কারও হাতে হালিমের বাটি, আবার কারও হাতে ছোলা ভুনা, পিঁয়াজু, বেগুনির প্যাকেট। সবাই ইফতারি কিনতে ভিড় জমিয়েছেন রাজধানীর বেইলি রোডে। পুরান ঢাকার চকবাজারের পর রকমারি ইফতার বাজার হিসেবে রাজধানীবাসীর অন্যতম পছন্দের জায়গা বেইলি রোড। প্রতিবছরের মতো এবার রমজানেও সুস্বাদু...
৯ ঘণ্টা আগেনেত্রকোনার কেন্দুয়ায় ওরস আয়োজনের প্রস্তুতির মধ্যে একটি কথিত মাজারে হামলার ঘটনা ঘটেছে। এ সময় হামলাকারীরা তোরণ ভাঙচুরসহ ওরস পণ্ড করে দেয়। গত সোমবার রাতে মাসকা বাজারসংলগ্ন ‘হজরত শাহ নেওয়াজ ফকির ওরফে ল্যাংটা পাগলার মাজারে’ স্থানীয় তৌহিদি জনতা লাঠি মিছিল নিয়ে হামলা করে। পরে পুলিশ গিয়ে পরিস্থিতি শান্ত...
৯ ঘণ্টা আগেরাজধানীর দক্ষিণখানে ওভারটাইমের টাকা কম দেওয়ায় ‘নিপা ফ্যাশন ওয়্যার ইন্ডাস্ট্রি লিমিটেড’ নামের একটি গার্মেন্টস ভাঙচুর করেছেন শ্রমিকেরা। এ সময় গার্মেন্টসটির ভেতরে থাকা ৫-৬টি প্রাইভেটকার ও দুটি মোটরসাইকেলও ভাঙচুর করা হয়।
৯ ঘণ্টা আগে