প্রতিনিধি, ঢাবি
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের অধ্যাপক ড. আসিফ নজরুলকে ছাত্রলীগ ও মুক্তিযুদ্ধ মঞ্চের হয়রানি ও হুমকি দেওয়ায় গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ক্ষমা চাইতে বলেছেন গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের ট্রাস্টি ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী।
আসিফ নজরুলকে হয়রানি ও হুমকির প্রতিবাদ, ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন বাতিল এবং আটক ছাত্র-যুব নেতাদের মুক্তির দাবিতে রাজধানীর শাহবাগে জাতীয় জাদুঘরের সামনে শুক্রবার সকাল সাড়ে ১১টায় সচেতন নাগরিক সমাবেশে সভাপতির বক্তব্যে এ মন্তব্য করেন তিনি।
ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরীর সভাপতিত্বে ও বাংলাদেশ ছাত্র অধিকার পরিষদের আহ্বায়ক (ভারপ্রাপ্ত) মুহাম্মদ রাশেদ খানের সঞ্চালনায় সমাবেশে আরও বক্তব্য রাখেন নাগরিক ঐক্যের আহ্বায়ক মাহমুদুর রহমান মান্না, গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের (ডাকসু) সাবেক ভিপি নুরুল হক নুর সহ ছাত্র-যুব-শ্রমিক অধিকার পরিষদ, নাগরিক-ছাত্র-যুব ঐক্যের বিভিন্ন স্তরের নেতাকর্মীরা।
সমাবেশে জাফরুল্লাহ চৌধুরী বলেন, বাংলাদেশের সবচেয়ে গৌরবোজ্জ্বল শিক্ষকদের একজন হলেন আসিফ নজরুল। ছাত্রলীগ এই শিক্ষককে যে অপমান করেছে তার জন্য মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আপনার নৈতিক দায়িত্ব আছে। কারণ আপনি আওয়ামী লীগের সভাপতি। সভাপতি হিসেবে আপনার নৈতিক দায়িত্ব হলো পাবলিকলি আসিফ নজরুলের কাছে ক্ষমা চাওয়া। তাহলে ভালো উদাহরণ সৃষ্টি হবে। আপনার ছাত্রলীগ এখান থেকে আদবকায়দা শিখবে। আদবকায়দা না শিখলে জাতির উন্নতি হয় না।
তিনি বলেন, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আপনি কথা দিয়েছিলেন নিরাপদ সড়ক আন্দোলন যারা করেছিল সে ছাত্রদের নামে কোন মামলা হবে না। অথচ তিন বছর ধরে সে মামলা ঝুলছে। আর নরেন্দ্র মোদীর আগমনের প্রতিবাদ করায় ৫৪ জন ছাত্রের এখনো জামিন হয়নি। শুধু জামিন না, সম্পূর্ণ মামলা প্রত্যাহার করা উচিত। তবেই আসিফ নজরুল যে ভয় করেছে, কাবুলের দৃশ্য দেখতে হবে না। নতুবা কাবুল দৃশ্যের পুনরাবৃত্তি হওয়া আশ্চর্যের কিছু নয়।
নাগরিক ঐক্যের আহ্বায়ক মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় অধ্যাপক আসিফ নজরুল একটা স্ট্যাটাস দিয়েছেন যে, 'সুষ্ঠু নির্বাচন হলে কাবুল বিমানবন্দর ধরনের দৃশ্য বাংলাদেশও হতে পারে'। তিনি সেখানে কারও নাম না বলা সত্ত্বেও ওরা (সরকার) বুঝেছে আসিফ নজরুল তাঁদের কথা বলেছেন। তোরা যদি না পালাস তাহলে বল আমরা দেশেই থাকব, পালাব না। এটা বলার ক্ষমতা তাঁদের নেই। আসল কথা হলো, চোরের মনে পুলিশ, পুলিশ।
