গোয়ালন্দ (রাজবাড়ী) প্রতিনিধি
গোয়ালন্দ উপজেলার দৌলতদিয়ায় ঘূর্ণিঝড় সিত্রাংয়ের প্রভাবে পদ্মা নদী উত্তাল থাকায় ভাঙন দেখা দিয়েছে। প্রবল ঝড়ে ৫ নম্বর ফেরিঘাটে নদীর পাড় ঘেঁষে থাকা দুটি খাবারের হোটেল ও তিনটি মুদি দোকান নদীগর্ভে বিলীন হয়ে যায়। এ ছাড়া একটি নলকূপসহ পাড়ে বাঁধা তিনটি ইঞ্জিনচালিত ট্রলার নদীতে ডুবে গেছে।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা গেছে, দৌলতদিয়ার ৫ নম্বর ফেরিঘাটের বেশ কিছু অংশ নদীতে বিলীন হয়ে গেছে। ঘাটের পাঁচটি হোটেল ও মুদি দোকান নদীতে বিলীন হয়ে গেছে। একই সঙ্গে ভাঙনের কবলে পড়ে ৫ নম্বর ফেরিঘাটের রো রো পন্টুনের সংযোগ সড়ক ডুবে গেছে। ফেরিঘাটের আর কিছু অংশ ভেঙে গেলে পাকা সড়কও ভাঙনের সম্মুখীন হতে পারে।
ভাঙনের শিকার হোটেলের মালিক শাহীন শেখ বলেন, ‘গত সোমবার দিবাগত গভীর রাত পর্যন্ত দোকানে থেকে ঝড়ের গতিবেগ লক্ষ করছিলাম। আস্তে আস্তে ঝড়ের গতিবেগ বাড়তে বাড়তে নদীতে ঢেউয়ের পরিমাণ বেড়ে দোকানে এসে ঢেউ আছড়ে পড়তে থাকে। এ সময় দোকানের কিছু মালামাল সরাতে থাকি। প্রচণ্ড ঢেউয়ে ভাঙন শুরু হলে আমি দ্রুত দোকান থেকে অন্যত্র সরে যাই। তারপর ঝড়ের গতিবেগ কমতে থাকলে দোকানের কাছে এসে দেখি আমার হোটেল, আক্কাছের হোটেল, বাবুল, রফিক ও একলাসের মুদি দোকানসহ পাড়ে বাঁধা তিনটি ট্রলার নেই। পরে পাড়ের কিনারে তাকিয়ে দেখি দোকান ও হোটেলের কিছু মালামাল পানিতে ভেসে আছে।’
শাহীন শেখ আরও বলেন, ‘নদীতে আমাদের দোকানপাট তলিয়ে যাওয়ায় অর্থনৈতিকভাবে অনেক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছি। এখন কী করে সংসার চালাব জানি না। এমনিতেই পদ্মা সেতু চালু হওয়ার পর থেকে ঘাট দিয়ে গাড়ি চলাচল কমে গেছে। মানুষের চলাচল নাই বললেই চলে। আয়-রোজগার অনেক দিন ধরেই কম। এর ওপর আবার নদীতে দোকানপাট বিলীন হয়ে আজ সর্বস্ব হারালাম। এতে আমাদের আনুমানিক সব মিলিয়ে ১০-১২ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে। কিন্তু আমাদের দেখার কেউ নেই।’
এ বিষয়ে দৌলতদিয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আব্দুর রহমান মণ্ডল বলেন, ঘূর্ণিঝড় সিত্রাংয়ের তাণ্ডবে দৌলতদিয়া ৫ নম্বর ফেরিঘাটের নদীর পাড় ঘেঁষে থাকা দুটি খাবারের হোটেল ও তিনটি মুদি দোকান বিলীন হয়ে গেছে। এ ছাড়া নদীর পাড়ে বেঁধে রাখা তিনটি ইঞ্জিনচালিত ট্রলার ডুবে গেছে। পরে ট্রলার তিনটি উদ্ধার করা গেলেও দোকানগুলোর কোনো খোঁজ পাওয়া যায়নি।
চেয়ারম্যান আরও বলেন, দৌলতদিয়া ইউনিয়ন পরিষদের পক্ষ থেকে ক্ষতিগ্রস্তদের তালিকা তৈরি করা হয়েছে। গোয়ালন্দ উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার সঙ্গের বিষয়টি নিয়ে আলোচনা হয়েছে। অতি শিগগিরই আমরা ক্ষতিগ্রস্তদের আর্থিক সহায়তা প্রদানের ব্যবস্থা গ্রহণ করব।
গোয়ালন্দ উপজেলার দৌলতদিয়ায় ঘূর্ণিঝড় সিত্রাংয়ের প্রভাবে পদ্মা নদী উত্তাল থাকায় ভাঙন দেখা দিয়েছে। প্রবল ঝড়ে ৫ নম্বর ফেরিঘাটে নদীর পাড় ঘেঁষে থাকা দুটি খাবারের হোটেল ও তিনটি মুদি দোকান নদীগর্ভে বিলীন হয়ে যায়। এ ছাড়া একটি নলকূপসহ পাড়ে বাঁধা তিনটি ইঞ্জিনচালিত ট্রলার নদীতে ডুবে গেছে।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা গেছে, দৌলতদিয়ার ৫ নম্বর ফেরিঘাটের বেশ কিছু অংশ নদীতে বিলীন হয়ে গেছে। ঘাটের পাঁচটি হোটেল ও মুদি দোকান নদীতে বিলীন হয়ে গেছে। একই সঙ্গে ভাঙনের কবলে পড়ে ৫ নম্বর ফেরিঘাটের রো রো পন্টুনের সংযোগ সড়ক ডুবে গেছে। ফেরিঘাটের আর কিছু অংশ ভেঙে গেলে পাকা সড়কও ভাঙনের সম্মুখীন হতে পারে।