সম্প্রতি ঘটে যাওয়া বরিশালের ঘটনার দিকে ইঙ্গিত করে মান্না বলেন, এখন ইউএনও মামলা করে মেয়রের বিরুদ্ধে। মেয়র বলল আমি পদত্যাগ করব আমার কোনো উপায় নাই। এক মেয়র বললেন এর পর তিন মেয়র বলবে, এরপর ছয় মন্ত্রী বলবে, এরপর প্রধানমন্ত্রী বলতে বাধ্য হবেন আমি পারছি না, আমি চলে যাব। মানুষ বিজয় দেখতে চায় কিন্তু শেখ হাসিনা সে বিজয় হতে দেন না। সমস্ত বিজয় নিজে গিলে খায় বলে মন্তব্য করেন তিনি।
মান্না আরও বলেন, যেটা আসিফ নজরুল লিখেছে তা প্রত্যেকটা মানুষের বুকে ব্যানার হয়ে ঝুলছে। একটা ব্যাপারে সতর্ক করে দিতে চাই, বরিশালের ইউএনওর মত অবস্থা সকলের ইউএনওর হবে। আওয়ামী লীগ শুধু মামলায় বিশ্বাস করে, জুলুমবাজে বিশ্বাস করে। তাই আপনারা (সরকারি কর্মকর্তা) জনগণের কাতারে আসুন।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর এ কে এম গোলাম রব্বানীকে উদ্দেশ্য করে মান্না বলেন, আপনি কি পরিচ্ছন্নতা কর্মী? আপনি কি দপ্তরি? ছাত্রলীগ তালা ঝুলাবে, পোস্টার সাঁটিয়ে দেবে। আর আপনি তালা খুলে দেবেন, পোস্টার নামিয়ে ফেলবেন! এটাই আপনার কাজ? প্রশ্ন তোলেন মান্না। আপনার কাজ হলো, কারা এই কাজ করেছে তা খুঁজে বের করে থানায় ডায়েরি করা।
এসময় তিনি ঢাবি শিক্ষকদের নিজেদের মতো করে ক্লাস নেওয়ার ঘোষণা দেওয়ার আহ্বান জানান।
গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি বলেন, বাংলা ভাষায় একটি প্রবাদ আছে 'ঠাকুর ঘরে কে রে, আমি কলা খাইনি'। ড. আসিফ নজরুলের দুই লাইনের একটি স্ট্যাটাসকে কেন্দ্র করে যা হয়েছে তাতে অনেকেই আমাদের এই প্রবাদ মনে করিয়ে দিচ্ছে। এই স্ট্যাটাসের কারণে সরকারের পায়ের তলার মাটি কেঁপে উঠেছে।
তিনি বলেন, বর্তমান ক্ষমতাসীন সরকার আফগানিস্তানের দৃশ্যে যেন নিজেদের ভবিষ্যৎ দেখেছে। তা না হলে কেন তাঁরা আসিফ নজরুলের ওপর উঠেপড়ে লেগেছে! বর্তমান সরকারেরও এই পরিণতি হবে তখন প্লেনের চাকা ধরে দেশ থেকে পালাতে হবে।
সাকি আরও বলেন, ডিজিটাল সিকিউরিটি আইন হলো নাগরিকদের টুটি চেপে ধরার আইন। আমাদের যে আন্দোলন-সংগ্রাম তা হলো এই আইন বাতিল করে সরকারকে হটিয়ে বিজয় অর্জন করার আন্দোলন।
চন্দ্রিমা উদ্যানে বিএনপি নেতাদের ওপর হামলা-লাঠি চার্জের নিন্দা জ্ঞাপন করেন সাকি। অবিলম্বে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠন করে সুষ্ঠু নির্বাচন দেওয়ার জন্য সরকারের প্রতি আহ্বান জানান তিনি।
সমাবেশে নুরুল হক নুর বলেন, সংবিধান যেখানে নাগরিকদের সভা-সমাবেশ, মিছিল-মিটিং করার স্বাধীনতা নিশ্চিত করেছে, সেখানে দুই লাইনের স্ট্যাটাস দেওয়ার কারণে ছাত্রলীগের গুন্ডারা, আবরারের হত্যাকারী, চাঁদাবাজ-টেন্ডারবাজরা অধ্যাপক আসিফ নজরুলের কক্ষে তালা মেরেছে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনকে বলতে চাই, একজন চেয়ারম্যানের কক্ষে কীভাবে ছাত্রলীগের দুর্বৃত্তরা তালা লাগায়? আপনারা যদি ছাত্রলীগের এই দুর্বৃত্তকে প্রশ্রয় দেন, গণতন্ত্রকামী ছাত্র-শিক্ষক-জনতাকে হয়রানি করেন এর পরিণতি কিন্তু ভালো হবে না। আসিফ নজরুল স্যারের লাঞ্ছনা ও অপমানের সঙ্গে যারা জড়িত তাঁদের অতি দ্রুত আইনের আওতায় আনতে হবে এবং নাটকীয়তা বাদ দিয়ে সেপ্টেম্বর থেকে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দেওয়ার জন্য সরকারের প্রতি আহ্বান জানান নুর।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের অধ্যাপক ড. আসিফ নজরুলকে ছাত্রলীগ ও মুক্তিযুদ্ধ মঞ্চের হয়রানি ও হুমকি দেওয়ায় গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ক্ষমা চাইতে বলেছেন গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের ট্রাস্টি ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী।
আসিফ নজরুলকে হয়রানি ও হুমকির প্রতিবাদ, ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন বাতিল এবং আটক ছাত্র-যুব নেতাদের মুক্তির দাবিতে রাজধানীর শাহবাগে জাতীয় জাদুঘরের সামনে শুক্রবার সকাল সাড়ে ১১টায় সচেতন নাগরিক সমাবেশে সভাপতির বক্তব্যে এ মন্তব্য করেন তিনি।
ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরীর সভাপতিত্বে ও বাংলাদেশ ছাত্র অধিকার পরিষদের আহ্বায়ক (ভারপ্রাপ্ত) মুহাম্মদ রাশেদ খানের সঞ্চালনায় সমাবেশে আরও বক্তব্য রাখেন নাগরিক ঐক্যের আহ্বায়ক মাহমুদুর রহমান মান্না, গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের (ডাকসু) সাবেক ভিপি নুরুল হক নুর সহ ছাত্র-যুব-শ্রমিক অধিকার পরিষদ, নাগরিক-ছাত্র-যুব ঐক্যের বিভিন্ন স্তরের নেতাকর্মীরা।
সমাবেশে জাফরুল্লাহ চৌধুরী বলেন, বাংলাদেশের সবচেয়ে গৌরবোজ্জ্বল শিক্ষকদের একজন হলেন আসিফ নজরুল। ছাত্রলীগ এই শিক্ষককে যে অপমান করেছে তার জন্য মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আপনার নৈতিক দায়িত্ব আছে। কারণ আপনি আওয়ামী লীগের সভাপতি। সভাপতি হিসেবে আপনার নৈতিক দায়িত্ব হলো পাবলিকলি আসিফ নজরুলের কাছে ক্ষমা চাওয়া। তাহলে ভালো উদাহরণ সৃষ্টি হবে। আপনার ছাত্রলীগ এখান থেকে আদবকায়দা শিখবে। আদবকায়দা না শিখলে জাতির উন্নতি হয় না।
তিনি বলেন, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আপনি কথা দিয়েছিলেন নিরাপদ সড়ক আন্দোলন যারা করেছিল সে ছাত্রদের নামে কোন মামলা হবে না। অথচ তিন বছর ধরে সে মামলা ঝুলছে। আর নরেন্দ্র মোদীর আগমনের প্রতিবাদ করায় ৫৪ জন ছাত্রের এখনো জামিন হয়নি। শুধু জামিন না, সম্পূর্ণ মামলা প্রত্যাহার করা উচিত। তবেই আসিফ নজরুল যে ভয় করেছে, কাবুলের দৃশ্য দেখতে হবে না। নতুবা কাবুল দৃশ্যের পুনরাবৃত্তি হওয়া আশ্চর্যের কিছু নয়।