ভাঙনের শিকার হোটেলের মালিক শাহীন শেখ বলেন, ‘গত সোমবার দিবাগত গভীর রাত পর্যন্ত দোকানে থেকে ঝড়ের গতিবেগ লক্ষ করছিলাম। আস্তে আস্তে ঝড়ের গতিবেগ বাড়তে বাড়তে নদীতে ঢেউয়ের পরিমাণ বেড়ে দোকানে এসে ঢেউ আছড়ে পড়তে থাকে। এ সময় দোকানের কিছু মালামাল সরাতে থাকি। প্রচণ্ড ঢেউয়ে ভাঙন শুরু হলে আমি দ্রুত দোকান থেকে অন্যত্র সরে যাই। তারপর ঝড়ের গতিবেগ কমতে থাকলে দোকানের কাছে এসে দেখি আমার হোটেল, আক্কাছের হোটেল, বাবুল, রফিক ও একলাসের মুদি দোকানসহ পাড়ে বাঁধা তিনটি ট্রলার নেই। পরে পাড়ের কিনারে তাকিয়ে দেখি দোকান ও হোটেলের কিছু মালামাল পানিতে ভেসে আছে।’
শাহীন শেখ আরও বলেন, ‘নদীতে আমাদের দোকানপাট তলিয়ে যাওয়ায় অর্থনৈতিকভাবে অনেক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছি। এখন কী করে সংসার চালাব জানি না। এমনিতেই পদ্মা সেতু চালু হওয়ার পর থেকে ঘাট দিয়ে গাড়ি চলাচল কমে গেছে। মানুষের চলাচল নাই বললেই চলে। আয়-রোজগার অনেক দিন ধরেই কম। এর ওপর আবার নদীতে দোকানপাট বিলীন হয়ে আজ সর্বস্ব হারালাম। এতে আমাদের আনুমানিক সব মিলিয়ে ১০-১২ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে। কিন্তু আমাদের দেখার কেউ নেই।’
এ বিষয়ে দৌলতদিয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আব্দুর রহমান মণ্ডল বলেন, ঘূর্ণিঝড় সিত্রাংয়ের তাণ্ডবে দৌলতদিয়া ৫ নম্বর ফেরিঘাটের নদীর পাড় ঘেঁষে থাকা দুটি খাবারের হোটেল ও তিনটি মুদি দোকান বিলীন হয়ে গেছে। এ ছাড়া নদীর পাড়ে বেঁধে রাখা তিনটি ইঞ্জিনচালিত ট্রলার ডুবে গেছে। পরে ট্রলার তিনটি উদ্ধার করা গেলেও দোকানগুলোর কোনো খোঁজ পাওয়া যায়নি।
চেয়ারম্যান আরও বলেন, দৌলতদিয়া ইউনিয়ন পরিষদের পক্ষ থেকে ক্ষতিগ্রস্তদের তালিকা তৈরি করা হয়েছে। গোয়ালন্দ উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার সঙ্গের বিষয়টি নিয়ে আলোচনা হয়েছে। অতি শিগগিরই আমরা ক্ষতিগ্রস্তদের আর্থিক সহায়তা প্রদানের ব্যবস্থা গ্রহণ করব।
বগুড়ায় মোবাইল ফোনে কথা বলার সময় ছাদ থেকে পড়ে অপর্ণা চক্রবর্তী (২৩) নামের এক নার্সিং শিক্ষার্থীর মৃত্যু হয়েছে। গতকাল বুধবার রাত ১১টার দিকে বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাঁর মৃত্যু হয়।
৩০ মিনিট আগেবৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে হত্যা মামলায় নীলফামারী-১ আসনের (ডোমার-ডিমলা) সাবেক সংসদ সদস্য (এমপি) আফতাব উদ্দিন সরকারকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল বুধবার (৫ মার্চ) মধ্যরাতে রংপুর নগরীর সেনপাড়ার গুড় মজিবরের বাড়ি থেকে তাঁকে...
১ ঘণ্টা আগেরাজধানীর গাবতলীতে ইউরোপিয়ান ইউনিভার্সিটির সামনে শাহী মসজিদ বস্তিতে অগ্নিকাণ্ড ঘটেছে। ফায়ার সার্ভিসের ঢাকা বিভাগের উপপরিচালক সালেহ উদ্দিন জানান, আগুনে বস্তির প্রায় শতাধিক ঘরবাড়ি পুড়ে গেছে।
২ ঘণ্টা আগেনেতৃত্বের শূন্যতায় ধুঁকছে গাজীপুর সিটি করপোরেশন (জিসিসি)। তার প্রভাব পড়ছে নগরজীবনে। নগরবাসীর অভিযোগ, অপরিকল্পিত নগরায়ণ, দূষণ, যানজট, জলজট, খানাখন্দে ভরা রাস্তাঘাট, মশার উপদ্রব, সড়কবাতির অভাবে রাতে ভুতুড়ে পরিবেশ—এসব এখন নগরবাসীর নিত্যসঙ্গী। কিন্তু এসব দেখার কেউ নেই।
৬ ঘণ্টা আগে