নাগরিক ঐক্যের আহ্বায়ক মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় অধ্যাপক আসিফ নজরুল একটা স্ট্যাটাস দিয়েছেন যে, 'সুষ্ঠু নির্বাচন হলে কাবুল বিমানবন্দর ধরনের দৃশ্য বাংলাদেশও হতে পারে'। তিনি সেখানে কারও নাম না বলা সত্ত্বেও ওরা (সরকার) বুঝেছে আসিফ নজরুল তাঁদের কথা বলেছেন। তোরা যদি না পালাস তাহলে বল আমরা দেশেই থাকব, পালাব না। এটা বলার ক্ষমতা তাঁদের নেই। আসল কথা হলো, চোরের মনে পুলিশ, পুলিশ।
সম্প্রতি ঘটে যাওয়া বরিশালের ঘটনার দিকে ইঙ্গিত করে মান্না বলেন, এখন ইউএনও মামলা করে মেয়রের বিরুদ্ধে। মেয়র বলল আমি পদত্যাগ করব আমার কোনো উপায় নাই। এক মেয়র বললেন এর পর তিন মেয়র বলবে, এরপর ছয় মন্ত্রী বলবে, এরপর প্রধানমন্ত্রী বলতে বাধ্য হবেন আমি পারছি না, আমি চলে যাব। মানুষ বিজয় দেখতে চায় কিন্তু শেখ হাসিনা সে বিজয় হতে দেন না। সমস্ত বিজয় নিজে গিলে খায় বলে মন্তব্য করেন তিনি।
মান্না আরও বলেন, যেটা আসিফ নজরুল লিখেছে তা প্রত্যেকটা মানুষের বুকে ব্যানার হয়ে ঝুলছে। একটা ব্যাপারে সতর্ক করে দিতে চাই, বরিশালের ইউএনওর মত অবস্থা সকলের ইউএনওর হবে। আওয়ামী লীগ শুধু মামলায় বিশ্বাস করে, জুলুমবাজে বিশ্বাস করে। তাই আপনারা (সরকারি কর্মকর্তা) জনগণের কাতারে আসুন।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর এ কে এম গোলাম রব্বানীকে উদ্দেশ্য করে মান্না বলেন, আপনি কি পরিচ্ছন্নতা কর্মী? আপনি কি দপ্তরি? ছাত্রলীগ তালা ঝুলাবে, পোস্টার সাঁটিয়ে দেবে। আর আপনি তালা খুলে দেবেন, পোস্টার নামিয়ে ফেলবেন! এটাই আপনার কাজ? প্রশ্ন তোলেন মান্না। আপনার কাজ হলো, কারা এই কাজ করেছে তা খুঁজে বের করে থানায় ডায়েরি করা।
এসময় তিনি ঢাবি শিক্ষকদের নিজেদের মতো করে ক্লাস নেওয়ার ঘোষণা দেওয়ার আহ্বান জানান।
গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি বলেন, বাংলা ভাষায় একটি প্রবাদ আছে 'ঠাকুর ঘরে কে রে, আমি কলা খাইনি'। ড. আসিফ নজরুলের দুই লাইনের একটি স্ট্যাটাসকে কেন্দ্র করে যা হয়েছে তাতে অনেকেই আমাদের এই প্রবাদ মনে করিয়ে দিচ্ছে। এই স্ট্যাটাসের কারণে সরকারের পায়ের তলার মাটি কেঁপে উঠেছে।
তিনি বলেন, বর্তমান ক্ষমতাসীন সরকার আফগানিস্তানের দৃশ্যে যেন নিজেদের ভবিষ্যৎ দেখেছে। তা না হলে কেন তাঁরা আসিফ নজরুলের ওপর উঠেপড়ে লেগেছে! বর্তমান সরকারেরও এই পরিণতি হবে তখন প্লেনের চাকা ধরে দেশ থেকে পালাতে হবে।
সাকি আরও বলেন, ডিজিটাল সিকিউরিটি আইন হলো নাগরিকদের টুটি চেপে ধরার আইন। আমাদের যে আন্দোলন-সংগ্রাম তা হলো এই আইন বাতিল করে সরকারকে হটিয়ে বিজয় অর্জন করার আন্দোলন।
চন্দ্রিমা উদ্যানে বিএনপি নেতাদের ওপর হামলা-লাঠি চার্জের নিন্দা জ্ঞাপন করেন সাকি। অবিলম্বে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠন করে সুষ্ঠু নির্বাচন দেওয়ার জন্য সরকারের প্রতি আহ্বান জানান তিনি।
সমাবেশে নুরুল হক নুর বলেন, সংবিধান যেখানে নাগরিকদের সভা-সমাবেশ, মিছিল-মিটিং করার স্বাধীনতা নিশ্চিত করেছে, সেখানে দুই লাইনের স্ট্যাটাস দেওয়ার কারণে ছাত্রলীগের গুন্ডারা, আবরারের হত্যাকারী, চাঁদাবাজ-টেন্ডারবাজরা অধ্যাপক আসিফ নজরুলের কক্ষে তালা মেরেছে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনকে বলতে চাই, একজন চেয়ারম্যানের কক্ষে কীভাবে ছাত্রলীগের দুর্বৃত্তরা তালা লাগায়? আপনারা যদি ছাত্রলীগের এই দুর্বৃত্তকে প্রশ্রয় দেন, গণতন্ত্রকামী ছাত্র-শিক্ষক-জনতাকে হয়রানি করেন এর পরিণতি কিন্তু ভালো হবে না। আসিফ নজরুল স্যারের লাঞ্ছনা ও অপমানের সঙ্গে যারা জড়িত তাঁদের অতি দ্রুত আইনের আওতায় আনতে হবে এবং নাটকীয়তা বাদ দিয়ে সেপ্টেম্বর থেকে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দেওয়ার জন্য সরকারের প্রতি আহ্বান জানান নুর।
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) সহকারী প্রক্টর ও ভাস্কর্য বিভাগের সহকারী অধ্যাপক জাহিদুল হককে গুলি করে হত্যার হুমকি দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থ ও হিসাব দপ্তরের কর্মকর্তা সালাউদ্দিন মোল্লার বিরুদ্ধে...
১২ মিনিট আগেগাজীপুরের শ্রীপুরে ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) পিকনিকের দোতলা বাস বিদ্যুতায়িত হয়ে তিন শিক্ষার্থীর মৃত্যু হয়েছে। আজ শনিবার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে উপজেলার তেলিহাটি ইউনিয়নের উদয়খালি গ্রামে এই ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় আরও তিন শিক্ষার্থী আহত হয়েছেন।
৪৩ মিনিট আগেবঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্মৃতি সংরক্ষণ এবং তাঁর জীবন নিয়ে গবেষণার লক্ষ্যে ২০২০ সালে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে (চবি) প্রতিষ্ঠা করা হয় ‘বঙ্গবন্ধু চেয়ার’। নিয়োগ দেওয়া হয় ইতিহাসবিদ অধ্যাপক ড. মুনতাসীর উদ্দিন খান মামুনকে (মুনতাসীর মামুন)।
১ ঘণ্টা আগেকক্সবাজারে মাকে কুপিয়ে হত্যা করে থানায় আত্মসমর্পণ করেছেন ছেলে হোসাইন মোহাম্মদ আবিদ (২৮)। গতকাল শুক্রবার দিবাগত রাত আড়াইটার দিকে কক্সবাজার শহরের পশ্চিম বড়ুয়া পাড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। নেশার টাকা না পেয়ে মাকে আবিদ হত্যা করেছে বলে জানিয়েছে পুলিশ। নিহত আনোয়ারা বেগম মেরী (৫৫) ওই এলাকার নিয়াজ আহমেদের স্ত্রী
১ ঘণ্টা আগে